২০০০ সালে সবুজ বেষ্টনীর আওতায় বন বিভাগ ৪৩/১ নং পোল্ডারের দফাদারের ব্রিজ থেকে সুবন্দি বাধ পর্যন্ত এবং সেকান্দারখালী গ্রামে সমিতি গঠনের মাধ্যমে ১০ হাজার ফলজ এবং বনজ বৃক্ষের চারা রোপণ করা হয়। সরকারি চুক্তি অনুযায়ী এ গাছ ২০ বছর পর কাটার কথা। কিন্তু এ বছর পানি উন্নয়ন বোর্ড বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ মেরামতের কাজ শুরু করে। কাজটি পায় ভারতীয় এমবিএল নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি বন বিভাগ ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের সহযোগিতায় বাধ মেরামতের নামে দফাদারের ব্রিজ থেকে সুবন্দি বাঁধ পর্যন্ত প্রায় ৫ কিলোমিটার এবং সেকান্দারখালী গ্রামের ৩ কিলোমিটার বাধের কয়েক শত গাছ নির্বিচারে কেটে ফেলে। কাটা গাছের মধ্যে রয়েছে রেন্ট্রি, চাম্বল, বাবলা, নারিকেলসহ বহু ফলের গাছ। অধিকাংশ কাটা গাছ ও সেগুলোর ডাল-পালা স্থানীয় প্রভাবশালীরা বাড়ি নিয়ে গেছে বলে স্থানীয় উপকারভোগীরা জানান। আমতলীর উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানান গেছে, সরকারি কোন গাছ কাটতে হলে টেন্ডারের মাধ্যমে কাটার নিয়ম থাকলেও বন বিভাগ ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা সে নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে গাছ কাটায় আমতলীর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান রোববার সরেজমিনে পরিদর্শন করে ঘটনার সত্যতা পেয়ে বন ভিবাগ ও পানি উন্নয়ন বোর্ডকে গাছ কাটা বন্ধ করার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মিজানুর রহমান জানান, বন বিভাগ এবং পানি উন্নয়ন বোর্ড সম্পূর্ণ অবৈধভাবে টেন্ডার ছাড়াই সবুজ বেষ্টনীর গাছ কেটেছে। পানি উন্নয়ন বোর্ড বরগুনার নির্বাহী প্রকৌশলী আবদুল মালেক জানিয়েছেন, গাছ কাটার কোন নির্দেশ দেয়া হয়নি। যদি কেউ গাছ কেটে থাকে, তাহলে তার বিরুদ্ধে বন বিভাগ মামলা করতে পারে। বন বিভাগের পটুয়াখালী বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মিহির কুমার দে জানান, পানি উন্নয়ন বোর্ড কোন রকম প্রক্রিয়া ছাড়াই বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাধের যে গাছ কেটে ফেলেছে সে গাছগুলো সংরক্ষণ করা হচ্ছে। বরগুনার জেলা প্রশাসক মীর জহুরুল হক জানান, গাছ কাটা বন্ধের জন্য আমতলী ইউএনওর মাধ্যমে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। ইআর
Monday, December 22, 2014
বাধ মেরামতের নামে শত শত গাছ কর্তন:Time News
বাধ মেরামতের নামে শত শত গাছ কর্তন বরগুনা করেসপন্ডেন্ট টাইম নিউজ বিডি, ২২ ডিসেম্বর, ২০১৪ ১১:০২:৪১ বন্যা নিয়ন্ত্রনের বাধ মেরামতের নামে শত শত গাছ কাটা হচ্ছে বরগুনা জেলার আমতল উপজেলায়। উপজেলার দফাদার ব্রিজ ও মেকান্দারখালীতে এ গাছ কাটা হচ্ছে। স্থানীয়দের অভিযোগের ভিত্তিতে রোববার সরেজমিনে পরিদর্শন করে গাছ কাটা বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন আমতলীর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। আমতলী বন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, ১৯৯৯-
২০০০ সালে সবুজ বেষ্টনীর আওতায় বন বিভাগ ৪৩/১ নং পোল্ডারের দফাদারের ব্রিজ থেকে সুবন্দি বাধ পর্যন্ত এবং সেকান্দারখালী গ্রামে সমিতি গঠনের মাধ্যমে ১০ হাজার ফলজ এবং বনজ বৃক্ষের চারা রোপণ করা হয়। সরকারি চুক্তি অনুযায়ী এ গাছ ২০ বছর পর কাটার কথা। কিন্তু এ বছর পানি উন্নয়ন বোর্ড বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ মেরামতের কাজ শুরু করে। কাজটি পায় ভারতীয় এমবিএল নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি বন বিভাগ ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের সহযোগিতায় বাধ মেরামতের নামে দফাদারের ব্রিজ থেকে সুবন্দি বাঁধ পর্যন্ত প্রায় ৫ কিলোমিটার এবং সেকান্দারখালী গ্রামের ৩ কিলোমিটার বাধের কয়েক শত গাছ নির্বিচারে কেটে ফেলে। কাটা গাছের মধ্যে রয়েছে রেন্ট্রি, চাম্বল, বাবলা, নারিকেলসহ বহু ফলের গাছ। অধিকাংশ কাটা গাছ ও সেগুলোর ডাল-পালা স্থানীয় প্রভাবশালীরা বাড়ি নিয়ে গেছে বলে স্থানীয় উপকারভোগীরা জানান। আমতলীর উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানান গেছে, সরকারি কোন গাছ কাটতে হলে টেন্ডারের মাধ্যমে কাটার নিয়ম থাকলেও বন বিভাগ ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা সে নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে গাছ কাটায় আমতলীর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান রোববার সরেজমিনে পরিদর্শন করে ঘটনার সত্যতা পেয়ে বন ভিবাগ ও পানি উন্নয়ন বোর্ডকে গাছ কাটা বন্ধ করার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মিজানুর রহমান জানান, বন বিভাগ এবং পানি উন্নয়ন বোর্ড সম্পূর্ণ অবৈধভাবে টেন্ডার ছাড়াই সবুজ বেষ্টনীর গাছ কেটেছে। পানি উন্নয়ন বোর্ড বরগুনার নির্বাহী প্রকৌশলী আবদুল মালেক জানিয়েছেন, গাছ কাটার কোন নির্দেশ দেয়া হয়নি। যদি কেউ গাছ কেটে থাকে, তাহলে তার বিরুদ্ধে বন বিভাগ মামলা করতে পারে। বন বিভাগের পটুয়াখালী বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মিহির কুমার দে জানান, পানি উন্নয়ন বোর্ড কোন রকম প্রক্রিয়া ছাড়াই বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাধের যে গাছ কেটে ফেলেছে সে গাছগুলো সংরক্ষণ করা হচ্ছে। বরগুনার জেলা প্রশাসক মীর জহুরুল হক জানান, গাছ কাটা বন্ধের জন্য আমতলী ইউএনওর মাধ্যমে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। ইআর
২০০০ সালে সবুজ বেষ্টনীর আওতায় বন বিভাগ ৪৩/১ নং পোল্ডারের দফাদারের ব্রিজ থেকে সুবন্দি বাধ পর্যন্ত এবং সেকান্দারখালী গ্রামে সমিতি গঠনের মাধ্যমে ১০ হাজার ফলজ এবং বনজ বৃক্ষের চারা রোপণ করা হয়। সরকারি চুক্তি অনুযায়ী এ গাছ ২০ বছর পর কাটার কথা। কিন্তু এ বছর পানি উন্নয়ন বোর্ড বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ মেরামতের কাজ শুরু করে। কাজটি পায় ভারতীয় এমবিএল নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি বন বিভাগ ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের সহযোগিতায় বাধ মেরামতের নামে দফাদারের ব্রিজ থেকে সুবন্দি বাঁধ পর্যন্ত প্রায় ৫ কিলোমিটার এবং সেকান্দারখালী গ্রামের ৩ কিলোমিটার বাধের কয়েক শত গাছ নির্বিচারে কেটে ফেলে। কাটা গাছের মধ্যে রয়েছে রেন্ট্রি, চাম্বল, বাবলা, নারিকেলসহ বহু ফলের গাছ। অধিকাংশ কাটা গাছ ও সেগুলোর ডাল-পালা স্থানীয় প্রভাবশালীরা বাড়ি নিয়ে গেছে বলে স্থানীয় উপকারভোগীরা জানান। আমতলীর উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানান গেছে, সরকারি কোন গাছ কাটতে হলে টেন্ডারের মাধ্যমে কাটার নিয়ম থাকলেও বন বিভাগ ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা সে নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে গাছ কাটায় আমতলীর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান রোববার সরেজমিনে পরিদর্শন করে ঘটনার সত্যতা পেয়ে বন ভিবাগ ও পানি উন্নয়ন বোর্ডকে গাছ কাটা বন্ধ করার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মিজানুর রহমান জানান, বন বিভাগ এবং পানি উন্নয়ন বোর্ড সম্পূর্ণ অবৈধভাবে টেন্ডার ছাড়াই সবুজ বেষ্টনীর গাছ কেটেছে। পানি উন্নয়ন বোর্ড বরগুনার নির্বাহী প্রকৌশলী আবদুল মালেক জানিয়েছেন, গাছ কাটার কোন নির্দেশ দেয়া হয়নি। যদি কেউ গাছ কেটে থাকে, তাহলে তার বিরুদ্ধে বন বিভাগ মামলা করতে পারে। বন বিভাগের পটুয়াখালী বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মিহির কুমার দে জানান, পানি উন্নয়ন বোর্ড কোন রকম প্রক্রিয়া ছাড়াই বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাধের যে গাছ কেটে ফেলেছে সে গাছগুলো সংরক্ষণ করা হচ্ছে। বরগুনার জেলা প্রশাসক মীর জহুরুল হক জানান, গাছ কাটা বন্ধের জন্য আমতলী ইউএনওর মাধ্যমে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। ইআর
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment