
যু সনদের ওপর ভিত্তি করে থানায় ওই ইউডি মামলা দায়ের করা হয়েছে। হাসপাতালের মৃত্যু সনদপত্রে সাক্ষর করেছেন ডা. শফিকুল ইসলাম। এর আগে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে কারা কর্তৃপক্ষ বিষয়টি পুলিশকে জানায়। ওসি জানান, মামলার পরেই থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আবু রায়হান মৃতের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরী করেছেন। এর পরপরই ময়না তদন্তের জন্য লাশ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগে নেয়া হয়। বিকেলের মধ্যেই ময়নাতদন্ত শেষ হয়েছে। এরপর লাশ মর্গেই রাখা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, নিহতের স্বজনরা এখনো রামেক মর্গে এসে পৌঁছাননি। তারা রাস্তায় আছেন বলে জানিয়েছেন। এসে পৌছাঁলে আইনগত প্রক্রিয়া শেষে তাদের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হবে। তারা মধ্যরাতের আগেই এসে পৌঁছাতে পারেন বলে জানান ওসি। এসএইচ/কেবি
No comments:
Post a Comment