তার মতে, নতুন নির্বাচন নয়, পরবর্তী নির্বাচন কিভাবে অংশগ্রহণমূলক হবে এবং কোন পদ্ধতিতে নির্বাচনটি অনুষ্ঠিত হবে- এখনই তার একটি গ্রহণযোগ্য সমাধান হওয়া উচিত। বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি বিশেষ করে বিচার বর্হিভূত হত্যাকাণ্ড এবং গুমের বিষয়ে বরাবরের মত উদ্বেগ প্রকাশ করে প্রত্যেকটি ঘটনার পূর্ণ তদন্তের আহ্বান জানান ল্যাম্বার্ট। একই সঙ্গে বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষের প্রতি অনুরোধ জানান, ঘটনাগুলোর সঙ্গে জড়িতদের বিচারের মুখোমুখি করা যাতে ভুক্তভোগীরা ন্যায়বিচার পায়। এনজিওদের নিয়ন্ত্রণে প্রণীত আইনের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে ইইউ পার্লামেন্টের ওই সদস্য বলেন, এমন কোনো নিয়ন্ত্রণমূলক আইন করা উচিত নয় যা গতিশীল নাগরিক সমাজের কণ্ঠ রোধ করে। মন্তব্য
Thursday, December 11, 2014
পরবর্তী নির্বাচন নিয়ে এখনই সংলাপ চায় ইইউ:RTNN
পরবর্তী নির্বাচন নিয়ে এখনই সংলাপ চায় ইইউ নিজস্ব প্রতিবেদক আরটিএনএন ঢাকা: ৫ জানুয়রির নির্বাচন প্রশ্নে অবস্থান অপরিবর্তীত রয়েছে জানিয়ে পরবর্তী নির্বাচন নিয়ে এখনই আলোচনা শুরুর আহ্বান জানিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) সংসদীয় প্রতিনিধিদল। চার দিনের ঢাকা সফরের শেষ দিনে বুধবার গুলশানে ইউরোপীয় ইউনিয়নের ডেলিগেশন প্রধানের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রতিনিধিদলের প্রধান জেন ল্যাম্বার্ট এ আহ্বান জানান।
তার মতে, নতুন নির্বাচন নয়, পরবর্তী নির্বাচন কিভাবে অংশগ্রহণমূলক হবে এবং কোন পদ্ধতিতে নির্বাচনটি অনুষ্ঠিত হবে- এখনই তার একটি গ্রহণযোগ্য সমাধান হওয়া উচিত। বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি বিশেষ করে বিচার বর্হিভূত হত্যাকাণ্ড এবং গুমের বিষয়ে বরাবরের মত উদ্বেগ প্রকাশ করে প্রত্যেকটি ঘটনার পূর্ণ তদন্তের আহ্বান জানান ল্যাম্বার্ট। একই সঙ্গে বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষের প্রতি অনুরোধ জানান, ঘটনাগুলোর সঙ্গে জড়িতদের বিচারের মুখোমুখি করা যাতে ভুক্তভোগীরা ন্যায়বিচার পায়। এনজিওদের নিয়ন্ত্রণে প্রণীত আইনের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে ইইউ পার্লামেন্টের ওই সদস্য বলেন, এমন কোনো নিয়ন্ত্রণমূলক আইন করা উচিত নয় যা গতিশীল নাগরিক সমাজের কণ্ঠ রোধ করে। মন্তব্য
তার মতে, নতুন নির্বাচন নয়, পরবর্তী নির্বাচন কিভাবে অংশগ্রহণমূলক হবে এবং কোন পদ্ধতিতে নির্বাচনটি অনুষ্ঠিত হবে- এখনই তার একটি গ্রহণযোগ্য সমাধান হওয়া উচিত। বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি বিশেষ করে বিচার বর্হিভূত হত্যাকাণ্ড এবং গুমের বিষয়ে বরাবরের মত উদ্বেগ প্রকাশ করে প্রত্যেকটি ঘটনার পূর্ণ তদন্তের আহ্বান জানান ল্যাম্বার্ট। একই সঙ্গে বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষের প্রতি অনুরোধ জানান, ঘটনাগুলোর সঙ্গে জড়িতদের বিচারের মুখোমুখি করা যাতে ভুক্তভোগীরা ন্যায়বিচার পায়। এনজিওদের নিয়ন্ত্রণে প্রণীত আইনের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে ইইউ পার্লামেন্টের ওই সদস্য বলেন, এমন কোনো নিয়ন্ত্রণমূলক আইন করা উচিত নয় যা গতিশীল নাগরিক সমাজের কণ্ঠ রোধ করে। মন্তব্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment