দ্ধি। রাশিয়ার কাছ থেকে হ্রাসকৃত মূল্যে গ্যাস চাইছে তুরস্ক। এছাড়া রাশিয়া থেকে জ্বালানি আমদানিও বাড়াতে চাইছে দেশটি। এরদোগান তুরস্কের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর এটি হবে দুনেতার সরাসরি বৈঠক। এরদোগান তুরস্কের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনের পর প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন। অন্যদিকে পুতিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালনের পর সাংবিধানিক কারণে পদ ছেড়ে প্রধানমন্ত্রী হন। এরপর আবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন তিনি। তবে বিশ্লেষকরা বলছেন, ক্যারিশমেটিক এই দুনেতার মধ্যে দুটি বিষয়ে বেশ মিল রয়েছে। পশ্চিমা শক্তি তাদেরকে কর্তৃত্ববাদী হিসেবে দেখলেও নিজ নিজ দেশে জনপ্রিয় এরদোগান (৬০) এবং পুতিন (৬২)। সিরিয়া ও ইউক্রেন নিয়ে রাশিয়া ও তুরস্কের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্কে যে শীতলতা তৈরি হয়েছে তা কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হয়েছেন মস্কো ও আঙ্কারা। ইউক্রেনের ক্রাইমিয়াকে রাশিয়ার অধীনে নেয়ার বিরোধীতা করেছে তুরস্ক। অন্যদিকে রাশিয়া সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদকে অব্যাহত সমর্থন দিলেও তুরস্ক চাচ্ছে ওই স্বৈরশাসকের পতন। এছাড়া কৃষ্ণ সাগর উপত্যকায় তুরস্ক বংশোদ্ভূত তাতার সংখ্যালঘুদের ওপর নিপীড়ন নিয়েও উদ্বিগ্ন তুরস্ক। তবে এসব বিতর্কিত ইস্যুকে পাশ কাটিয়ে সম্পর্ক এগিয়ে নিয়ে চায় আঙ্কারা ও মস্কো। প্রতি বছর প্রায় ৪০ লাখ রাশিয়ান তুরস্ক সফরে আসেন। রাশিয়ার তুরস্কের প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুত কেন্দ্র তৈরি করছে। ২০০০ কোটি ডলার ব্যয়সাপেক্ষ কেন্দ্রটি ১০০ বছর স্থায়ী হবে বলে জানিয়েছেন রাশিয়ান বিশেষজ্ঞরা। তুরস্কের সফরের প্রাক্কালে তুর্কি বার্তা সংস্থা আনাতোলিয়াকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে প্রেসেডন্ট পুতিন বলেছেন, দুটি দেশের সম্পর্ক দিন দিনই উন্নত হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘কিছু কিছু ইস্যুতে দুটি দেশের অবস্থান একই না হওয়া অথবা ভিন্ন হওয়ায়টা অস্বাভাবিক নয়। স্বাধীন বিদেশনীতি দ্বারা চালিত দেশের ক্ষেত্রে এটা স্বাভাবিক।’ জার্মানির পর তুরস্কই ইউরোপের মধ্যে রাশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম গ্যাস আমদানিকারক দেশ। গত শীতে রাশিয়া তুরস্ককে ২৬.৭ বিলিয়ন ঘনমিটার গ্যাস সরবরাহ করেছিল। রাশিয়ার গাজপ্রম আসন্ন শীতে এটা ৩০ বিলিয়ন ঘনমিটারে উন্নীত করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। সূত্র: এএফপি মন্তব্য pay per click
Monday, December 1, 2014
গুরুত্বপূর্ণ সফরে আজ তুরস্ক আসছেন পুতিন:RTNN
দ্ধি। রাশিয়ার কাছ থেকে হ্রাসকৃত মূল্যে গ্যাস চাইছে তুরস্ক। এছাড়া রাশিয়া থেকে জ্বালানি আমদানিও বাড়াতে চাইছে দেশটি। এরদোগান তুরস্কের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর এটি হবে দুনেতার সরাসরি বৈঠক। এরদোগান তুরস্কের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনের পর প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন। অন্যদিকে পুতিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালনের পর সাংবিধানিক কারণে পদ ছেড়ে প্রধানমন্ত্রী হন। এরপর আবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন তিনি। তবে বিশ্লেষকরা বলছেন, ক্যারিশমেটিক এই দুনেতার মধ্যে দুটি বিষয়ে বেশ মিল রয়েছে। পশ্চিমা শক্তি তাদেরকে কর্তৃত্ববাদী হিসেবে দেখলেও নিজ নিজ দেশে জনপ্রিয় এরদোগান (৬০) এবং পুতিন (৬২)। সিরিয়া ও ইউক্রেন নিয়ে রাশিয়া ও তুরস্কের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্কে যে শীতলতা তৈরি হয়েছে তা কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হয়েছেন মস্কো ও আঙ্কারা। ইউক্রেনের ক্রাইমিয়াকে রাশিয়ার অধীনে নেয়ার বিরোধীতা করেছে তুরস্ক। অন্যদিকে রাশিয়া সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদকে অব্যাহত সমর্থন দিলেও তুরস্ক চাচ্ছে ওই স্বৈরশাসকের পতন। এছাড়া কৃষ্ণ সাগর উপত্যকায় তুরস্ক বংশোদ্ভূত তাতার সংখ্যালঘুদের ওপর নিপীড়ন নিয়েও উদ্বিগ্ন তুরস্ক। তবে এসব বিতর্কিত ইস্যুকে পাশ কাটিয়ে সম্পর্ক এগিয়ে নিয়ে চায় আঙ্কারা ও মস্কো। প্রতি বছর প্রায় ৪০ লাখ রাশিয়ান তুরস্ক সফরে আসেন। রাশিয়ার তুরস্কের প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুত কেন্দ্র তৈরি করছে। ২০০০ কোটি ডলার ব্যয়সাপেক্ষ কেন্দ্রটি ১০০ বছর স্থায়ী হবে বলে জানিয়েছেন রাশিয়ান বিশেষজ্ঞরা। তুরস্কের সফরের প্রাক্কালে তুর্কি বার্তা সংস্থা আনাতোলিয়াকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে প্রেসেডন্ট পুতিন বলেছেন, দুটি দেশের সম্পর্ক দিন দিনই উন্নত হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘কিছু কিছু ইস্যুতে দুটি দেশের অবস্থান একই না হওয়া অথবা ভিন্ন হওয়ায়টা অস্বাভাবিক নয়। স্বাধীন বিদেশনীতি দ্বারা চালিত দেশের ক্ষেত্রে এটা স্বাভাবিক।’ জার্মানির পর তুরস্কই ইউরোপের মধ্যে রাশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম গ্যাস আমদানিকারক দেশ। গত শীতে রাশিয়া তুরস্ককে ২৬.৭ বিলিয়ন ঘনমিটার গ্যাস সরবরাহ করেছিল। রাশিয়ার গাজপ্রম আসন্ন শীতে এটা ৩০ বিলিয়ন ঘনমিটারে উন্নীত করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। সূত্র: এএফপি মন্তব্য pay per click
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment