কেজি ভেজাল জিংক সালফেট ও দস্তা সারসহ কারখানার মালিক হাসিবুল ইসলাম ও দুই কর্মচারীকে আটক করা হয়। পরে তাদের বিভিন্ন মেয়াদে সাজা ও অর্থ দণ্ড দিয়েছে র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আল-আমীন। তবে পুলিশের ওই কর্মকর্তা বিষয়টি জানতেন না বলে র্যাবের কাছে দাবি করেছেন। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আল-আমীন জানান, সার ব্যবস্থাপনা আইন ২০০৬ এর ৮ ও ১৭ ধারা অনুযায়ী কারখানা মালিকের আড়াই বছরের কারাদণ্ড ও দুই লাখ ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। একইসঙ্গে দুই শ্রমিককে পঞ্চাশ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে ১৫ দিন করে কারাদণ্ড দেয়া হয়। এছাড়াও এ ঘটনায় বাড়ির মালিক পুলিশের বিশেষ শাখার উপ-পরিদর্শক ইলিয়াস আলীকেও সতর্ক করা হয়েছে। উল্লেখ্য, ইলিয়াস আলী বর্তমানে আশুলিয়া অঞ্চলেই কর্মরত আছেন। এর আগে আশুলিয়া থানায়ও দীর্ঘদিন উপ-পরিদর্শক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। আশুলিয়া থানার উপ-পরিদর্শক থাকাকালীন গোকুলনগর এলাকায় জমি কিনে তিনি ওই বাড়িটি নির্মাণ করেন। এআর
Thursday, December 18, 2014
পুলিশ কর্মকর্তার বাড়িতে ভেজাল সার কারখানা:Time News
পুলিশ কর্মকর্তার বাড়িতে ভেজাল সার কারখানা স্টাফ রিপোর্টার টাইম নিউজ বিডি, ১৮ ডিসেম্বর, ২০১৪ ০৯:০৯:৩৬ পুলিশের বিশেষ শাখার এক উপ-পরিদর্শকের (এসআই) বাড়িতে ভেজাল জিংক সালফেট ও দস্তা সার কারখানার সন্ধান পেয়েছে র্যাব-৪। সাভারের আশুলিয়ার পাথালিয়া ইউনিয়নের গোকুলনগর এলাকায় গত চারমাস ধরে ওই কারখানায় ভেজাল সার উৎপাদন করে আসছিল। বুধবার বিকালে ওই কারখানায় অভিযান চালিয়ে ম্যাজিক প্লাস ব্রান্ডের মোড়কে আট হাজার
কেজি ভেজাল জিংক সালফেট ও দস্তা সারসহ কারখানার মালিক হাসিবুল ইসলাম ও দুই কর্মচারীকে আটক করা হয়। পরে তাদের বিভিন্ন মেয়াদে সাজা ও অর্থ দণ্ড দিয়েছে র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আল-আমীন। তবে পুলিশের ওই কর্মকর্তা বিষয়টি জানতেন না বলে র্যাবের কাছে দাবি করেছেন। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আল-আমীন জানান, সার ব্যবস্থাপনা আইন ২০০৬ এর ৮ ও ১৭ ধারা অনুযায়ী কারখানা মালিকের আড়াই বছরের কারাদণ্ড ও দুই লাখ ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। একইসঙ্গে দুই শ্রমিককে পঞ্চাশ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে ১৫ দিন করে কারাদণ্ড দেয়া হয়। এছাড়াও এ ঘটনায় বাড়ির মালিক পুলিশের বিশেষ শাখার উপ-পরিদর্শক ইলিয়াস আলীকেও সতর্ক করা হয়েছে। উল্লেখ্য, ইলিয়াস আলী বর্তমানে আশুলিয়া অঞ্চলেই কর্মরত আছেন। এর আগে আশুলিয়া থানায়ও দীর্ঘদিন উপ-পরিদর্শক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। আশুলিয়া থানার উপ-পরিদর্শক থাকাকালীন গোকুলনগর এলাকায় জমি কিনে তিনি ওই বাড়িটি নির্মাণ করেন। এআর
কেজি ভেজাল জিংক সালফেট ও দস্তা সারসহ কারখানার মালিক হাসিবুল ইসলাম ও দুই কর্মচারীকে আটক করা হয়। পরে তাদের বিভিন্ন মেয়াদে সাজা ও অর্থ দণ্ড দিয়েছে র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আল-আমীন। তবে পুলিশের ওই কর্মকর্তা বিষয়টি জানতেন না বলে র্যাবের কাছে দাবি করেছেন। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আল-আমীন জানান, সার ব্যবস্থাপনা আইন ২০০৬ এর ৮ ও ১৭ ধারা অনুযায়ী কারখানা মালিকের আড়াই বছরের কারাদণ্ড ও দুই লাখ ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। একইসঙ্গে দুই শ্রমিককে পঞ্চাশ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে ১৫ দিন করে কারাদণ্ড দেয়া হয়। এছাড়াও এ ঘটনায় বাড়ির মালিক পুলিশের বিশেষ শাখার উপ-পরিদর্শক ইলিয়াস আলীকেও সতর্ক করা হয়েছে। উল্লেখ্য, ইলিয়াস আলী বর্তমানে আশুলিয়া অঞ্চলেই কর্মরত আছেন। এর আগে আশুলিয়া থানায়ও দীর্ঘদিন উপ-পরিদর্শক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। আশুলিয়া থানার উপ-পরিদর্শক থাকাকালীন গোকুলনগর এলাকায় জমি কিনে তিনি ওই বাড়িটি নির্মাণ করেন। এআর
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment