
, আনোয়ার হোসেন সরদার (৪৫), মো. ওয়াসিম, মো. কাজল মিয়া (৪৭) ও তাপন ওরফে তপন চক্রবর্তী। যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- শাসমুল আলম ও রাজন মিয়া। এ মামলার অপর আসামি রানা মিয়া আগেই মারা গেছেন। গোলাম শামসুল হায়দার রাজারবাগ পুলিশ টেলিকমের অফিস সহকারী ছিলেন। মামলার নথিসূত্রে জানা যায়, ২০০৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর সকাল ৮টা ৪৫ মিনিটে মতিঝিল থানাধীন এজিবি কলোনির বি-৩১ জি-১১ রাস্তায় শামসুল হায়দার খুন হন। ঘটনার পরদিন নিহতের বড় ভাই আবুল কালাম আজাদ বাদী হয়ে মতিঝিল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এ মামলায় নয়জনকে আসামি করা হয়। এর মধ্যে জেলে রয়েছেন চারজন আসামি। পলাতক রয়েছেন তিনজন আসামি। মৃত্যুবরণ করেছেন এক আসামি। অন্যজন জামিনে ছিলেন। এ মামলায় সাক্ষীর ছিলেন ৩৬ জন। আদালতে অভিযোগ গঠন করা হয় ২০০৯ সালের ২৬ জানুয়ারি। ইআর
No comments:
Post a Comment