নে কার্যত কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। বিশ্বাস করা কঠিন, গ্রামের ৫৫টির মতো হোটেল ও অতিথিশালাসহ সব ঘরবাড়ি পাহাড় থেকে নেমে আসা বরফ আর পাথরের নিচে একেবারেই চাপা পড়েছে। শুধুমাত্র একটি ঘর টিকে আছে। সংবাদদাতা দেখতে পান, উদ্ধারকর্মীরা মৃতদেহ উদ্ধার করে নিয়ে এসে এক জায়গায় জড়ো করছেন। তারা মৃতদেহগুলোকে দুই ভাগে ভাগ করছেন। একপাশে রাখছেন গ্রামবাসীদের মৃতদেহ। আরেক পাশে বিদেশিদের। তখন পর্যন্ত ৫২টি গ্রামবাসীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এদের মধ্যে চারজন বিদেশি। সংবাদদাতার সামনেই উদ্ধারকর্মীরা আরেকটি মৃতদেহ উদ্ধার করে আনলেন ধ্বংসস্তূপ থেকে। একজন তরুণী পর্যটকের মৃতদেহ। ধারণা করা হচ্ছে, গ্রামটিতে তিনশ’র বেশি মানুষ মারা গেছে। এদের অর্ধেকই বিদেশি পর্যটক। উদ্ধারকারীদের দলটি বলছিলেন, সবগুলো মৃতদেহ উদ্ধার করে আনতে কয়েক সপ্তাহ লেগে যেতে পারে। সূত্র: বিবিসি মন্তব্য
Tuesday, May 5, 2015
ভূমিকম্পের আগে-পরের ল্যাংট্যাং:আরটিএনএন
নে কার্যত কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। বিশ্বাস করা কঠিন, গ্রামের ৫৫টির মতো হোটেল ও অতিথিশালাসহ সব ঘরবাড়ি পাহাড় থেকে নেমে আসা বরফ আর পাথরের নিচে একেবারেই চাপা পড়েছে। শুধুমাত্র একটি ঘর টিকে আছে। সংবাদদাতা দেখতে পান, উদ্ধারকর্মীরা মৃতদেহ উদ্ধার করে নিয়ে এসে এক জায়গায় জড়ো করছেন। তারা মৃতদেহগুলোকে দুই ভাগে ভাগ করছেন। একপাশে রাখছেন গ্রামবাসীদের মৃতদেহ। আরেক পাশে বিদেশিদের। তখন পর্যন্ত ৫২টি গ্রামবাসীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এদের মধ্যে চারজন বিদেশি। সংবাদদাতার সামনেই উদ্ধারকর্মীরা আরেকটি মৃতদেহ উদ্ধার করে আনলেন ধ্বংসস্তূপ থেকে। একজন তরুণী পর্যটকের মৃতদেহ। ধারণা করা হচ্ছে, গ্রামটিতে তিনশ’র বেশি মানুষ মারা গেছে। এদের অর্ধেকই বিদেশি পর্যটক। উদ্ধারকারীদের দলটি বলছিলেন, সবগুলো মৃতদেহ উদ্ধার করে আনতে কয়েক সপ্তাহ লেগে যেতে পারে। সূত্র: বিবিসি মন্তব্য
Labels:
আরটিএনএন
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment