দ্ধাদের রণ-কৌশল ও সামরিক অস্ত্র প্রদর্শন করা হয়। হামাসের প্রদর্শিত অস্ত্রের মধ্যে ‘আবাবিল’ ড্রোন এবং ‘কাসসাম’ ক্ষেপণাস্ত্রের নাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। ‘কাসসাম’ ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন করা হলেও এর পাল্লা সম্পর্কে সেখানে কোনো তথ্য উল্লেখ ছিল না। এর মাধ্যমে ইহুদিবাদী ইসরাইলকে অন্ধকারে রাখা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, কাসসাম ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা বাড়ানো হয়েছে। এর আগেই হামাসের পদস্থ কর্মকর্তা সালাহ আল-বোরদুইল ঘোষণা করেছিলেন- তাদের কাছে ইসরাইলকে অবাক করার মতো নতুন কিছু রয়েছে। ১৯৮৭ সালের ১৪ ডিসেম্বর ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাস প্রতিষ্ঠিত হয়। এরপর ক্রমেই সংগঠনটি শক্তিশালী হয়ে এখন ফিলিস্তিনিদের আশা-আকাঙ্খার প্রতীকে পরিণত হয়েছে। গত শুক্রবার গাজায় হাজার হাজার মানুষ হামাসের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর র্যা লিতে অংশ নিয়েছে। ‘ইসরাইলকে ধ্বংস করব’ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে ইহুদিবাদী ইসরাইলকে ধ্বংস করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছে হামাস। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে গাজা উপত্যকায় হামাসের ২,০০০ যোদ্ধাও সামরিক কুচকাওয়াজে অংশ নেন। সমাবেশে হামাসের সামরিক শাখা কাসসাম ব্রিগেডের কথা উল্লেখ করে হামাস নেতা খলিল আল-হাইয়্যা বলেন, এই ব্রিগেডের হাতেই ইহুদিবাদী ইসরাইল ধ্বংস হবে। কাসসাম ব্রিগেডের মুখপাত্র আবু উবাইদা বলেন, মধ্যপ্রাচ্য অঞ্চলের ইতিহাসে এবারের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর এ অনুষ্ঠান একটি গুরুত্বপূর্ণ টার্নিং পয়েন্ট। তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, ইহুদিবাদী ইসরাইল যদি গাজার বিধ্বস্ত ঘর-বাড়ি নির্মাণ করে না দেয় তাহলে তার জন্য মারাত্মক পরিণতি ভোগ করতে হবে। তিনি আরো বলেন, ইসরাইলের বিরুদ্ধে এমন বিস্ফোরণ ঘটবে যা ইসরাইলের দখলদারিত্বের পক্ষে যাবে না। এছাড়া, ইসরাইলের কারাগারগুলোতে বন্দি ফিলিস্তিনিরা শিগগিরি মুক্তি পাবেন বলেও তিনি উল্লেখ করেছেন। কাসসাম ব্রিগেডের মুখপাত্র বন্দিদের উদ্দেশ করে আরো বলেন, ‘অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে আপনারা স্বাধীনতার আলোর কাছাকাছি অবস্থান করছেন। সে কারণে সংখ্যা, ব্যক্তি, জীবন, মৃত্যু, কিভাবে এবং কখন এসব ভেবে বিরক্ত হওয়ার দরকার নেই।’ গাজায় ইহুদিবাদী ইসরাইলের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ভয়াবহ লড়াইয়ের চার মাসের মাথায় হামাস তাদের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন করল। সূত্র: ডেইলি মেইল, এএফপি মন্তব্য
Monday, December 15, 2014
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে হামাসের বিশাল সামরিক মহড়া:RTNN
দ্ধাদের রণ-কৌশল ও সামরিক অস্ত্র প্রদর্শন করা হয়। হামাসের প্রদর্শিত অস্ত্রের মধ্যে ‘আবাবিল’ ড্রোন এবং ‘কাসসাম’ ক্ষেপণাস্ত্রের নাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। ‘কাসসাম’ ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন করা হলেও এর পাল্লা সম্পর্কে সেখানে কোনো তথ্য উল্লেখ ছিল না। এর মাধ্যমে ইহুদিবাদী ইসরাইলকে অন্ধকারে রাখা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, কাসসাম ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা বাড়ানো হয়েছে। এর আগেই হামাসের পদস্থ কর্মকর্তা সালাহ আল-বোরদুইল ঘোষণা করেছিলেন- তাদের কাছে ইসরাইলকে অবাক করার মতো নতুন কিছু রয়েছে। ১৯৮৭ সালের ১৪ ডিসেম্বর ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাস প্রতিষ্ঠিত হয়। এরপর ক্রমেই সংগঠনটি শক্তিশালী হয়ে এখন ফিলিস্তিনিদের আশা-আকাঙ্খার প্রতীকে পরিণত হয়েছে। গত শুক্রবার গাজায় হাজার হাজার মানুষ হামাসের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর র্যা লিতে অংশ নিয়েছে। ‘ইসরাইলকে ধ্বংস করব’ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে ইহুদিবাদী ইসরাইলকে ধ্বংস করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছে হামাস। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে গাজা উপত্যকায় হামাসের ২,০০০ যোদ্ধাও সামরিক কুচকাওয়াজে অংশ নেন। সমাবেশে হামাসের সামরিক শাখা কাসসাম ব্রিগেডের কথা উল্লেখ করে হামাস নেতা খলিল আল-হাইয়্যা বলেন, এই ব্রিগেডের হাতেই ইহুদিবাদী ইসরাইল ধ্বংস হবে। কাসসাম ব্রিগেডের মুখপাত্র আবু উবাইদা বলেন, মধ্যপ্রাচ্য অঞ্চলের ইতিহাসে এবারের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর এ অনুষ্ঠান একটি গুরুত্বপূর্ণ টার্নিং পয়েন্ট। তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, ইহুদিবাদী ইসরাইল যদি গাজার বিধ্বস্ত ঘর-বাড়ি নির্মাণ করে না দেয় তাহলে তার জন্য মারাত্মক পরিণতি ভোগ করতে হবে। তিনি আরো বলেন, ইসরাইলের বিরুদ্ধে এমন বিস্ফোরণ ঘটবে যা ইসরাইলের দখলদারিত্বের পক্ষে যাবে না। এছাড়া, ইসরাইলের কারাগারগুলোতে বন্দি ফিলিস্তিনিরা শিগগিরি মুক্তি পাবেন বলেও তিনি উল্লেখ করেছেন। কাসসাম ব্রিগেডের মুখপাত্র বন্দিদের উদ্দেশ করে আরো বলেন, ‘অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে আপনারা স্বাধীনতার আলোর কাছাকাছি অবস্থান করছেন। সে কারণে সংখ্যা, ব্যক্তি, জীবন, মৃত্যু, কিভাবে এবং কখন এসব ভেবে বিরক্ত হওয়ার দরকার নেই।’ গাজায় ইহুদিবাদী ইসরাইলের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ভয়াবহ লড়াইয়ের চার মাসের মাথায় হামাস তাদের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন করল। সূত্র: ডেইলি মেইল, এএফপি মন্তব্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment