ির্বাচন পর্যবেক্ষণকারী বহু সংগঠন, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়, দেশীয় গণমাধ্যম এবং মানবাধিকার সংগঠন এ নির্বাচনে ভয়াবহ জালিয়াতির কথা বলেছে। লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, উপমহাদেশের জাতীয় ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনের প্রচলিত অভিজ্ঞতার আলোকে এবারের নির্বাচন ছিল অনেক বেশি উৎসবমুখর। ভোটের দিন সকাল আটটা থেকেই শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট গ্রহণ শুরু হয়। বিপুল সংখ্যক নারী-পুরুষ ভোটার দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছে। তিনি বলেন, শান্তিপূর্ণ পরিবেশের মধ্যেও আমরা প্রত্যক্ষ করেছি কতিপয় প্রতিদ্বন্দ্বী কাউন্সিলরের সমর্থকরা কোনো কোনো কেন্দ্রে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে ও ব্যালট পেপার ছিনিয়ে নেয়। কিন্তু প্রতিদ্বন্দ্বী কোনো মেয়র প্রার্থীদের সমর্থকদের মধ্যে এ ধরনের কোনো সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেনি। ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ১,৯৮২টি কেন্দ্রের মধ্যে সর্বোচ্চ ২০টি কেন্দ্রে এ ধরনের অনভিপ্রেত অনিয়মের ঘটনা ঘটে থাকতে পারে বলে দাবি করেছেন তিনি। রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিলের জন্য বিএনপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিল দাবি করে তিনি বলেন, নির্বাচনের দিন বিএনপি নেতৃবৃন্দ যখন অনুভব করলেন যে, সাধারণ ভোটার ও দলীয়কর্মীদের অনেকেই দল থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে এবং তাদের প্রার্থীদের বিজয়ের সম্ভাবনা নেই, তখনই তারা নির্বাচন থেকে সরে আসার সিদ্ধান্ত নেয়। বিএনপির এ ঘোষণা অনাকাঙ্খিত ও পূর্বপরিকল্পিত বলে ও তিনি মনে করেন। তার দাবি, সামগ্রিকভাবে এ নির্বাচন সফল হয়েছে। কিছু কিছু অনাকাঙ্খত বিছিন্ন ঘটনা ঘটলেও পুরো নির্বাচনী প্রক্রিয়া ও ফলাফল নির্ধারণে তার কোনো প্রভাব পড়েনি। সাংবাদিকদের কেন্দ্রে প্রবেশে বাধা প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হলে বিএফইউজের একাংশের সভাপতি মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল বলেন, ‘আমরা এ রকম আরো দুএকটি বিচ্ছিন্ন ঘটনার কথা শুনেছি। আমরা ঐ সকল কেন্দ্রের বিষয় লিখিত আকারে নির্বাচন কমিশনকে অভিযোগ করব। তার পরও আমরা বলব সামগ্রিকভাবে এ নির্বাচন সফল হয়েছে।’ সংবাদ সম্মেলনে নাগরিক কমিটির অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খান, অ্যাডভোকেট মোতাহের হোসেন সাজু, ফজলুর রহমান বাবুল, প্রকৌশলী মঞ্জুরুল হক মঞ্জু প্রমুখ। মন্তব্য
Thursday, April 30, 2015
‘দু-একটি বিছিন্ন ঘটনা’ ছাড়া নির্বাচন সফল:আরটিএনএন
ির্বাচন পর্যবেক্ষণকারী বহু সংগঠন, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়, দেশীয় গণমাধ্যম এবং মানবাধিকার সংগঠন এ নির্বাচনে ভয়াবহ জালিয়াতির কথা বলেছে। লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, উপমহাদেশের জাতীয় ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনের প্রচলিত অভিজ্ঞতার আলোকে এবারের নির্বাচন ছিল অনেক বেশি উৎসবমুখর। ভোটের দিন সকাল আটটা থেকেই শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট গ্রহণ শুরু হয়। বিপুল সংখ্যক নারী-পুরুষ ভোটার দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছে। তিনি বলেন, শান্তিপূর্ণ পরিবেশের মধ্যেও আমরা প্রত্যক্ষ করেছি কতিপয় প্রতিদ্বন্দ্বী কাউন্সিলরের সমর্থকরা কোনো কোনো কেন্দ্রে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে ও ব্যালট পেপার ছিনিয়ে নেয়। কিন্তু প্রতিদ্বন্দ্বী কোনো মেয়র প্রার্থীদের সমর্থকদের মধ্যে এ ধরনের কোনো সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেনি। ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ১,৯৮২টি কেন্দ্রের মধ্যে সর্বোচ্চ ২০টি কেন্দ্রে এ ধরনের অনভিপ্রেত অনিয়মের ঘটনা ঘটে থাকতে পারে বলে দাবি করেছেন তিনি। রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিলের জন্য বিএনপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিল দাবি করে তিনি বলেন, নির্বাচনের দিন বিএনপি নেতৃবৃন্দ যখন অনুভব করলেন যে, সাধারণ ভোটার ও দলীয়কর্মীদের অনেকেই দল থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে এবং তাদের প্রার্থীদের বিজয়ের সম্ভাবনা নেই, তখনই তারা নির্বাচন থেকে সরে আসার সিদ্ধান্ত নেয়। বিএনপির এ ঘোষণা অনাকাঙ্খিত ও পূর্বপরিকল্পিত বলে ও তিনি মনে করেন। তার দাবি, সামগ্রিকভাবে এ নির্বাচন সফল হয়েছে। কিছু কিছু অনাকাঙ্খত বিছিন্ন ঘটনা ঘটলেও পুরো নির্বাচনী প্রক্রিয়া ও ফলাফল নির্ধারণে তার কোনো প্রভাব পড়েনি। সাংবাদিকদের কেন্দ্রে প্রবেশে বাধা প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হলে বিএফইউজের একাংশের সভাপতি মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল বলেন, ‘আমরা এ রকম আরো দুএকটি বিচ্ছিন্ন ঘটনার কথা শুনেছি। আমরা ঐ সকল কেন্দ্রের বিষয় লিখিত আকারে নির্বাচন কমিশনকে অভিযোগ করব। তার পরও আমরা বলব সামগ্রিকভাবে এ নির্বাচন সফল হয়েছে।’ সংবাদ সম্মেলনে নাগরিক কমিটির অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খান, অ্যাডভোকেট মোতাহের হোসেন সাজু, ফজলুর রহমান বাবুল, প্রকৌশলী মঞ্জুরুল হক মঞ্জু প্রমুখ। মন্তব্য
Labels:
আরটিএনএন
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment