র ভূমিকা উত্তরোত্তর বাড়ছে। International Maritime Bureau ২০০৫ সালে চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দরকে বিশ্বের ঝুঁকিপূর্ণ বন্দরগুলোর তালিকায় ফেলেছিল। আমাদের সরকার ২০০৯ সাল থেকেই চট্টগ্রাম বন্দর ও বহিঃনোঙ্গর এলাকায় বাণিজ্যিক জাহাজগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিতে উদ্যোগ নিয়েছি। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে।এর ফলে International Maritime Bureau ২০১২ সালে চট্টগ্রাম বাণিজ্যিক বন্দরকে নিরাপদ বন্দর হিসেবে ঘোষণা করেছে। কোস্টগার্ডের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের প্রশংসা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, উপকূলীয় এলাকার জনগণকে আরো সেবা দেওয়ার লক্ষ্যে বাংলাদেশ কোস্টগার্ডকে গড়ে তোলা হচ্ছে। ইতোমধ্যে কোস্টগার্ডে একটি জোন, তিনটি বেইস, ১৮টি স্টেশন, ১০টি আউটপোস্ট, ৫৭টি বিভিন্ন ধরনের জলযান, আটটি পন্টুন এবং ১ হাজার ২৮২ জন জনবল যুক্ত করা হয়েছে। আরো ১৮টি বিভিন্ন ধরনের জলযান ও আটটি পন্টুন নির্মাণাধীন রয়েছে। এগুলো খুব শিগগিরই কোস্টগার্ড বহরে সংযোজিত হবে। বৃহস্পতিবার দুপুর আড়াইটার দিকে ৪৩ কোটি ৫৫ লাখ ৯৮ হাজার টকা ব্যয়ে নির্মিত এ কেন্দ্রেটি উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। পটুয়াখালী শহর থেকে তিন কিলোমিটার পশ্চিমে পটুয়াখালী-মির্জাগঞ্জ মহাসড়কের দক্ষিণে ২৩ দশমিক ৬৮ একর জমির ওপর কোস্টগার্ডের প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটি নির্মাণ করছে পটুয়াখালী গণপূর্ত বিভাগ। কোস্টগার্ড সদস্যদের পেশাগত জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে নির্মিত সিজি বেইজ ছাড়াও ৫৮ কোটি টাকার আরো ১২টি প্রকল্প উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছেন প্রধানমন্ত্রী। ৪৩ কোটি ৫৫ লাখ ৯৮ হাজার টকা ব্যয়ে নির্মিত এ কেন্দ্রে মোট ১৯টি ভবন রয়েছে। এরই মধ্যে প্রশাসনিক ভবন, একাডেমিক ভবন, কমান্ড্যান্ট বাংলো, অফিসার্স মেস, অফিসার্স বাসভবন, নাবিকদের বাসস্থানসহ প্যারেড গ্রাউন্ড, এমটি শেড ও খেলার মাঠ নির্মাণ করা হয়েছে। ভবনগুলো আধুনিক স্থাপত্য শৈলীতে নির্মিত। ঘন কুয়াশার কারণে পটুয়াখালী যাত্রা কিছুটা বিলম্ব হলেও প্রধানমন্ত্রীকে বহনকারী হেলিকপ্টারটি দুপুর ২টা ১২মিনিটে শহরের পশ্চিমপাশে দূর্গাপুর এলাকায় নির্মিত কোস্টগার্ডের প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের হেলিপ্যাডে অবতরণ করে। জেআই
Thursday, December 11, 2014
কোস্টগার্ড প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের উদ্বোধন:Time News
কোস্টগার্ড প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের উদ্বোধন পটুয়াখালি করেসপন্ডেন্ট টাইম নিউজ বিডি, ১১ ডিসেম্বর, ২০১৪ ১৬:৫৮:১৫ কোস্টগার্ডকে একটি যুগোপযোগী বাহিনী হিসেবে গড়ে তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৃহস্পতিবার দুপুরে বাংলাদেশের প্রথম কোস্টগার্ড প্রশিক্ষণ কেন্দ্র সিজি বেইজ অগ্রযাত্রার উদ্বোধন শেষে ভাষণে তিনি এ কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, মাদক ও মানবসম্পদ পাচার রোধেও কোস্ট গার্ডে
র ভূমিকা উত্তরোত্তর বাড়ছে। International Maritime Bureau ২০০৫ সালে চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দরকে বিশ্বের ঝুঁকিপূর্ণ বন্দরগুলোর তালিকায় ফেলেছিল। আমাদের সরকার ২০০৯ সাল থেকেই চট্টগ্রাম বন্দর ও বহিঃনোঙ্গর এলাকায় বাণিজ্যিক জাহাজগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিতে উদ্যোগ নিয়েছি। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে।এর ফলে International Maritime Bureau ২০১২ সালে চট্টগ্রাম বাণিজ্যিক বন্দরকে নিরাপদ বন্দর হিসেবে ঘোষণা করেছে। কোস্টগার্ডের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের প্রশংসা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, উপকূলীয় এলাকার জনগণকে আরো সেবা দেওয়ার লক্ষ্যে বাংলাদেশ কোস্টগার্ডকে গড়ে তোলা হচ্ছে। ইতোমধ্যে কোস্টগার্ডে একটি জোন, তিনটি বেইস, ১৮টি স্টেশন, ১০টি আউটপোস্ট, ৫৭টি বিভিন্ন ধরনের জলযান, আটটি পন্টুন এবং ১ হাজার ২৮২ জন জনবল যুক্ত করা হয়েছে। আরো ১৮টি বিভিন্ন ধরনের জলযান ও আটটি পন্টুন নির্মাণাধীন রয়েছে। এগুলো খুব শিগগিরই কোস্টগার্ড বহরে সংযোজিত হবে। বৃহস্পতিবার দুপুর আড়াইটার দিকে ৪৩ কোটি ৫৫ লাখ ৯৮ হাজার টকা ব্যয়ে নির্মিত এ কেন্দ্রেটি উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। পটুয়াখালী শহর থেকে তিন কিলোমিটার পশ্চিমে পটুয়াখালী-মির্জাগঞ্জ মহাসড়কের দক্ষিণে ২৩ দশমিক ৬৮ একর জমির ওপর কোস্টগার্ডের প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটি নির্মাণ করছে পটুয়াখালী গণপূর্ত বিভাগ। কোস্টগার্ড সদস্যদের পেশাগত জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে নির্মিত সিজি বেইজ ছাড়াও ৫৮ কোটি টাকার আরো ১২টি প্রকল্প উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছেন প্রধানমন্ত্রী। ৪৩ কোটি ৫৫ লাখ ৯৮ হাজার টকা ব্যয়ে নির্মিত এ কেন্দ্রে মোট ১৯টি ভবন রয়েছে। এরই মধ্যে প্রশাসনিক ভবন, একাডেমিক ভবন, কমান্ড্যান্ট বাংলো, অফিসার্স মেস, অফিসার্স বাসভবন, নাবিকদের বাসস্থানসহ প্যারেড গ্রাউন্ড, এমটি শেড ও খেলার মাঠ নির্মাণ করা হয়েছে। ভবনগুলো আধুনিক স্থাপত্য শৈলীতে নির্মিত। ঘন কুয়াশার কারণে পটুয়াখালী যাত্রা কিছুটা বিলম্ব হলেও প্রধানমন্ত্রীকে বহনকারী হেলিকপ্টারটি দুপুর ২টা ১২মিনিটে শহরের পশ্চিমপাশে দূর্গাপুর এলাকায় নির্মিত কোস্টগার্ডের প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের হেলিপ্যাডে অবতরণ করে। জেআই
র ভূমিকা উত্তরোত্তর বাড়ছে। International Maritime Bureau ২০০৫ সালে চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দরকে বিশ্বের ঝুঁকিপূর্ণ বন্দরগুলোর তালিকায় ফেলেছিল। আমাদের সরকার ২০০৯ সাল থেকেই চট্টগ্রাম বন্দর ও বহিঃনোঙ্গর এলাকায় বাণিজ্যিক জাহাজগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিতে উদ্যোগ নিয়েছি। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে।এর ফলে International Maritime Bureau ২০১২ সালে চট্টগ্রাম বাণিজ্যিক বন্দরকে নিরাপদ বন্দর হিসেবে ঘোষণা করেছে। কোস্টগার্ডের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের প্রশংসা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, উপকূলীয় এলাকার জনগণকে আরো সেবা দেওয়ার লক্ষ্যে বাংলাদেশ কোস্টগার্ডকে গড়ে তোলা হচ্ছে। ইতোমধ্যে কোস্টগার্ডে একটি জোন, তিনটি বেইস, ১৮টি স্টেশন, ১০টি আউটপোস্ট, ৫৭টি বিভিন্ন ধরনের জলযান, আটটি পন্টুন এবং ১ হাজার ২৮২ জন জনবল যুক্ত করা হয়েছে। আরো ১৮টি বিভিন্ন ধরনের জলযান ও আটটি পন্টুন নির্মাণাধীন রয়েছে। এগুলো খুব শিগগিরই কোস্টগার্ড বহরে সংযোজিত হবে। বৃহস্পতিবার দুপুর আড়াইটার দিকে ৪৩ কোটি ৫৫ লাখ ৯৮ হাজার টকা ব্যয়ে নির্মিত এ কেন্দ্রেটি উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। পটুয়াখালী শহর থেকে তিন কিলোমিটার পশ্চিমে পটুয়াখালী-মির্জাগঞ্জ মহাসড়কের দক্ষিণে ২৩ দশমিক ৬৮ একর জমির ওপর কোস্টগার্ডের প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটি নির্মাণ করছে পটুয়াখালী গণপূর্ত বিভাগ। কোস্টগার্ড সদস্যদের পেশাগত জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে নির্মিত সিজি বেইজ ছাড়াও ৫৮ কোটি টাকার আরো ১২টি প্রকল্প উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছেন প্রধানমন্ত্রী। ৪৩ কোটি ৫৫ লাখ ৯৮ হাজার টকা ব্যয়ে নির্মিত এ কেন্দ্রে মোট ১৯টি ভবন রয়েছে। এরই মধ্যে প্রশাসনিক ভবন, একাডেমিক ভবন, কমান্ড্যান্ট বাংলো, অফিসার্স মেস, অফিসার্স বাসভবন, নাবিকদের বাসস্থানসহ প্যারেড গ্রাউন্ড, এমটি শেড ও খেলার মাঠ নির্মাণ করা হয়েছে। ভবনগুলো আধুনিক স্থাপত্য শৈলীতে নির্মিত। ঘন কুয়াশার কারণে পটুয়াখালী যাত্রা কিছুটা বিলম্ব হলেও প্রধানমন্ত্রীকে বহনকারী হেলিকপ্টারটি দুপুর ২টা ১২মিনিটে শহরের পশ্চিমপাশে দূর্গাপুর এলাকায় নির্মিত কোস্টগার্ডের প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের হেলিপ্যাডে অবতরণ করে। জেআই
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment