বের অবসানের প্রস্তাব আনুষ্ঠানিকভাবে তোলা হয়। ২২টি আরব রাষ্ট্র ও ফিলিস্তিনের পক্ষে জর্ডানের তোলা ওই প্রস্তাবের পক্ষে পড়েছে ৮টি ভোট। প্রস্তাবটি পাশের জন্য ৯টি ভোট প্রয়োজন ছিল। ১৫ সদস্যের নিরাপত্তা কাউন্সিলে ভোটাভুটিতে ইসরায়েলের ঘনিষ্ঠ মিত্র যুক্তরাষ্ট্র ও অস্ট্রেলিয়া প্রস্তাবের বিপক্ষে ভোট দেয়। ভোটদানে বিরত থাকে যুক্তরাজ্য, লিথুনিয়া, নাইজেরিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া ও রুয়ান্ডা। ফিলিস্তিনের পক্ষে ভোট দেয় জর্ডান, চীন, ফ্রান্স, রাশিয়া, লুক্সেমবার্গ, চাঁদ, চিলি ও আর্জেন্টিনা। বিশ্ব ফোরামের এ সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেছেন জাতিসংঘে নিযুক্ত ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত রিয়াদ মনসুর। তিনি বলেন, ‘চলমান সংকটে নিরাপত্তা কাউন্সিল আবারও তাদের দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হল। নিজস্ব (ফিলিস্তিনের) প্রস্তাব অনুযায়ী একটি স্থায়ী সমাধানে অবদান রাখতে ব্যর্থ হল তারা।’ এ সময় তিনি চলতি বছর অধিকৃত অঞ্চলে ইসরায়েলের ভূমি দখল, ঘর-বাড়ি ধ্বংস, নিয়মিত সামরিক তল্লাশি, গ্রেফতার, সন্ত্রাসবাদ ছড়িয়ে দেওয়া, উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘন ও ধর্মীয় স্থাপনাগুলোতে অব্যাহত হামলার কথা তুলে ধরেন। এদিকে প্রস্তাবের বিপক্ষে ভোট দেওয়ার বিষয়ে জাতিসংঘে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত সামান্থা পাওয়ার বলেন, ‘এটা (প্রস্তাব) ভারসাম্যপূর্ণ নয় এবং এর অনেক উপাদান উভয় পক্ষের আলোচনা ছাড়া অনুমোদনের সহায়ক নয়। এর মধ্যে একটি হল ইসরায়েলিদের নিরাপত্তার বিষয়ে গঠনমূলক আলোচনা ছাড়াই ডেডলাইন ঘোষণা করা।’ নিরাপত্তা কাউন্সিলে উপস্থাপিত প্রস্তাবটিতে ১৯৬৭ সালের যুদ্ধ পূর্ববর্তী সীমানাকে কেন্দ্র করে আলোচনার কথা উল্লেখ রয়েছে। প্রস্তাবটি পাশ না হওয়ায় ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংকটের সমাধানে উদ্যোগ বন্ধ হয়ে যাবে না বলে উল্লেখ করেছেন জাতিসংঘে নিযুক্ত জর্ডানের রাষ্ট্রদূত দিনা কাওয়ার। এএইচ
Wednesday, December 31, 2014
একটি ভোটের অভাবে জাতিসংঘে ফিলিস্তিন প্রস্তাব বাতিল:Time News
একটি ভোটের অভাবে জাতিসংঘে ফিলিস্তিন প্রস্তাব বাতিল ইন্টারন্যাশনাল ডেস্ক টাইম নিউজ বিডি, ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৪ ১০:১৪:৫১ একটি ভোটের অভাবে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের স্বপ্ন আরও দীর্ঘায়িত হল। জাতিসংঘের নিরাপত্তা কাউন্সিলে মঙ্গলবার ফিলিস্তিন সংকট নিরসনে তোলা প্রস্তাব প্রত্যাখ্যাত হয়েছে। খবর আলজাজিরা ও বিবিসির। কাউন্সিলে এ দিন এক বছরের মধ্যে ইসরায়েলের সঙ্গে শান্তি স্থাপন ও ২০১৭ সালের মধ্যে দেশটির দখলদারিত্
বের অবসানের প্রস্তাব আনুষ্ঠানিকভাবে তোলা হয়। ২২টি আরব রাষ্ট্র ও ফিলিস্তিনের পক্ষে জর্ডানের তোলা ওই প্রস্তাবের পক্ষে পড়েছে ৮টি ভোট। প্রস্তাবটি পাশের জন্য ৯টি ভোট প্রয়োজন ছিল। ১৫ সদস্যের নিরাপত্তা কাউন্সিলে ভোটাভুটিতে ইসরায়েলের ঘনিষ্ঠ মিত্র যুক্তরাষ্ট্র ও অস্ট্রেলিয়া প্রস্তাবের বিপক্ষে ভোট দেয়। ভোটদানে বিরত থাকে যুক্তরাজ্য, লিথুনিয়া, নাইজেরিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া ও রুয়ান্ডা। ফিলিস্তিনের পক্ষে ভোট দেয় জর্ডান, চীন, ফ্রান্স, রাশিয়া, লুক্সেমবার্গ, চাঁদ, চিলি ও আর্জেন্টিনা। বিশ্ব ফোরামের এ সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেছেন জাতিসংঘে নিযুক্ত ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত রিয়াদ মনসুর। তিনি বলেন, ‘চলমান সংকটে নিরাপত্তা কাউন্সিল আবারও তাদের দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হল। নিজস্ব (ফিলিস্তিনের) প্রস্তাব অনুযায়ী একটি স্থায়ী সমাধানে অবদান রাখতে ব্যর্থ হল তারা।’ এ সময় তিনি চলতি বছর অধিকৃত অঞ্চলে ইসরায়েলের ভূমি দখল, ঘর-বাড়ি ধ্বংস, নিয়মিত সামরিক তল্লাশি, গ্রেফতার, সন্ত্রাসবাদ ছড়িয়ে দেওয়া, উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘন ও ধর্মীয় স্থাপনাগুলোতে অব্যাহত হামলার কথা তুলে ধরেন। এদিকে প্রস্তাবের বিপক্ষে ভোট দেওয়ার বিষয়ে জাতিসংঘে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত সামান্থা পাওয়ার বলেন, ‘এটা (প্রস্তাব) ভারসাম্যপূর্ণ নয় এবং এর অনেক উপাদান উভয় পক্ষের আলোচনা ছাড়া অনুমোদনের সহায়ক নয়। এর মধ্যে একটি হল ইসরায়েলিদের নিরাপত্তার বিষয়ে গঠনমূলক আলোচনা ছাড়াই ডেডলাইন ঘোষণা করা।’ নিরাপত্তা কাউন্সিলে উপস্থাপিত প্রস্তাবটিতে ১৯৬৭ সালের যুদ্ধ পূর্ববর্তী সীমানাকে কেন্দ্র করে আলোচনার কথা উল্লেখ রয়েছে। প্রস্তাবটি পাশ না হওয়ায় ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংকটের সমাধানে উদ্যোগ বন্ধ হয়ে যাবে না বলে উল্লেখ করেছেন জাতিসংঘে নিযুক্ত জর্ডানের রাষ্ট্রদূত দিনা কাওয়ার। এএইচ
বের অবসানের প্রস্তাব আনুষ্ঠানিকভাবে তোলা হয়। ২২টি আরব রাষ্ট্র ও ফিলিস্তিনের পক্ষে জর্ডানের তোলা ওই প্রস্তাবের পক্ষে পড়েছে ৮টি ভোট। প্রস্তাবটি পাশের জন্য ৯টি ভোট প্রয়োজন ছিল। ১৫ সদস্যের নিরাপত্তা কাউন্সিলে ভোটাভুটিতে ইসরায়েলের ঘনিষ্ঠ মিত্র যুক্তরাষ্ট্র ও অস্ট্রেলিয়া প্রস্তাবের বিপক্ষে ভোট দেয়। ভোটদানে বিরত থাকে যুক্তরাজ্য, লিথুনিয়া, নাইজেরিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া ও রুয়ান্ডা। ফিলিস্তিনের পক্ষে ভোট দেয় জর্ডান, চীন, ফ্রান্স, রাশিয়া, লুক্সেমবার্গ, চাঁদ, চিলি ও আর্জেন্টিনা। বিশ্ব ফোরামের এ সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেছেন জাতিসংঘে নিযুক্ত ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত রিয়াদ মনসুর। তিনি বলেন, ‘চলমান সংকটে নিরাপত্তা কাউন্সিল আবারও তাদের দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হল। নিজস্ব (ফিলিস্তিনের) প্রস্তাব অনুযায়ী একটি স্থায়ী সমাধানে অবদান রাখতে ব্যর্থ হল তারা।’ এ সময় তিনি চলতি বছর অধিকৃত অঞ্চলে ইসরায়েলের ভূমি দখল, ঘর-বাড়ি ধ্বংস, নিয়মিত সামরিক তল্লাশি, গ্রেফতার, সন্ত্রাসবাদ ছড়িয়ে দেওয়া, উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘন ও ধর্মীয় স্থাপনাগুলোতে অব্যাহত হামলার কথা তুলে ধরেন। এদিকে প্রস্তাবের বিপক্ষে ভোট দেওয়ার বিষয়ে জাতিসংঘে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত সামান্থা পাওয়ার বলেন, ‘এটা (প্রস্তাব) ভারসাম্যপূর্ণ নয় এবং এর অনেক উপাদান উভয় পক্ষের আলোচনা ছাড়া অনুমোদনের সহায়ক নয়। এর মধ্যে একটি হল ইসরায়েলিদের নিরাপত্তার বিষয়ে গঠনমূলক আলোচনা ছাড়াই ডেডলাইন ঘোষণা করা।’ নিরাপত্তা কাউন্সিলে উপস্থাপিত প্রস্তাবটিতে ১৯৬৭ সালের যুদ্ধ পূর্ববর্তী সীমানাকে কেন্দ্র করে আলোচনার কথা উল্লেখ রয়েছে। প্রস্তাবটি পাশ না হওয়ায় ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংকটের সমাধানে উদ্যোগ বন্ধ হয়ে যাবে না বলে উল্লেখ করেছেন জাতিসংঘে নিযুক্ত জর্ডানের রাষ্ট্রদূত দিনা কাওয়ার। এএইচ
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment