প্রতি দাবি জানিয়েছে। ‘ঢাকা সিটি করপোরেশন ও জেলা পরিষদ নির্বাচন চাই’ শীর্ষক আলোচনায় সভাপতির বক্তব্যে সুজন সভাপতি এম হাফিজউদ্দিন খান বলেন, ‘সিটি নির্বাচন না দেয়ার কারণে দেশে নৈরাজ্য বিরাজ করছে। সরকার না চাইলে কখনো সিটি নির্বাচন হবে না। এ কারণে আমরা দাবি জানাচ্ছি- কোনো রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে যেন সিটি করপোরেশন নির্বাচন বন্ধ করা না হয়।’ সম্প্রতি সরকার ডিসিসি নির্বাচনের বিষয়ে মনোভাব দেখিয়েছে। এমন প্রেক্ষাপটে আপনাদের এই অনুষ্ঠানকে অনেকে সন্দেহের চোখে দেখছে- সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘সরকারের অঙ্গীকার ছিল একদিনও অনির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা থাকবে না। অথচ সিটি নির্বাচনসহ জেলা পরিষদ নির্বাচন এখনো সরকার দেয়নি।’ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক এই উপদেষ্টা বলেন, ‘জাতীয় সংসদের ৩০০ আসনে নির্বাচন করা সম্ভব হলে ঢাকা সিটি করপোরেশন ও জেলা পরিষদ নির্বাচন কেন হবে না। আসলে সরকার না চাইলে কখনো এই নির্বাচন হবে না।’ আলোচনায় সুজন সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচন কোটারি স্বার্থের রাজনীতির কাছে জিম্মি হয়ে গেছে।’ তিনি বলেন, ‘এটা এখন সুস্পষ্ট যে, ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচন একটি রাজনৈতিক স্বার্থের কাছে জিম্মি হয়ে গেছে। তারা যেভাবে ইচ্ছা সেভাবেই নির্বাচন দিচ্ছে। এতে অন্য কারো মতামতের কোনো সুযোগ রাখছে না।’ বদিউল আলম বলেন, ‘স্থানীয় পর্যায়ে অনির্বাচিত শাসক বিরাজ করছে। এতে সংবিধান লঙ্ঘন হচ্ছে। সংবিধানের ৫৯ অনুচ্ছেদে স্থানীয় নির্বাচনের কথা থাকলেও স্বাধীনতার পর থেকে এখন পর্যন্ত কোনো সরকার জেলা পরিষদ নির্বাচন দেয়নি।’ তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, ‘রাষ্ট্র কি উদ্দেশে, কার স্বার্থে পরিচালিত হচ্ছে, তা বোঝা যাচ্ছে না। আসলে সরকার নাগরিকের স্বার্থে, নাকি অন্য কারো স্বার্থে সেটা এখন অস্পষ্ট।’ একই অনুষ্ঠানে সিটি করপোরেশন নির্বাচন আটকে রেখে এবং বিরোধী মতের কাউকে রাস্তায় নামতে না দিয়ে সরকার সংবিধান লঙ্ঘনের সঙ্গে মানবতাবিরোধী অপরাধ করছে বলে দাবি করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনের অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল। তিনি বলেন, ‘সরকার ঢাকা সিটির নির্বাচন দিচ্ছে না, এটা সংবিধানবিরোধী ও মানবতাবিরোধী অপরাধ। কারণ সংবিধান সরকারকে নাগরিকদের বাকস্বাধীনতার অধিকার বাস্তবায়ন করতে বলেছে, যা আমরা ভোটাধিকারের মাধ্যমে করে থাকি। কিন্তু বর্তমান সরকার সেই অধিকার থেকে জনগণকে বিরত রাখছে।’ আসিফ নজরুল বলেন, ‘৫ জানুয়ারি একটি বিতর্কিত নির্বাচনে ক্ষমতায় আসায় বর্তমান সরকারকে সারাক্ষণ জনভীতি তাড়া করছে। কিন্তু বাস্তবতা হলো- জনগণের ভোট ছাড়া কেউ ক্ষমতায় থাকতে পারেনি, পারবে না।’ তিনি বলেন, ‘৫ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে সরকার অন্যান্য সিটি নির্বাচন দিয়ে কোথাও জিততে পারেনি। তাই ঢাকা সিটির নির্বাচন দিলে তারা কতটা জনবিচ্ছিন্ন তা আরো স্পষ্ট হয়ে যাবে। আর একমাত্র এই কারণে সরকার কখনই ডিসিসি নির্বাচন দেবে না।’ ঢাবি এই অধ্যাপক আরো বলেন, ‘গত ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের পর থেকে জনগণের মধ্যেও নির্বাচনভীতি কাজ করছে। কারণ জনগণ মনে করেছিল ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার একটা নির্বাচনী খেলা করবে এবং শেষ পর্যন্ত সেটাই হয়েছে। এখন এই সরকার নির্বাচন দিলেও যা, না দিলেও তা। তেমন কোনো পরিবর্তন হবে না।’ তিনি বলেন, ‘সরকার জনগণের রায়ে বিশ্বাস করে না। এজন্য প্রশাসন ব্যবহার করে ক্ষমতায় টিকে থাকাকেই বেছে নিয়েছে। যে কারণে ঢাকার কোথাও বিরোধী দলকে দাঁড়াতে দিচ্ছে না। যে কোনো মূল্যে তাদের প্রতিহত করা হচ্ছে।’ বৈঠকে অন্যন্যের মধ্যে বক্তব্য দেন- সুজনের নির্বাহী সদস্য বিচারপতি কাজী এবাদুল হক, আলী ইমাম মজুমদার, শ.ম সিদ্দিকী, সুজনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারী দিলীপ কুমার সরকার, সাবেক কমিশনার ফরিদ উদ্দিন প্রমুখ। মন্তব্য
Thursday, December 11, 2014
সরকারকেই আগে ডিসিসি নির্বাচন চাইতে হবে: সুজন:RTNN
সরকারকেই আগে ডিসিসি নির্বাচন চাইতে হবে: সুজন নিজস্ব প্রতিবেদক আরটিএনএন ঢাকা: দীর্ঘ সাত বছর ধরে অনিশ্চিয়তার জালে বন্দি ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচন। সরকার না চাইলে এই নির্বাচন কখনো সম্ভব নয়। তাই সবার আগে সরকার এই নির্বাচন চায় কিনা তা পরিষ্কার করতে হবে। বৃহস্পতিবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে এক গোলটেবিল আলোচনায় সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) এসব কথা জানিয়ে যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন দেওয়ার জন্য সরকারের
প্রতি দাবি জানিয়েছে। ‘ঢাকা সিটি করপোরেশন ও জেলা পরিষদ নির্বাচন চাই’ শীর্ষক আলোচনায় সভাপতির বক্তব্যে সুজন সভাপতি এম হাফিজউদ্দিন খান বলেন, ‘সিটি নির্বাচন না দেয়ার কারণে দেশে নৈরাজ্য বিরাজ করছে। সরকার না চাইলে কখনো সিটি নির্বাচন হবে না। এ কারণে আমরা দাবি জানাচ্ছি- কোনো রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে যেন সিটি করপোরেশন নির্বাচন বন্ধ করা না হয়।’ সম্প্রতি সরকার ডিসিসি নির্বাচনের বিষয়ে মনোভাব দেখিয়েছে। এমন প্রেক্ষাপটে আপনাদের এই অনুষ্ঠানকে অনেকে সন্দেহের চোখে দেখছে- সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘সরকারের অঙ্গীকার ছিল একদিনও অনির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা থাকবে না। অথচ সিটি নির্বাচনসহ জেলা পরিষদ নির্বাচন এখনো সরকার দেয়নি।’ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক এই উপদেষ্টা বলেন, ‘জাতীয় সংসদের ৩০০ আসনে নির্বাচন করা সম্ভব হলে ঢাকা সিটি করপোরেশন ও জেলা পরিষদ নির্বাচন কেন হবে না। আসলে সরকার না চাইলে কখনো এই নির্বাচন হবে না।’ আলোচনায় সুজন সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচন কোটারি স্বার্থের রাজনীতির কাছে জিম্মি হয়ে গেছে।’ তিনি বলেন, ‘এটা এখন সুস্পষ্ট যে, ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচন একটি রাজনৈতিক স্বার্থের কাছে জিম্মি হয়ে গেছে। তারা যেভাবে ইচ্ছা সেভাবেই নির্বাচন দিচ্ছে। এতে অন্য কারো মতামতের কোনো সুযোগ রাখছে না।’ বদিউল আলম বলেন, ‘স্থানীয় পর্যায়ে অনির্বাচিত শাসক বিরাজ করছে। এতে সংবিধান লঙ্ঘন হচ্ছে। সংবিধানের ৫৯ অনুচ্ছেদে স্থানীয় নির্বাচনের কথা থাকলেও স্বাধীনতার পর থেকে এখন পর্যন্ত কোনো সরকার জেলা পরিষদ নির্বাচন দেয়নি।’ তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, ‘রাষ্ট্র কি উদ্দেশে, কার স্বার্থে পরিচালিত হচ্ছে, তা বোঝা যাচ্ছে না। আসলে সরকার নাগরিকের স্বার্থে, নাকি অন্য কারো স্বার্থে সেটা এখন অস্পষ্ট।’ একই অনুষ্ঠানে সিটি করপোরেশন নির্বাচন আটকে রেখে এবং বিরোধী মতের কাউকে রাস্তায় নামতে না দিয়ে সরকার সংবিধান লঙ্ঘনের সঙ্গে মানবতাবিরোধী অপরাধ করছে বলে দাবি করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনের অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল। তিনি বলেন, ‘সরকার ঢাকা সিটির নির্বাচন দিচ্ছে না, এটা সংবিধানবিরোধী ও মানবতাবিরোধী অপরাধ। কারণ সংবিধান সরকারকে নাগরিকদের বাকস্বাধীনতার অধিকার বাস্তবায়ন করতে বলেছে, যা আমরা ভোটাধিকারের মাধ্যমে করে থাকি। কিন্তু বর্তমান সরকার সেই অধিকার থেকে জনগণকে বিরত রাখছে।’ আসিফ নজরুল বলেন, ‘৫ জানুয়ারি একটি বিতর্কিত নির্বাচনে ক্ষমতায় আসায় বর্তমান সরকারকে সারাক্ষণ জনভীতি তাড়া করছে। কিন্তু বাস্তবতা হলো- জনগণের ভোট ছাড়া কেউ ক্ষমতায় থাকতে পারেনি, পারবে না।’ তিনি বলেন, ‘৫ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে সরকার অন্যান্য সিটি নির্বাচন দিয়ে কোথাও জিততে পারেনি। তাই ঢাকা সিটির নির্বাচন দিলে তারা কতটা জনবিচ্ছিন্ন তা আরো স্পষ্ট হয়ে যাবে। আর একমাত্র এই কারণে সরকার কখনই ডিসিসি নির্বাচন দেবে না।’ ঢাবি এই অধ্যাপক আরো বলেন, ‘গত ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের পর থেকে জনগণের মধ্যেও নির্বাচনভীতি কাজ করছে। কারণ জনগণ মনে করেছিল ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার একটা নির্বাচনী খেলা করবে এবং শেষ পর্যন্ত সেটাই হয়েছে। এখন এই সরকার নির্বাচন দিলেও যা, না দিলেও তা। তেমন কোনো পরিবর্তন হবে না।’ তিনি বলেন, ‘সরকার জনগণের রায়ে বিশ্বাস করে না। এজন্য প্রশাসন ব্যবহার করে ক্ষমতায় টিকে থাকাকেই বেছে নিয়েছে। যে কারণে ঢাকার কোথাও বিরোধী দলকে দাঁড়াতে দিচ্ছে না। যে কোনো মূল্যে তাদের প্রতিহত করা হচ্ছে।’ বৈঠকে অন্যন্যের মধ্যে বক্তব্য দেন- সুজনের নির্বাহী সদস্য বিচারপতি কাজী এবাদুল হক, আলী ইমাম মজুমদার, শ.ম সিদ্দিকী, সুজনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারী দিলীপ কুমার সরকার, সাবেক কমিশনার ফরিদ উদ্দিন প্রমুখ। মন্তব্য
প্রতি দাবি জানিয়েছে। ‘ঢাকা সিটি করপোরেশন ও জেলা পরিষদ নির্বাচন চাই’ শীর্ষক আলোচনায় সভাপতির বক্তব্যে সুজন সভাপতি এম হাফিজউদ্দিন খান বলেন, ‘সিটি নির্বাচন না দেয়ার কারণে দেশে নৈরাজ্য বিরাজ করছে। সরকার না চাইলে কখনো সিটি নির্বাচন হবে না। এ কারণে আমরা দাবি জানাচ্ছি- কোনো রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে যেন সিটি করপোরেশন নির্বাচন বন্ধ করা না হয়।’ সম্প্রতি সরকার ডিসিসি নির্বাচনের বিষয়ে মনোভাব দেখিয়েছে। এমন প্রেক্ষাপটে আপনাদের এই অনুষ্ঠানকে অনেকে সন্দেহের চোখে দেখছে- সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘সরকারের অঙ্গীকার ছিল একদিনও অনির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা থাকবে না। অথচ সিটি নির্বাচনসহ জেলা পরিষদ নির্বাচন এখনো সরকার দেয়নি।’ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক এই উপদেষ্টা বলেন, ‘জাতীয় সংসদের ৩০০ আসনে নির্বাচন করা সম্ভব হলে ঢাকা সিটি করপোরেশন ও জেলা পরিষদ নির্বাচন কেন হবে না। আসলে সরকার না চাইলে কখনো এই নির্বাচন হবে না।’ আলোচনায় সুজন সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচন কোটারি স্বার্থের রাজনীতির কাছে জিম্মি হয়ে গেছে।’ তিনি বলেন, ‘এটা এখন সুস্পষ্ট যে, ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচন একটি রাজনৈতিক স্বার্থের কাছে জিম্মি হয়ে গেছে। তারা যেভাবে ইচ্ছা সেভাবেই নির্বাচন দিচ্ছে। এতে অন্য কারো মতামতের কোনো সুযোগ রাখছে না।’ বদিউল আলম বলেন, ‘স্থানীয় পর্যায়ে অনির্বাচিত শাসক বিরাজ করছে। এতে সংবিধান লঙ্ঘন হচ্ছে। সংবিধানের ৫৯ অনুচ্ছেদে স্থানীয় নির্বাচনের কথা থাকলেও স্বাধীনতার পর থেকে এখন পর্যন্ত কোনো সরকার জেলা পরিষদ নির্বাচন দেয়নি।’ তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, ‘রাষ্ট্র কি উদ্দেশে, কার স্বার্থে পরিচালিত হচ্ছে, তা বোঝা যাচ্ছে না। আসলে সরকার নাগরিকের স্বার্থে, নাকি অন্য কারো স্বার্থে সেটা এখন অস্পষ্ট।’ একই অনুষ্ঠানে সিটি করপোরেশন নির্বাচন আটকে রেখে এবং বিরোধী মতের কাউকে রাস্তায় নামতে না দিয়ে সরকার সংবিধান লঙ্ঘনের সঙ্গে মানবতাবিরোধী অপরাধ করছে বলে দাবি করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনের অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল। তিনি বলেন, ‘সরকার ঢাকা সিটির নির্বাচন দিচ্ছে না, এটা সংবিধানবিরোধী ও মানবতাবিরোধী অপরাধ। কারণ সংবিধান সরকারকে নাগরিকদের বাকস্বাধীনতার অধিকার বাস্তবায়ন করতে বলেছে, যা আমরা ভোটাধিকারের মাধ্যমে করে থাকি। কিন্তু বর্তমান সরকার সেই অধিকার থেকে জনগণকে বিরত রাখছে।’ আসিফ নজরুল বলেন, ‘৫ জানুয়ারি একটি বিতর্কিত নির্বাচনে ক্ষমতায় আসায় বর্তমান সরকারকে সারাক্ষণ জনভীতি তাড়া করছে। কিন্তু বাস্তবতা হলো- জনগণের ভোট ছাড়া কেউ ক্ষমতায় থাকতে পারেনি, পারবে না।’ তিনি বলেন, ‘৫ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে সরকার অন্যান্য সিটি নির্বাচন দিয়ে কোথাও জিততে পারেনি। তাই ঢাকা সিটির নির্বাচন দিলে তারা কতটা জনবিচ্ছিন্ন তা আরো স্পষ্ট হয়ে যাবে। আর একমাত্র এই কারণে সরকার কখনই ডিসিসি নির্বাচন দেবে না।’ ঢাবি এই অধ্যাপক আরো বলেন, ‘গত ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের পর থেকে জনগণের মধ্যেও নির্বাচনভীতি কাজ করছে। কারণ জনগণ মনে করেছিল ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার একটা নির্বাচনী খেলা করবে এবং শেষ পর্যন্ত সেটাই হয়েছে। এখন এই সরকার নির্বাচন দিলেও যা, না দিলেও তা। তেমন কোনো পরিবর্তন হবে না।’ তিনি বলেন, ‘সরকার জনগণের রায়ে বিশ্বাস করে না। এজন্য প্রশাসন ব্যবহার করে ক্ষমতায় টিকে থাকাকেই বেছে নিয়েছে। যে কারণে ঢাকার কোথাও বিরোধী দলকে দাঁড়াতে দিচ্ছে না। যে কোনো মূল্যে তাদের প্রতিহত করা হচ্ছে।’ বৈঠকে অন্যন্যের মধ্যে বক্তব্য দেন- সুজনের নির্বাহী সদস্য বিচারপতি কাজী এবাদুল হক, আলী ইমাম মজুমদার, শ.ম সিদ্দিকী, সুজনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারী দিলীপ কুমার সরকার, সাবেক কমিশনার ফরিদ উদ্দিন প্রমুখ। মন্তব্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment