্বায়ক শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক বিবৃতিতে বলেন, ২০০৮ সাল থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত সরকার চাঁদপুর জেলায় পুলিশ বাহিনী দিয়ে বিএনপি তথা ২০ দলীয় জোটের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে প্রায় ২০০টি মামলা করে। এছাড়া ২০১৫ সালের ৫ জানুয়ারির পর থেকে আজ পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন থানায় শতাধিক মিথ্যা মামলা করে। এর মধ্যে চাঁদপুর পৌর এলাকায় প্রায় ২৮টি মিথ্যা রাজনৈতিক মামলা দায়ের করে ২০ দলীয় জোটের চাঁদপুর শহরের সাত হাজার নেতা-কর্মীকে হয়রানি করছে এবং শতাধিক নেতা-কর্মী বর্তমানে জেলা কারাগারে মানবেতর জীবন-যাপন করছে। পৌর এলাকায় বিএনপি তথা ২০ দলীয় জোটের প্রকাশ্যে রাজনৈতিক কোন কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতে দেয়া হচ্ছে না। কোনো নেতা-কর্মীদের প্রকাশ্যে স্বাভাবিক জীবন-যাপন করতে দিচ্ছে না। পুলিশ এবং আওয়ামী লীগ ২০ দলীয় জোট নেতা-কর্মীদের বাসা-বাড়িতে তল্লাশির নামে পরিবার-পরিজনের সাথে চরম দুর্ব্যবহার করছে। প্রতিদিন অসংখ্য নেতা-কর্মীকে গ্রেফতার করছে ও কথিত রিমান্ডের নামে নির্মমভাবে নির্যাতন করে জেলে নিক্ষেপ করছে। শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক বলেন, তড়িঘড়ি করে পৌর নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে ভোটারবিহীন অবৈধ নির্বাচন করার পায়তারা চলছে। যা অনুষ্ঠিত হলেও প্রশ্নবোধক থেকে যাবে। এই অবস্থায় নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার মতো কোন পরিবেশ না থাকায় জেলা বিএনপির সব যুগ্ম আহ্বায়কদের গুরুত্বপূর্ণ সভার সিদ্ধান্তের আলোকে জেলা বিএনপি চাঁদপুর পৌরসভার নির্বাচন প্রত্যাখান করছে। চাঁদপুর পৌরসভা নির্বাচনে গত ২৬ ফেব্রুয়ারি মনোনয়নপত্র জমাদান ও ১ মার্চ যাচাই-বাছাই অনুষ্ঠিত হয়। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ১০ মার্চ, ১১ মার্চ প্রতীক বরাদ্দ ও ভোটগ্রহণ ২৯ মার্চ। নির্বাচনে দাখিলকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধ প্রার্থী হচ্ছে ১৫৬ জন। এর মধ্যে মেয়র পদে সাতজন, কাউন্সিলর পদে ১১৭ জন ও সংরক্ষিত ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে ৩২ জন। নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগের একজন, বিএনপির পাঁচজন ও জাতীয় পার্টির একজন মনোনয়পত্র জমা দিয়েছেন। চাঁদপুর পৌর নির্বাচনে মোট ভোটার সংখ্যা এক লাখ এক হাজার ৯৭৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৫১ হাজার ৮৪১ জন এবং মহিলা ভোটার ৫০ হাজার ১৩৪ জন। এএইচ
Monday, March 9, 2015
চাঁদপুর পৌরসভা নির্বাচন বিএনপির প্রত্যাখান:Time News
চাঁদপুর পৌরসভা নির্বাচন বিএনপির প্রত্যাখান চাঁদপুর করেসপন্ডেন্ট টাইম নিউজ বিডি, ০৯ মার্চ, ২০১৫ ১৩:১১:৩৯ ২৯ মার্চ অনুষ্ঠিতব্য চাঁদপুর পৌরসভা নির্বাচন প্রত্যাখানের ঘোষণা দিয়েছে জেলা বিএনপি। রোববার রাতে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক স্বাক্ষরিত ই-মেইলে পাঠানো এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানানো হয়। জেলা বিএনপির দফতর সম্পাদক মাহবুব আনোয়ার বাবলু ই-মেইলের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। চাঁদপুর জেলা বিএনপির আহ
্বায়ক শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক বিবৃতিতে বলেন, ২০০৮ সাল থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত সরকার চাঁদপুর জেলায় পুলিশ বাহিনী দিয়ে বিএনপি তথা ২০ দলীয় জোটের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে প্রায় ২০০টি মামলা করে। এছাড়া ২০১৫ সালের ৫ জানুয়ারির পর থেকে আজ পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন থানায় শতাধিক মিথ্যা মামলা করে। এর মধ্যে চাঁদপুর পৌর এলাকায় প্রায় ২৮টি মিথ্যা রাজনৈতিক মামলা দায়ের করে ২০ দলীয় জোটের চাঁদপুর শহরের সাত হাজার নেতা-কর্মীকে হয়রানি করছে এবং শতাধিক নেতা-কর্মী বর্তমানে জেলা কারাগারে মানবেতর জীবন-যাপন করছে। পৌর এলাকায় বিএনপি তথা ২০ দলীয় জোটের প্রকাশ্যে রাজনৈতিক কোন কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতে দেয়া হচ্ছে না। কোনো নেতা-কর্মীদের প্রকাশ্যে স্বাভাবিক জীবন-যাপন করতে দিচ্ছে না। পুলিশ এবং আওয়ামী লীগ ২০ দলীয় জোট নেতা-কর্মীদের বাসা-বাড়িতে তল্লাশির নামে পরিবার-পরিজনের সাথে চরম দুর্ব্যবহার করছে। প্রতিদিন অসংখ্য নেতা-কর্মীকে গ্রেফতার করছে ও কথিত রিমান্ডের নামে নির্মমভাবে নির্যাতন করে জেলে নিক্ষেপ করছে। শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক বলেন, তড়িঘড়ি করে পৌর নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে ভোটারবিহীন অবৈধ নির্বাচন করার পায়তারা চলছে। যা অনুষ্ঠিত হলেও প্রশ্নবোধক থেকে যাবে। এই অবস্থায় নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার মতো কোন পরিবেশ না থাকায় জেলা বিএনপির সব যুগ্ম আহ্বায়কদের গুরুত্বপূর্ণ সভার সিদ্ধান্তের আলোকে জেলা বিএনপি চাঁদপুর পৌরসভার নির্বাচন প্রত্যাখান করছে। চাঁদপুর পৌরসভা নির্বাচনে গত ২৬ ফেব্রুয়ারি মনোনয়নপত্র জমাদান ও ১ মার্চ যাচাই-বাছাই অনুষ্ঠিত হয়। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ১০ মার্চ, ১১ মার্চ প্রতীক বরাদ্দ ও ভোটগ্রহণ ২৯ মার্চ। নির্বাচনে দাখিলকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধ প্রার্থী হচ্ছে ১৫৬ জন। এর মধ্যে মেয়র পদে সাতজন, কাউন্সিলর পদে ১১৭ জন ও সংরক্ষিত ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে ৩২ জন। নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগের একজন, বিএনপির পাঁচজন ও জাতীয় পার্টির একজন মনোনয়পত্র জমা দিয়েছেন। চাঁদপুর পৌর নির্বাচনে মোট ভোটার সংখ্যা এক লাখ এক হাজার ৯৭৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৫১ হাজার ৮৪১ জন এবং মহিলা ভোটার ৫০ হাজার ১৩৪ জন। এএইচ
্বায়ক শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক বিবৃতিতে বলেন, ২০০৮ সাল থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত সরকার চাঁদপুর জেলায় পুলিশ বাহিনী দিয়ে বিএনপি তথা ২০ দলীয় জোটের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে প্রায় ২০০টি মামলা করে। এছাড়া ২০১৫ সালের ৫ জানুয়ারির পর থেকে আজ পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন থানায় শতাধিক মিথ্যা মামলা করে। এর মধ্যে চাঁদপুর পৌর এলাকায় প্রায় ২৮টি মিথ্যা রাজনৈতিক মামলা দায়ের করে ২০ দলীয় জোটের চাঁদপুর শহরের সাত হাজার নেতা-কর্মীকে হয়রানি করছে এবং শতাধিক নেতা-কর্মী বর্তমানে জেলা কারাগারে মানবেতর জীবন-যাপন করছে। পৌর এলাকায় বিএনপি তথা ২০ দলীয় জোটের প্রকাশ্যে রাজনৈতিক কোন কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতে দেয়া হচ্ছে না। কোনো নেতা-কর্মীদের প্রকাশ্যে স্বাভাবিক জীবন-যাপন করতে দিচ্ছে না। পুলিশ এবং আওয়ামী লীগ ২০ দলীয় জোট নেতা-কর্মীদের বাসা-বাড়িতে তল্লাশির নামে পরিবার-পরিজনের সাথে চরম দুর্ব্যবহার করছে। প্রতিদিন অসংখ্য নেতা-কর্মীকে গ্রেফতার করছে ও কথিত রিমান্ডের নামে নির্মমভাবে নির্যাতন করে জেলে নিক্ষেপ করছে। শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক বলেন, তড়িঘড়ি করে পৌর নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে ভোটারবিহীন অবৈধ নির্বাচন করার পায়তারা চলছে। যা অনুষ্ঠিত হলেও প্রশ্নবোধক থেকে যাবে। এই অবস্থায় নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার মতো কোন পরিবেশ না থাকায় জেলা বিএনপির সব যুগ্ম আহ্বায়কদের গুরুত্বপূর্ণ সভার সিদ্ধান্তের আলোকে জেলা বিএনপি চাঁদপুর পৌরসভার নির্বাচন প্রত্যাখান করছে। চাঁদপুর পৌরসভা নির্বাচনে গত ২৬ ফেব্রুয়ারি মনোনয়নপত্র জমাদান ও ১ মার্চ যাচাই-বাছাই অনুষ্ঠিত হয়। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ১০ মার্চ, ১১ মার্চ প্রতীক বরাদ্দ ও ভোটগ্রহণ ২৯ মার্চ। নির্বাচনে দাখিলকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধ প্রার্থী হচ্ছে ১৫৬ জন। এর মধ্যে মেয়র পদে সাতজন, কাউন্সিলর পদে ১১৭ জন ও সংরক্ষিত ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে ৩২ জন। নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগের একজন, বিএনপির পাঁচজন ও জাতীয় পার্টির একজন মনোনয়পত্র জমা দিয়েছেন। চাঁদপুর পৌর নির্বাচনে মোট ভোটার সংখ্যা এক লাখ এক হাজার ৯৭৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৫১ হাজার ৮৪১ জন এবং মহিলা ভোটার ৫০ হাজার ১৩৪ জন। এএইচ
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment