, আনোয়ার হোসেন সরদার (৪৫), মো. ওয়াসিম, মো. কাজল মিয়া (৪৭) ও তাপন ওরফে তপন চক্রবর্তী। যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- শাসমুল আলম ও রাজন মিয়া। এ মামলার অপর আসামি রানা মিয়া আগেই মারা গেছেন। গোলাম শামসুল হায়দার রাজারবাগ পুলিশ টেলিকমের অফিস সহকারী ছিলেন। মামলার নথিসূত্রে জানা যায়, ২০০৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর সকাল ৮টা ৪৫ মিনিটে মতিঝিল থানাধীন এজিবি কলোনির বি-৩১ জি-১১ রাস্তায় শামসুল হায়দার খুন হন। ঘটনার পরদিন নিহতের বড় ভাই আবুল কালাম আজাদ বাদী হয়ে মতিঝিল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এ মামলায় নয়জনকে আসামি করা হয়। এর মধ্যে জেলে রয়েছেন চারজন আসামি। পলাতক রয়েছেন তিনজন আসামি। মৃত্যুবরণ করেছেন এক আসামি। অন্যজন জামিনে ছিলেন। এ মামলায় সাক্ষীর ছিলেন ৩৬ জন। আদালতে অভিযোগ গঠন করা হয় ২০০৯ সালের ২৬ জানুয়ারি। ইআর
Tuesday, December 30, 2014
শামসুল হায়দার হত্যায় ৬ জনের ফাঁসি:Time News
শামসুল হায়দার হত্যায় ৬ জনের ফাঁসি স্টাফ রিপোর্টার টাইম নিউজ বিডি, ৩০ ডিসেম্বর, ২০১৪ ১২:৪৬:৪৮ চাঞ্চল্যকর গোলাম শামসুল হায়দার হত্যা মামলার রায় আজ মঙ্গলবার ঘোষণা করা হয়েছে। ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক শাহেদ নুরুদ্দীনের আদালত এ রায় ঘোষণা করেন। মামলার রায়ে ছয়জনকে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে। এছাড়া যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে দুজনকে। ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- আব্দুল লতিফ (৫৮), মো. হাফিজুল হোসেন
, আনোয়ার হোসেন সরদার (৪৫), মো. ওয়াসিম, মো. কাজল মিয়া (৪৭) ও তাপন ওরফে তপন চক্রবর্তী। যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- শাসমুল আলম ও রাজন মিয়া। এ মামলার অপর আসামি রানা মিয়া আগেই মারা গেছেন। গোলাম শামসুল হায়দার রাজারবাগ পুলিশ টেলিকমের অফিস সহকারী ছিলেন। মামলার নথিসূত্রে জানা যায়, ২০০৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর সকাল ৮টা ৪৫ মিনিটে মতিঝিল থানাধীন এজিবি কলোনির বি-৩১ জি-১১ রাস্তায় শামসুল হায়দার খুন হন। ঘটনার পরদিন নিহতের বড় ভাই আবুল কালাম আজাদ বাদী হয়ে মতিঝিল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এ মামলায় নয়জনকে আসামি করা হয়। এর মধ্যে জেলে রয়েছেন চারজন আসামি। পলাতক রয়েছেন তিনজন আসামি। মৃত্যুবরণ করেছেন এক আসামি। অন্যজন জামিনে ছিলেন। এ মামলায় সাক্ষীর ছিলেন ৩৬ জন। আদালতে অভিযোগ গঠন করা হয় ২০০৯ সালের ২৬ জানুয়ারি। ইআর
, আনোয়ার হোসেন সরদার (৪৫), মো. ওয়াসিম, মো. কাজল মিয়া (৪৭) ও তাপন ওরফে তপন চক্রবর্তী। যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- শাসমুল আলম ও রাজন মিয়া। এ মামলার অপর আসামি রানা মিয়া আগেই মারা গেছেন। গোলাম শামসুল হায়দার রাজারবাগ পুলিশ টেলিকমের অফিস সহকারী ছিলেন। মামলার নথিসূত্রে জানা যায়, ২০০৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর সকাল ৮টা ৪৫ মিনিটে মতিঝিল থানাধীন এজিবি কলোনির বি-৩১ জি-১১ রাস্তায় শামসুল হায়দার খুন হন। ঘটনার পরদিন নিহতের বড় ভাই আবুল কালাম আজাদ বাদী হয়ে মতিঝিল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এ মামলায় নয়জনকে আসামি করা হয়। এর মধ্যে জেলে রয়েছেন চারজন আসামি। পলাতক রয়েছেন তিনজন আসামি। মৃত্যুবরণ করেছেন এক আসামি। অন্যজন জামিনে ছিলেন। এ মামলায় সাক্ষীর ছিলেন ৩৬ জন। আদালতে অভিযোগ গঠন করা হয় ২০০৯ সালের ২৬ জানুয়ারি। ইআর
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment