হলেও আসলে এটি ছিলো ১০০তম সংবিধান সংশোধনী বিল। বিলের ক্রমিক সংখ্যা ১১৯ ছিল। এছাড়া বিলের দিন-তারিখ নিয়ে মোট সাতটি জায়গায় ভুল ছিল। এই ভুলগুলো সংশোধন করে পুনরায় বিল পাস করা হয়। গত বুধবার রাজ্যসভায় বিলটি পাস হওয়ার পর রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের জন্য পাঠানো হলে তখনই ভুলগুলো ধরা পড়ে। পরদিন সংশোধনী এনে বিলটি লোকসভায় পাস হলেও রাজ্যসভায় ফের উত্থাপন করতে হয়। প্রসঙ্গত, ২০১৩ সালে কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইউপিএ সরকারের আমলে বিলটি রাজ্যসভায় পেশ করা হয়। তখন বিল উত্থাপনে ২০১৩ সালের কথা উল্লেখ করা হয়েছিল। এবার ভুলক্রমে হুবহুভাবে উত্থাপিত বিলে ২০১৫ সাল না লিখে ২০১৩ রয়ে যায়। এখন ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জি বিলে সই করবেন। আজ বিলটি পাসের জন্য উঠলেও কোনো বিতর্কের সুযোগ ছিল না। শুধু ভুলগুলো সংশোধন করে ভোটাভুটির মাধ্যমে বিলটি পাস করা হয়। তবে বিল উত্থাপনে ভুলের জন্য সরকারের সমালোচনা করেন কংগ্রেস নেতা গোলাম নবী আজাদ। প্রসঙ্গত, ১৯৭৪ সালে মুজিব-ইন্দিরা চুক্তি অনুযায়ী ছিটমহল বিনিময় ও অপদখলীয় ভূমির বিরোধ অবসানে বাংলাদেশের দিক থেকে সব প্রক্রিয়া সারা হলেও তা আটকে ছিল ভারতের দিকে। এ চুক্তির আওতায় ভারত ও বাংলাদেশের ১৬২টি ছিটমহল বিনিময় হওয়ার কথা। বাংলাদেশি ছিটমহলগুলোতে জনসংখ্যা রয়েছে প্রায় ১৪ হাজার। আর ভারতীয় ছিটমহলগুলোর জনসংখ্যা ৩৭ হাজারের মতো। মন্তব্য
Monday, May 11, 2015
রাজ্যসভায় স্থলসীমান্ত বিল পুনরায় পাস:আরটিএনএন
হলেও আসলে এটি ছিলো ১০০তম সংবিধান সংশোধনী বিল। বিলের ক্রমিক সংখ্যা ১১৯ ছিল। এছাড়া বিলের দিন-তারিখ নিয়ে মোট সাতটি জায়গায় ভুল ছিল। এই ভুলগুলো সংশোধন করে পুনরায় বিল পাস করা হয়। গত বুধবার রাজ্যসভায় বিলটি পাস হওয়ার পর রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের জন্য পাঠানো হলে তখনই ভুলগুলো ধরা পড়ে। পরদিন সংশোধনী এনে বিলটি লোকসভায় পাস হলেও রাজ্যসভায় ফের উত্থাপন করতে হয়। প্রসঙ্গত, ২০১৩ সালে কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইউপিএ সরকারের আমলে বিলটি রাজ্যসভায় পেশ করা হয়। তখন বিল উত্থাপনে ২০১৩ সালের কথা উল্লেখ করা হয়েছিল। এবার ভুলক্রমে হুবহুভাবে উত্থাপিত বিলে ২০১৫ সাল না লিখে ২০১৩ রয়ে যায়। এখন ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জি বিলে সই করবেন। আজ বিলটি পাসের জন্য উঠলেও কোনো বিতর্কের সুযোগ ছিল না। শুধু ভুলগুলো সংশোধন করে ভোটাভুটির মাধ্যমে বিলটি পাস করা হয়। তবে বিল উত্থাপনে ভুলের জন্য সরকারের সমালোচনা করেন কংগ্রেস নেতা গোলাম নবী আজাদ। প্রসঙ্গত, ১৯৭৪ সালে মুজিব-ইন্দিরা চুক্তি অনুযায়ী ছিটমহল বিনিময় ও অপদখলীয় ভূমির বিরোধ অবসানে বাংলাদেশের দিক থেকে সব প্রক্রিয়া সারা হলেও তা আটকে ছিল ভারতের দিকে। এ চুক্তির আওতায় ভারত ও বাংলাদেশের ১৬২টি ছিটমহল বিনিময় হওয়ার কথা। বাংলাদেশি ছিটমহলগুলোতে জনসংখ্যা রয়েছে প্রায় ১৪ হাজার। আর ভারতীয় ছিটমহলগুলোর জনসংখ্যা ৩৭ হাজারের মতো। মন্তব্য
Labels:
আরটিএনএন
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment