বিজয় উৎসবের অনুষ্ঠানে তারেক এসব কথা বলেন। লন্ডনের রয়্যাল রিজেন্সি হলে বাংলদেশ জাতীয়তাবাদী দল জাসাস, যুক্তরাজ্য শাখা আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি এম এ সালাম। সভা পরিচালনা করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন। শিক্ষাবিদ কবি সাহিত্যিক সাংবাদিক শিল্পী গবেষকদের সমাজের বাতিঘর উল্লেখ করে তারেক রহমান বলেন, “ক্ষমতাসীন অপশক্তির নানা অপবাদ কিংবা হামলা-মামলার ভয়ে আপনারা চুপ করে বসে থাকলে র্যা বের বন্দুক থেকে হয়তো সাময়িক রক্ষা পাওয়া যাবে, কিন্তু নিজের বিবেকের কাছে রেহাই পাবেন না।” তারেক রহমান বলেন, “১৯৭১ সালের এইদিনে বাংলাদেশ হানাদার মুক্ত হয়েছিল। সম্পূর্ণভাবে শত্রুমুক্ত হয়েছিল। এখন ৭১ এর সেই হানাদারদের সহযোগীদের কবলে বাংলাদেশ।” তারেক রহমান বলেন, “৭১ সালে সমাজের সব শ্রেণীর মানুষের মরনপণ লড়াই যেভাবে শেখ মুজিবের ঐক্যবদ্ধ পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার খায়েশ মিটিয়ে দিয়েছিলো, ‘বলবীর, বল উন্নত মমশীর’ ডাক দিয়ে সবাই ঐক্যবদ্ধ হলে গণবিরোধী শেখ হাসিনারও তার পিতার মতো অবৈধভাবে প্রধানমন্ত্রী থাকার স্বাদ মিটে যাবে।” তারেক রহমান বলেন, “১৯৭১ সালে নিউ ইয়র্কের ম্যাডিসন স্কয়ার গার্ডেনে কনসার্টের আয়োজন করা হয়েছিলো বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সমর্থনে আর ছোট্ট পরিসরে হলেও এই আয়োজন গণতন্ত্রের মুক্তির জন্য। গণতন্ত্র মুক্তির এই আন্দোলনেও জনগণের বিজয় হবেই ইনশাআল্লাহ।” বিজয়োৎসবের দুই পর্বের অনুষ্ঠানের প্রথম পর্বে আলোচনা সভায় অনুষ্ঠানে আরো বক্তৃতা করেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবীর রিজভী, জাসাস কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক মনির হোসেন, যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি শায়েস্তা চৌধুরী কুদ্দুস এবং যুক্তরাষ্ট্রে ক্ষমতাসীন ডেমোক্রেট দলের নিউজার্সি সিটি কমিটির চেয়ার সোলায়মান সেরনিয়াবাদসহ আরো অনেকে। নতুন বার্তা/জবা
Wednesday, December 17, 2014
‘বন্দী’ গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে: তারেক :Natun Barta
লন্ডন: বিএনপি‘র সিনিয়র ভাইস চেয়ারপার্সন তারেক রহমান বলেছেন, বাংলাদেশের গনতন্ত্র এখন বন্দী। এই বন্দী গণতন্ত্র মুক্তির লড়াইয়ে রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের পাশাপাশি সমাজের সব শ্রেণী-পেশা বিশেষ করে শিক্ষাবিদ, গবেষক, কবি, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, শিল্পী ও সাস্কৃতিক কর্মীদের ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে আসতে হবে। ৪৪তম বিজয় দিবস উপলক্ষে যুক্তরাজ্য বিএনপি‘র ৮ দিনের কর্মসূচির শেষ দিনে ‘কনসার্ট ফর ডেমোক্রেসি ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক
বিজয় উৎসবের অনুষ্ঠানে তারেক এসব কথা বলেন। লন্ডনের রয়্যাল রিজেন্সি হলে বাংলদেশ জাতীয়তাবাদী দল জাসাস, যুক্তরাজ্য শাখা আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি এম এ সালাম। সভা পরিচালনা করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন। শিক্ষাবিদ কবি সাহিত্যিক সাংবাদিক শিল্পী গবেষকদের সমাজের বাতিঘর উল্লেখ করে তারেক রহমান বলেন, “ক্ষমতাসীন অপশক্তির নানা অপবাদ কিংবা হামলা-মামলার ভয়ে আপনারা চুপ করে বসে থাকলে র্যা বের বন্দুক থেকে হয়তো সাময়িক রক্ষা পাওয়া যাবে, কিন্তু নিজের বিবেকের কাছে রেহাই পাবেন না।” তারেক রহমান বলেন, “১৯৭১ সালের এইদিনে বাংলাদেশ হানাদার মুক্ত হয়েছিল। সম্পূর্ণভাবে শত্রুমুক্ত হয়েছিল। এখন ৭১ এর সেই হানাদারদের সহযোগীদের কবলে বাংলাদেশ।” তারেক রহমান বলেন, “৭১ সালে সমাজের সব শ্রেণীর মানুষের মরনপণ লড়াই যেভাবে শেখ মুজিবের ঐক্যবদ্ধ পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার খায়েশ মিটিয়ে দিয়েছিলো, ‘বলবীর, বল উন্নত মমশীর’ ডাক দিয়ে সবাই ঐক্যবদ্ধ হলে গণবিরোধী শেখ হাসিনারও তার পিতার মতো অবৈধভাবে প্রধানমন্ত্রী থাকার স্বাদ মিটে যাবে।” তারেক রহমান বলেন, “১৯৭১ সালে নিউ ইয়র্কের ম্যাডিসন স্কয়ার গার্ডেনে কনসার্টের আয়োজন করা হয়েছিলো বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সমর্থনে আর ছোট্ট পরিসরে হলেও এই আয়োজন গণতন্ত্রের মুক্তির জন্য। গণতন্ত্র মুক্তির এই আন্দোলনেও জনগণের বিজয় হবেই ইনশাআল্লাহ।” বিজয়োৎসবের দুই পর্বের অনুষ্ঠানের প্রথম পর্বে আলোচনা সভায় অনুষ্ঠানে আরো বক্তৃতা করেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবীর রিজভী, জাসাস কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক মনির হোসেন, যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি শায়েস্তা চৌধুরী কুদ্দুস এবং যুক্তরাষ্ট্রে ক্ষমতাসীন ডেমোক্রেট দলের নিউজার্সি সিটি কমিটির চেয়ার সোলায়মান সেরনিয়াবাদসহ আরো অনেকে। নতুন বার্তা/জবা
বিজয় উৎসবের অনুষ্ঠানে তারেক এসব কথা বলেন। লন্ডনের রয়্যাল রিজেন্সি হলে বাংলদেশ জাতীয়তাবাদী দল জাসাস, যুক্তরাজ্য শাখা আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি এম এ সালাম। সভা পরিচালনা করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন। শিক্ষাবিদ কবি সাহিত্যিক সাংবাদিক শিল্পী গবেষকদের সমাজের বাতিঘর উল্লেখ করে তারেক রহমান বলেন, “ক্ষমতাসীন অপশক্তির নানা অপবাদ কিংবা হামলা-মামলার ভয়ে আপনারা চুপ করে বসে থাকলে র্যা বের বন্দুক থেকে হয়তো সাময়িক রক্ষা পাওয়া যাবে, কিন্তু নিজের বিবেকের কাছে রেহাই পাবেন না।” তারেক রহমান বলেন, “১৯৭১ সালের এইদিনে বাংলাদেশ হানাদার মুক্ত হয়েছিল। সম্পূর্ণভাবে শত্রুমুক্ত হয়েছিল। এখন ৭১ এর সেই হানাদারদের সহযোগীদের কবলে বাংলাদেশ।” তারেক রহমান বলেন, “৭১ সালে সমাজের সব শ্রেণীর মানুষের মরনপণ লড়াই যেভাবে শেখ মুজিবের ঐক্যবদ্ধ পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার খায়েশ মিটিয়ে দিয়েছিলো, ‘বলবীর, বল উন্নত মমশীর’ ডাক দিয়ে সবাই ঐক্যবদ্ধ হলে গণবিরোধী শেখ হাসিনারও তার পিতার মতো অবৈধভাবে প্রধানমন্ত্রী থাকার স্বাদ মিটে যাবে।” তারেক রহমান বলেন, “১৯৭১ সালে নিউ ইয়র্কের ম্যাডিসন স্কয়ার গার্ডেনে কনসার্টের আয়োজন করা হয়েছিলো বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সমর্থনে আর ছোট্ট পরিসরে হলেও এই আয়োজন গণতন্ত্রের মুক্তির জন্য। গণতন্ত্র মুক্তির এই আন্দোলনেও জনগণের বিজয় হবেই ইনশাআল্লাহ।” বিজয়োৎসবের দুই পর্বের অনুষ্ঠানের প্রথম পর্বে আলোচনা সভায় অনুষ্ঠানে আরো বক্তৃতা করেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবীর রিজভী, জাসাস কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক মনির হোসেন, যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি শায়েস্তা চৌধুরী কুদ্দুস এবং যুক্তরাষ্ট্রে ক্ষমতাসীন ডেমোক্রেট দলের নিউজার্সি সিটি কমিটির চেয়ার সোলায়মান সেরনিয়াবাদসহ আরো অনেকে। নতুন বার্তা/জবা
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment