দাবিতে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোট সোমবার হরতালের ডাক দেয়। হরতাল সমর্থনে রাজধানীতে মিছিলের পাশপাশি একাধিক গাড়িতে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর এবং বেশ কয়েকটি এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে একটি সিএনজি চালিত অটোরিকশায় পেট্রোলবোমা ছুঁড়ে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। এতে ওই সিএনজির যাত্রী- দুই সন্তানসহ এক নারী দগ্ধ হন। এ ঘটনায় কাউকে আটক করতে পারেনি পুলিশ। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে পল্টন মোড়ের প্রীতম হোটেলের কাছে সড়কে একটি স্টাফ বাসে অগ্নিসংযোগ করে অজ্ঞাত দুর্বৃত্তরা। তবে এতে হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি। বিকেল ৫টার দিকে বিএনপির প্রধান কার্যালয়ের কিছুটা দূরে গাজী ভবনের সামনের সড়কে একটি হাতবোমা ফাটায় দুর্বৃত্তরা। সন্ধ্যা ৬টার দিকে ওই এলাকায় আরো একটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটে। তবে এতে কেউ হতাহত হননি। দুপুর ২টার দিকে হরতালের সমর্থনে ছাত্রশিবির ঢাকা মহানগর উত্তর শাখা মহাখালী কলেরা হাসপাতালের গেট থেকে মিছিল নিয়ে নাবিস্কোর দিকে যাওয়ার পথে পুলিশ বাধা দিলে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় শিবির কর্মীরা উত্তেজিত হয়ে কয়েকটি গাড়ি ভাঙচুর করে। এদিকে, হরতাল প্রতিহতে নেতাকর্মীদের মাঠে থাকার নির্দেশ দিয়ে খাদ্যমন্ত্রী ও ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সম্পাদক কামরুল ইসলাম বলেছেন, ‘আমাদের মাঠে থাকতে হবে এবং তারা (বিএনপি) মাঠে নামলে ব্যবস্থা নিতে হবে। কী ব্যবস্থা নেবেন তা আপনারা বুঝে নেবেন। জ্ঞানীদের জন্য ইশারাই যথেষ্ট।’ অন্যদিকে, হরতাল ঘিরে বিপুল সংখ্যক পুলিশ ও র্যাব সদস্য মোতায়েনের পাশাপাশি রাজধানীতে টহল দিচ্ছে আধা-সামরিক সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি। তৎপর রয়েছে একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা। এছাড়া হরতাল সমর্থনে চট্টগ্রাম, রাজশাহী, সিলেট বরিশাল ও রংপুরসহ বিভিন্ন জেলায় মিছিল সমাবেশ করেছে ২০ দলের নেতাকর্মীরা। রাজশাহীতে ছাত্রদলের মিছিলে গুলি চালিয়েছে পুলিশ। মন্তব্য
Monday, December 29, 2014
হরতালে সহিংসতার আশঙ্কা, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা:RTNN
হরতালে সহিংসতার আশঙ্কা, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা নিজস্ব প্রতিবেদক আরটিএনএন ঢাকা: বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোটের সোমবারের সকাল-সন্ধ্যা হরতাল ঠেকাতে ক্ষমতাসীন দল এবং প্রশাসনের কড়া অবস্থানে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা ছড়িয়ে পড়েছে। হরতালকে সামনে রেখে রবিবার রাজধানীতে বাসে আগুন ও ভাঙচুর, অটোরিকশায় পেট্রোল বোমা নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। গাজীপুরে সমাবেশ করতে না দেয়ার প্রতিবাদ এবং গয়েশ্বর চন্দ্র রায়সহ দলের নেতাদের মুক্তির
দাবিতে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোট সোমবার হরতালের ডাক দেয়। হরতাল সমর্থনে রাজধানীতে মিছিলের পাশপাশি একাধিক গাড়িতে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর এবং বেশ কয়েকটি এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে একটি সিএনজি চালিত অটোরিকশায় পেট্রোলবোমা ছুঁড়ে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। এতে ওই সিএনজির যাত্রী- দুই সন্তানসহ এক নারী দগ্ধ হন। এ ঘটনায় কাউকে আটক করতে পারেনি পুলিশ। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে পল্টন মোড়ের প্রীতম হোটেলের কাছে সড়কে একটি স্টাফ বাসে অগ্নিসংযোগ করে অজ্ঞাত দুর্বৃত্তরা। তবে এতে হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি। বিকেল ৫টার দিকে বিএনপির প্রধান কার্যালয়ের কিছুটা দূরে গাজী ভবনের সামনের সড়কে একটি হাতবোমা ফাটায় দুর্বৃত্তরা। সন্ধ্যা ৬টার দিকে ওই এলাকায় আরো একটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটে। তবে এতে কেউ হতাহত হননি। দুপুর ২টার দিকে হরতালের সমর্থনে ছাত্রশিবির ঢাকা মহানগর উত্তর শাখা মহাখালী কলেরা হাসপাতালের গেট থেকে মিছিল নিয়ে নাবিস্কোর দিকে যাওয়ার পথে পুলিশ বাধা দিলে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় শিবির কর্মীরা উত্তেজিত হয়ে কয়েকটি গাড়ি ভাঙচুর করে। এদিকে, হরতাল প্রতিহতে নেতাকর্মীদের মাঠে থাকার নির্দেশ দিয়ে খাদ্যমন্ত্রী ও ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সম্পাদক কামরুল ইসলাম বলেছেন, ‘আমাদের মাঠে থাকতে হবে এবং তারা (বিএনপি) মাঠে নামলে ব্যবস্থা নিতে হবে। কী ব্যবস্থা নেবেন তা আপনারা বুঝে নেবেন। জ্ঞানীদের জন্য ইশারাই যথেষ্ট।’ অন্যদিকে, হরতাল ঘিরে বিপুল সংখ্যক পুলিশ ও র্যাব সদস্য মোতায়েনের পাশাপাশি রাজধানীতে টহল দিচ্ছে আধা-সামরিক সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি। তৎপর রয়েছে একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা। এছাড়া হরতাল সমর্থনে চট্টগ্রাম, রাজশাহী, সিলেট বরিশাল ও রংপুরসহ বিভিন্ন জেলায় মিছিল সমাবেশ করেছে ২০ দলের নেতাকর্মীরা। রাজশাহীতে ছাত্রদলের মিছিলে গুলি চালিয়েছে পুলিশ। মন্তব্য
দাবিতে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোট সোমবার হরতালের ডাক দেয়। হরতাল সমর্থনে রাজধানীতে মিছিলের পাশপাশি একাধিক গাড়িতে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর এবং বেশ কয়েকটি এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে একটি সিএনজি চালিত অটোরিকশায় পেট্রোলবোমা ছুঁড়ে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। এতে ওই সিএনজির যাত্রী- দুই সন্তানসহ এক নারী দগ্ধ হন। এ ঘটনায় কাউকে আটক করতে পারেনি পুলিশ। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে পল্টন মোড়ের প্রীতম হোটেলের কাছে সড়কে একটি স্টাফ বাসে অগ্নিসংযোগ করে অজ্ঞাত দুর্বৃত্তরা। তবে এতে হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি। বিকেল ৫টার দিকে বিএনপির প্রধান কার্যালয়ের কিছুটা দূরে গাজী ভবনের সামনের সড়কে একটি হাতবোমা ফাটায় দুর্বৃত্তরা। সন্ধ্যা ৬টার দিকে ওই এলাকায় আরো একটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটে। তবে এতে কেউ হতাহত হননি। দুপুর ২টার দিকে হরতালের সমর্থনে ছাত্রশিবির ঢাকা মহানগর উত্তর শাখা মহাখালী কলেরা হাসপাতালের গেট থেকে মিছিল নিয়ে নাবিস্কোর দিকে যাওয়ার পথে পুলিশ বাধা দিলে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় শিবির কর্মীরা উত্তেজিত হয়ে কয়েকটি গাড়ি ভাঙচুর করে। এদিকে, হরতাল প্রতিহতে নেতাকর্মীদের মাঠে থাকার নির্দেশ দিয়ে খাদ্যমন্ত্রী ও ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সম্পাদক কামরুল ইসলাম বলেছেন, ‘আমাদের মাঠে থাকতে হবে এবং তারা (বিএনপি) মাঠে নামলে ব্যবস্থা নিতে হবে। কী ব্যবস্থা নেবেন তা আপনারা বুঝে নেবেন। জ্ঞানীদের জন্য ইশারাই যথেষ্ট।’ অন্যদিকে, হরতাল ঘিরে বিপুল সংখ্যক পুলিশ ও র্যাব সদস্য মোতায়েনের পাশাপাশি রাজধানীতে টহল দিচ্ছে আধা-সামরিক সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি। তৎপর রয়েছে একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা। এছাড়া হরতাল সমর্থনে চট্টগ্রাম, রাজশাহী, সিলেট বরিশাল ও রংপুরসহ বিভিন্ন জেলায় মিছিল সমাবেশ করেছে ২০ দলের নেতাকর্মীরা। রাজশাহীতে ছাত্রদলের মিছিলে গুলি চালিয়েছে পুলিশ। মন্তব্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment