
ি কৃষিবিদ মিলনায়তনে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র ও কাউন্সিলর পদপ্রার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন। সভায় অন্য কমিশনাররাও উপস্থিত ছিলেন। এতে মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীরা তাদের বক্তব্য তুলে ধরেন। মতবিনিময় সভায় বেশির ভাগ প্রার্থীই প্রচারণায় সমান সুযোগ না পাওয়ার অভিযোগ তোলেন। একইভাবে রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমসহ বেসরকারি গণমাধ্যমের বিরুদ্ধেও পক্ষপাতের অভিযোগ করেন তারা। প্রধান নির্বাচন কমিশনার প্রার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন সম্পন্ন করতে সব ধরনের ব্যবস্থা করেছে কমিশন। এ ক্ষেত্রে কাউকে কোনো ধরনের ছাড় দেয়া হবে না। পর্যািপ্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন থাকবে বলে জানান তিনি। সমাপনী বক্তব্যে কাজী রকিব উদ্দিন আহমেদ প্রার্থী ও নির্বাচনসংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর উদ্দেশে বলেন, “আসুন, আমরা শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচন করার ঐতিহ্য গড়ে তুলি। ভোটাররা যাতে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট দিতে পারেন, তা নিশ্চিত করি। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী যাতে নির্বিঘ্নে প্রচার-প্রচারণা চালাতে পারেন তা নিশ্চিত করি।” প্রধান নির্বাচন কশিমনার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উদ্দেশে বলেন, “কেউ যেন অযথা হয়রানির শিকার না হয়, ভোটকেন্দ্র সুরক্ষিত রাখা এবং যেকোনো ধরনের বেআইনি তৎপরতা রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে আমি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের নির্দেশ দিচ্ছি।” সিটি নির্বাচনে ভোট গণনার খবর পেতে মোবাইল ফোনে এসএমএস ব্যবহার করা হবে বলে জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার। নির্বাচন কর্মকর্তাদের প্রতি নির্দেশ দিয়ে তিনি বলেন, আইন মেনে নির্ভয়ে কাজ করুন। বয়স্ক ও প্রতিবন্ধী ভোটারদের ভোট দেয়ার সুব্যবস্থা করার নির্দেশ দেন কাজী রকিব। ইআর/এআর
No comments:
Post a Comment