
ঘটনা তদন্ত করছিলেন। বারকিন এলভান নামের ওই বিক্ষোভকারী কিশোর ২০১৩ সালে পুলিশের গ্যাস শেলের আঘাতে আহত হয়ে দীর্ঘদিন কোমায় থেকে পরে মারা যান। গেজি পার্কে ইস্তাম্বুলের গেজি পার্কে অবকাঠামো নির্মাণের সরকারি সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে তখন সেখানে ব্যাপক আন্দোলন করেছিল বিরোধী দলগুলো। মঙ্গলবার উগ্র বামপন্থী রেভ্যুলিউশনারি পিপলস লিবারেশন ফ্রন্ট (ডিএইচকেসি) তাদের নিজস্ব ওয়েবসাইটে এ অপহরণের দায়ভার স্বীকার করে। তারা তাদের বিভিন্ন দাবি আদায়ের জন্য তুরস্কের স্থানীয় সময় বিকেল ৩টা ৩৬ মিনিট পর্যন্ত সময় দিয়েছে। এর মধ্যে দাবি আদায় না হলে প্রসিকিউটরকে হত্যা করা হবে বলেও টুইটার বার্তায় জানানো হয়। কয়েকটি টুইটার বার্তায় জানা গেছে, ইস্তাম্বুলের ওই আদালত ভবনের ভিতর থেকে গোলাগুলির শব্দ পাওয়া গেছে। আদালত ভবনের চারপাশে স্পেশাল বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। তবে, এ ব্যাপারে সরকারি কোন বিবৃতি এখনো পাওয়া যায়নি। প্রসিকিউটর কিরাজের মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে রাখা হয়েছে, এরকম একটি ছবিও প্রকাশ করা হয়েছে ডিএইচকেসি'র ওয়েবসাইটে। অপহৃত প্রসিকিউটরের মুক্তির বিনিময়ে ডিএইচকেসি'র বিভিন্ন দাবির মধ্যে রয়েছে- যেসব পুলিশ কর্মকর্তা বারকিন এলভান হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত তাদেরকে টেলিভিশনে সরাসরি প্রচারিত খবরে অপরাধ স্বীকার করতে হবে এবং 'জনতার আদালতে' তাদের বিচার হবে। এ ছাড়া, এলভান হত্যাকাণ্ডের পর এর প্রতিবাদ বিক্ষোভে অংশ নেয়া বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে সব মামলা প্রত্যাহার করে নিতে হবে। এমএ
No comments:
Post a Comment