র আল্লামা শাহ আহমদ শফী ও মহাসচিব হাফেজ মাওলানা জুনাইদ বাবুনগরী এ হুঁশিয়ারি দেন। পবিত্র হজ, তাবলীগ জামায়াত এবং হযরত মুহাম্মদ (সা.) কে নিয়ে কটূক্তি করার দীর্ঘ ২ মাস পর কলকাতা থেকে রবিবার রাত পৌনে ৯টায় এয়ার ইন্ডিয়ার একটি বিমানে হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে পৌঁছেন লতিফ সিদ্দিকী। তার বিরুদ্ধে দেশের বিভিন্ন জায়গায় ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে মামলা হলে প্রায় দেড় ডজন মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে আদালত। গ্রেফতারি পরোয়ানা মাথায় নিয়েই তিনি কলকাতা ঢাকায় ফেরেন। তাৎক্ষণিক বিবৃতিতে বলা হয়, ইসলামের মৌলিক ইবাদত হজ নিয়ে কটূক্তি ও মহানবী সম্পর্কে ধৃষ্টতামূলক মন্তব্যকারী স্বঘোষিত মুরতাদ আবদুল লতিফ সিদ্দিকী হযরত শাহজালাল বিমান বন্দরে অবতরণ করেছেন। আমরা সরকার ও সংশ্লিষ্ট প্রশাসনিক কর্তৃপক্ষের উদ্দেশে বলতে চাই, তাকে সেখান থেকেই গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। ধর্ম অবমাননার অপরাধে তাকে মৃত্যুদণ্ড দিতে হবে। বিবৃতি আরও বলা হয়, আল্লাহ, রাসূল ও ইসলামের এই প্রকাশ্য শত্রুকে নিয়ে যদি ইঁদুর বিড়াল খেলা হয় তাহলে দেশের নবীপ্রেমিক মুসলমানরা ঘরে বসে থাকবে না। তাকে কোনো কৌশলে বাঁচানোর চেষ্টা হলে হেফাজত ইসলাম শিগগিরই দুর্বার আন্দোলন গড়ে তুলবে। প্রয়োজনে ঢাকা ঘেরাও এবং লাগাতার হরতাল কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। হেফাজতের পক্ষ থেকে যখন যে কর্মসূচি ঘোষণা করা হয় তা পালনে সর্বস্তরের মুসলমানদের প্রস্তুত থাকার জন্য আমরা আহ্বান জানাচ্ছি। গত ২১ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কের জ্যাকসন হাইটসের একটি হোটেলে টাঙ্গাইল সমিতির এক অনুষ্ঠানে লতিফ সিদ্দিকী পবিত্র হজ, মুহাম্মদ (সা.) ও তাবলীগ জামাত নিয়ে কটূক্তি করেন। এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রীর ছেলে সজিব ওয়াজেদ জয়কে নিয়েও নেতিবাচক কথা বলেন তিনি। এ নিয়ে দেশে বিদেশে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন আদালতে ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাতের অফিযোগে মামলা দায়ের হতে থাকে। প্রায় দেড় ডজন মামলায় তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানাও জারি করে আদালত। পরবর্তীতে লতিফ সিদ্দিকীকে মন্ত্রিসভা এবং আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়ামসহ প্রাথমিক সদস্য পদ থেকেও অপসারণ করা হয়। এএইচ
Monday, November 24, 2014
'লতিফকে গ্রেফতার না করলে লাগাতার হরতাল':Time News
র আল্লামা শাহ আহমদ শফী ও মহাসচিব হাফেজ মাওলানা জুনাইদ বাবুনগরী এ হুঁশিয়ারি দেন। পবিত্র হজ, তাবলীগ জামায়াত এবং হযরত মুহাম্মদ (সা.) কে নিয়ে কটূক্তি করার দীর্ঘ ২ মাস পর কলকাতা থেকে রবিবার রাত পৌনে ৯টায় এয়ার ইন্ডিয়ার একটি বিমানে হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে পৌঁছেন লতিফ সিদ্দিকী। তার বিরুদ্ধে দেশের বিভিন্ন জায়গায় ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে মামলা হলে প্রায় দেড় ডজন মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে আদালত। গ্রেফতারি পরোয়ানা মাথায় নিয়েই তিনি কলকাতা ঢাকায় ফেরেন। তাৎক্ষণিক বিবৃতিতে বলা হয়, ইসলামের মৌলিক ইবাদত হজ নিয়ে কটূক্তি ও মহানবী সম্পর্কে ধৃষ্টতামূলক মন্তব্যকারী স্বঘোষিত মুরতাদ আবদুল লতিফ সিদ্দিকী হযরত শাহজালাল বিমান বন্দরে অবতরণ করেছেন। আমরা সরকার ও সংশ্লিষ্ট প্রশাসনিক কর্তৃপক্ষের উদ্দেশে বলতে চাই, তাকে সেখান থেকেই গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। ধর্ম অবমাননার অপরাধে তাকে মৃত্যুদণ্ড দিতে হবে। বিবৃতি আরও বলা হয়, আল্লাহ, রাসূল ও ইসলামের এই প্রকাশ্য শত্রুকে নিয়ে যদি ইঁদুর বিড়াল খেলা হয় তাহলে দেশের নবীপ্রেমিক মুসলমানরা ঘরে বসে থাকবে না। তাকে কোনো কৌশলে বাঁচানোর চেষ্টা হলে হেফাজত ইসলাম শিগগিরই দুর্বার আন্দোলন গড়ে তুলবে। প্রয়োজনে ঢাকা ঘেরাও এবং লাগাতার হরতাল কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। হেফাজতের পক্ষ থেকে যখন যে কর্মসূচি ঘোষণা করা হয় তা পালনে সর্বস্তরের মুসলমানদের প্রস্তুত থাকার জন্য আমরা আহ্বান জানাচ্ছি। গত ২১ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কের জ্যাকসন হাইটসের একটি হোটেলে টাঙ্গাইল সমিতির এক অনুষ্ঠানে লতিফ সিদ্দিকী পবিত্র হজ, মুহাম্মদ (সা.) ও তাবলীগ জামাত নিয়ে কটূক্তি করেন। এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রীর ছেলে সজিব ওয়াজেদ জয়কে নিয়েও নেতিবাচক কথা বলেন তিনি। এ নিয়ে দেশে বিদেশে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন আদালতে ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাতের অফিযোগে মামলা দায়ের হতে থাকে। প্রায় দেড় ডজন মামলায় তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানাও জারি করে আদালত। পরবর্তীতে লতিফ সিদ্দিকীকে মন্ত্রিসভা এবং আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়ামসহ প্রাথমিক সদস্য পদ থেকেও অপসারণ করা হয়। এএইচ
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment