ম্মেলনে ইডব্লিউজি তাদের পর্যবেক্ষণের প্রাথমিক তথ্য তুলে ধরে এসব মতামত ব্যক্তি করে। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, তিন সিটিতে ৬১৯টি কেন্দ্র থেকে তাদের ৬১৯ জন পর্যবেক্ষকের দেওয়া ভোট চিত্রের তথ্য দেখে এ প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত তথ্য তুলে ধরেন ইডব্লিউজি’র পরিচালক আব্দুল আলীম। এ সময় নির্বাচন সংক্রান্ত বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন ইডব্লিউজি’র স্টিয়ারিং কমিটির সদস্য নাজমুল আহসান কলিমুল্লাহ, তালেয়া রেহমান ও কামরুল হাসান। লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, তিন সিটি নির্বাচনে বিপুলসংখ্যক ব্যালট ছিনতাই করে সিল মারার ঘটনা, ভয়ভীতি প্রদর্শন, ভোট কক্ষ দখল এবং নির্বাচনী সহিংসতার ঘটনা পরিলক্ষিত হয়েছে। পর্যবেক্ষিত অনেক ভোটকেন্দ্রে ভোট গ্রহণ কার্যক্রমের পর্যাপ্ত প্রস্তুতি গ্রহণ করা হলেও নানা ধরনের নির্বাচনী অনিয়মের কারণে নির্বাচনী প্রক্রিয়ার সার্বিক সততা ক্ষুণ্ন হয়েছে। ইডব্লিউজি বলেছে, তাদের পর্যবেক্ষিত কেন্দ্রের মধ্যে ঢাকা উত্তরে ৫৫টি, দক্ষিণে ৪৬টি এবং চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনে ৩৭টি কেন্দ্রে জোরপূর্বক ব্যালট পেপারে সিল মারার ঘটনা ঘটে। ভোটারদের ভয়ভীতি প্রদর্শন করা হয়, ঢাকা উত্তরে ৩৩টি, দক্ষিণে ৩৯টি ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন ৩০টি কেন্দ্রে। এছাড়া সহিংসতার ঘটনা ঘটে ঢাকা উত্তরে ৬৬টি, দক্ষিণে ২৬টি ও চট্টগ্রামে ৭২টি কেন্দ্রে। সংবাদ সম্মেলনে পোলিং এজেন্টদের বের করে দেওয়া, ভোট কেন্দ্র বন্ধ করে দেওয়া ও ভোট কেন্দ্রের ভেতরে গ্রেপ্তার চিত্র তুলে ধরে হয়। সুনির্দিষ্ট কয়েকটি ঘটনার উদাহরণ তুলে ধরে বলা হয়, এসব অনিয়ম ও সহিংস ঘটনা ব্যাপক ঘটনার অংশমাত্র। এসব ঘটনার মাধ্যমে পরিকল্পিতভাবে তিন সিটি করপোরেশনে যেসব জালিয়াতির ঘটনা ঘটানো হয়েছে, তা নির্বাচনী ফলকে পরিবর্তনের উদ্দেশ্যেই করা হয়েছে। এসব ঘটনার প্রতিটি ভোট গ্রহণকারী কর্মকর্তা, নির্বাচন কর্মকর্তা, প্রার্থীর এজেন্ট ও নিরাপত্তা বাহিনীর সামনে ঘটলেও তারা নির্বিকার থেকেছে বলে দাবি ইডব্লিউজির। সংবাদ সম্মেলনে প্রথম থেকে এসব ঘটনার পেছনে একটি রাজনৈতিক দলের সমর্থকদের কথা বলা হয়। তবে পরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সেই রাজনৈতিক দলটি সরকার সমর্থক বলা হয়। মন্তব্য
Wednesday, April 29, 2015
সিটি নির্বাচন বিশ্বাসযোগ্য নয়: ইডব্লিউজি:আরটিএনএন
ম্মেলনে ইডব্লিউজি তাদের পর্যবেক্ষণের প্রাথমিক তথ্য তুলে ধরে এসব মতামত ব্যক্তি করে। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, তিন সিটিতে ৬১৯টি কেন্দ্র থেকে তাদের ৬১৯ জন পর্যবেক্ষকের দেওয়া ভোট চিত্রের তথ্য দেখে এ প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত তথ্য তুলে ধরেন ইডব্লিউজি’র পরিচালক আব্দুল আলীম। এ সময় নির্বাচন সংক্রান্ত বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন ইডব্লিউজি’র স্টিয়ারিং কমিটির সদস্য নাজমুল আহসান কলিমুল্লাহ, তালেয়া রেহমান ও কামরুল হাসান। লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, তিন সিটি নির্বাচনে বিপুলসংখ্যক ব্যালট ছিনতাই করে সিল মারার ঘটনা, ভয়ভীতি প্রদর্শন, ভোট কক্ষ দখল এবং নির্বাচনী সহিংসতার ঘটনা পরিলক্ষিত হয়েছে। পর্যবেক্ষিত অনেক ভোটকেন্দ্রে ভোট গ্রহণ কার্যক্রমের পর্যাপ্ত প্রস্তুতি গ্রহণ করা হলেও নানা ধরনের নির্বাচনী অনিয়মের কারণে নির্বাচনী প্রক্রিয়ার সার্বিক সততা ক্ষুণ্ন হয়েছে। ইডব্লিউজি বলেছে, তাদের পর্যবেক্ষিত কেন্দ্রের মধ্যে ঢাকা উত্তরে ৫৫টি, দক্ষিণে ৪৬টি এবং চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনে ৩৭টি কেন্দ্রে জোরপূর্বক ব্যালট পেপারে সিল মারার ঘটনা ঘটে। ভোটারদের ভয়ভীতি প্রদর্শন করা হয়, ঢাকা উত্তরে ৩৩টি, দক্ষিণে ৩৯টি ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন ৩০টি কেন্দ্রে। এছাড়া সহিংসতার ঘটনা ঘটে ঢাকা উত্তরে ৬৬টি, দক্ষিণে ২৬টি ও চট্টগ্রামে ৭২টি কেন্দ্রে। সংবাদ সম্মেলনে পোলিং এজেন্টদের বের করে দেওয়া, ভোট কেন্দ্র বন্ধ করে দেওয়া ও ভোট কেন্দ্রের ভেতরে গ্রেপ্তার চিত্র তুলে ধরে হয়। সুনির্দিষ্ট কয়েকটি ঘটনার উদাহরণ তুলে ধরে বলা হয়, এসব অনিয়ম ও সহিংস ঘটনা ব্যাপক ঘটনার অংশমাত্র। এসব ঘটনার মাধ্যমে পরিকল্পিতভাবে তিন সিটি করপোরেশনে যেসব জালিয়াতির ঘটনা ঘটানো হয়েছে, তা নির্বাচনী ফলকে পরিবর্তনের উদ্দেশ্যেই করা হয়েছে। এসব ঘটনার প্রতিটি ভোট গ্রহণকারী কর্মকর্তা, নির্বাচন কর্মকর্তা, প্রার্থীর এজেন্ট ও নিরাপত্তা বাহিনীর সামনে ঘটলেও তারা নির্বিকার থেকেছে বলে দাবি ইডব্লিউজির। সংবাদ সম্মেলনে প্রথম থেকে এসব ঘটনার পেছনে একটি রাজনৈতিক দলের সমর্থকদের কথা বলা হয়। তবে পরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে সেই রাজনৈতিক দলটি সরকার সমর্থক বলা হয়। মন্তব্য
Labels:
আরটিএনএন
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment