আওয়ামী লীগ সরকার ৫ জানুয়ারির একতরফা নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে একদলীয় শাসন ব্যবস্থা কায়েম করেছে। নির্বাচনের আগে তারা সংবিধান রক্ষার নির্বাচন বললেও এখন তারা নির্বাচন দিতে চায় না। কারণ তারা জানে সুষ্ঠু নির্বাচন হলে তাদের কারো জামানত টিকবে না। বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মানহানি মামলার প্রতিবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, তারেক রহমান পরিছন্ন রাজনীতি করেন বলে সরকার তাকে ভয় পায়। তাই তারেক রহমান যাতে রাজনীতিতে আসতে না পারে সেজন্য একের পর এক মিথ্যা মামলা দেওয়া হচ্ছে। বিএনপির মুখপাত্র বলেন, তারেক রহমান যেদিন ঢাকার মাটিতে পা দিবেন সেদিন লাখ লাখ মানুষের ঢল নামবে। সেদিনই এদেশ থেকে আওয়ামী লীগ নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে। তিনি বলেন, এ সরকার জগদ্দল পাথরের মত অনৈতিকভাবে ক্ষমতায় বসে আছে। ’৭৪ সালে বাকশাল কায়েম করে ক্ষমতায় টিকতে পারেনি, এজন্য এখন ঘোষণা দিয়ে বাকশাল কায়েম করতে চাইছে আওয়ামী। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যের সমালোচনা করে মির্জা ফখরুল বলেন, প্রধানমন্ত্রী সংসদে বলেন- এ সরকার নারীর অধিকার নিশ্চিত করেছে। আমি তার এ বক্তব্য সমর্থন করি না। তিনি নারীর অধিকার নিশ্চিতের কথা বলে আবার নারীদের ওপর নির্যাতন করেন। মহিলা দলের নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, মহিলাদের দাবি নিয়ে সামনে এসে কর্মসূচি দিলে বেশি সফল হবেন। যারা গুম-খুন হয়েছে তাদের মা-বাবা, স্বজনদের নিয়ে বিশ্ব মানবাধিকার দিবসে কর্মসূচি দিলে লাভবান হতেন। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব বলেন, সবাই ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন করে এই জগদ্দল পাথরকে সরাতে হবে। বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে দুর্বার আন্দোলন করে এ অবৈধ সরকারের পতন ঘটাতে হবে। আয়োজক সংগঠনের সভাপতি নূরে আরা সাফার সভাপতিত্বে আলোচনায় আরো বক্তব্য রাখেন- গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী, মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক শিরিন সুলতানা প্রমুখ। মন্তব্য
Thursday, December 11, 2014
‘তারেক এ মাটিতে পা দেওয়ার দিনই নিশ্চিহ্ন হবে আ.লীগ’:RTNN
‘তারেক এ মাটিতে পা দেওয়ার দিনই নিশ্চিহ্ন হবে আ.লীগ’ নিজস্ব প্রতিবেদক আরটিএনএন ঢাকা: দেশ মহাসংকটে দাবি করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘অবৈধ সরকার বন্দুক আর গুলির জোরে বিগত সরকারের সমস্ত অর্জন কেড়ে নিয়েছে।’ তিনি বৃহস্পতিবার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে জাতীয়তাবাদী মহিলা দল আয়োজিত প্রশিক্ষণ কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। মির্জা ফখরুল বলেন,
আওয়ামী লীগ সরকার ৫ জানুয়ারির একতরফা নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে একদলীয় শাসন ব্যবস্থা কায়েম করেছে। নির্বাচনের আগে তারা সংবিধান রক্ষার নির্বাচন বললেও এখন তারা নির্বাচন দিতে চায় না। কারণ তারা জানে সুষ্ঠু নির্বাচন হলে তাদের কারো জামানত টিকবে না। বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মানহানি মামলার প্রতিবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, তারেক রহমান পরিছন্ন রাজনীতি করেন বলে সরকার তাকে ভয় পায়। তাই তারেক রহমান যাতে রাজনীতিতে আসতে না পারে সেজন্য একের পর এক মিথ্যা মামলা দেওয়া হচ্ছে। বিএনপির মুখপাত্র বলেন, তারেক রহমান যেদিন ঢাকার মাটিতে পা দিবেন সেদিন লাখ লাখ মানুষের ঢল নামবে। সেদিনই এদেশ থেকে আওয়ামী লীগ নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে। তিনি বলেন, এ সরকার জগদ্দল পাথরের মত অনৈতিকভাবে ক্ষমতায় বসে আছে। ’৭৪ সালে বাকশাল কায়েম করে ক্ষমতায় টিকতে পারেনি, এজন্য এখন ঘোষণা দিয়ে বাকশাল কায়েম করতে চাইছে আওয়ামী। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যের সমালোচনা করে মির্জা ফখরুল বলেন, প্রধানমন্ত্রী সংসদে বলেন- এ সরকার নারীর অধিকার নিশ্চিত করেছে। আমি তার এ বক্তব্য সমর্থন করি না। তিনি নারীর অধিকার নিশ্চিতের কথা বলে আবার নারীদের ওপর নির্যাতন করেন। মহিলা দলের নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, মহিলাদের দাবি নিয়ে সামনে এসে কর্মসূচি দিলে বেশি সফল হবেন। যারা গুম-খুন হয়েছে তাদের মা-বাবা, স্বজনদের নিয়ে বিশ্ব মানবাধিকার দিবসে কর্মসূচি দিলে লাভবান হতেন। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব বলেন, সবাই ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন করে এই জগদ্দল পাথরকে সরাতে হবে। বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে দুর্বার আন্দোলন করে এ অবৈধ সরকারের পতন ঘটাতে হবে। আয়োজক সংগঠনের সভাপতি নূরে আরা সাফার সভাপতিত্বে আলোচনায় আরো বক্তব্য রাখেন- গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী, মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক শিরিন সুলতানা প্রমুখ। মন্তব্য
আওয়ামী লীগ সরকার ৫ জানুয়ারির একতরফা নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে একদলীয় শাসন ব্যবস্থা কায়েম করেছে। নির্বাচনের আগে তারা সংবিধান রক্ষার নির্বাচন বললেও এখন তারা নির্বাচন দিতে চায় না। কারণ তারা জানে সুষ্ঠু নির্বাচন হলে তাদের কারো জামানত টিকবে না। বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মানহানি মামলার প্রতিবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, তারেক রহমান পরিছন্ন রাজনীতি করেন বলে সরকার তাকে ভয় পায়। তাই তারেক রহমান যাতে রাজনীতিতে আসতে না পারে সেজন্য একের পর এক মিথ্যা মামলা দেওয়া হচ্ছে। বিএনপির মুখপাত্র বলেন, তারেক রহমান যেদিন ঢাকার মাটিতে পা দিবেন সেদিন লাখ লাখ মানুষের ঢল নামবে। সেদিনই এদেশ থেকে আওয়ামী লীগ নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে। তিনি বলেন, এ সরকার জগদ্দল পাথরের মত অনৈতিকভাবে ক্ষমতায় বসে আছে। ’৭৪ সালে বাকশাল কায়েম করে ক্ষমতায় টিকতে পারেনি, এজন্য এখন ঘোষণা দিয়ে বাকশাল কায়েম করতে চাইছে আওয়ামী। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যের সমালোচনা করে মির্জা ফখরুল বলেন, প্রধানমন্ত্রী সংসদে বলেন- এ সরকার নারীর অধিকার নিশ্চিত করেছে। আমি তার এ বক্তব্য সমর্থন করি না। তিনি নারীর অধিকার নিশ্চিতের কথা বলে আবার নারীদের ওপর নির্যাতন করেন। মহিলা দলের নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, মহিলাদের দাবি নিয়ে সামনে এসে কর্মসূচি দিলে বেশি সফল হবেন। যারা গুম-খুন হয়েছে তাদের মা-বাবা, স্বজনদের নিয়ে বিশ্ব মানবাধিকার দিবসে কর্মসূচি দিলে লাভবান হতেন। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব বলেন, সবাই ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন করে এই জগদ্দল পাথরকে সরাতে হবে। বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে দুর্বার আন্দোলন করে এ অবৈধ সরকারের পতন ঘটাতে হবে। আয়োজক সংগঠনের সভাপতি নূরে আরা সাফার সভাপতিত্বে আলোচনায় আরো বক্তব্য রাখেন- গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী, মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক শিরিন সুলতানা প্রমুখ। মন্তব্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment