উদ্দিন আহমেদ এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, জাতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রী ঔদ্ধত্য ভঙ্গিতে ঘোষণা দিয়েছেন যে, প্রয়োজনে বিএনপিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হবে। সরকার জামায়াতকে নিষিদ্ধ করার ঘোষণা ইতোপূর্বে অনেকবার দিয়েছে। আওয়ামী মন্ত্রী-নেতারা এবং আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর কর্তাব্যক্তিরা প্রধানমন্ত্রীর সুরে সুর মিলিয়ে আরও ঔদ্ধত্য, অসংযত ও লাগামহীন আচরণে লিপ্ত। এ জাতীয় বাক্যবাণ জোয়ারের লক্ষণ নয়, ক্ষমতার ভাটার টান। তিনি বলেন, বাকশালী কায়দায় সকল সংবাদপত্র ও মিডিয়া বন্ধ করে দিয়ে তার পিতার পদাঙ্ক অনুসরণ করেও তিনি তৃপ্ত হতে পারবেন বলে মনে হয় না। আওয়ামী লীগ প্রতিনিয়ত বিএনপিকে জঙ্গি ও সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে আখ্যায়িত করার বিরামহীন ‘অপচেষ্টা ও অপপ্রচার’ চালিয়ে যাচ্ছে অভিযোগ করে বিএনপির এ মুখপাত্র বলেন, সেই ষড়যন্ত্রেরই অংশ হিসেবে প্রতিদিন সুপরিকল্পিতভাবে আওয়ামী লীগের দুর্বৃত্তদের দিয়ে সহিংসতা ও পেট্রোল বোমার নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে বিরোধী দলের ওপর দায় চাপিয়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মহলের সহানুভুতি আদায়ের নিস্ফল প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। সালাহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, 'বিএনপি নেতাকর্মীদের জোর করে ধরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এ জাতীয় সকল ঘটনার প্রতি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলোর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি এবং এসব ঘটনার নিন্দা, প্রতিবাদ ও বিচারের দাবি জানাচ্ছি।' বিএনপির এ যুগ্ম-মহাসচিব বলেন, সরকারি বাহিনীর লোকেরা বুধবার (১১ ফেব্রুয়ারি) রাতে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ে রাতের খাবার ও পানি সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে। খালেদা জিয়া এবং তার কার্যালয়ে অবস্থানরত সবাই এখনও অভুক্ত অবস্থায় আছেন। ভাতে মারার আর পানিতে মারার নীতি অবলম্বন করে, বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করে, টেলিফোন, ফ্যাক্স, ইন্টারনেট ক্যাবলসহ সকল যোগাযোগ বন্ধ করে দিয়ে শেখ হাসিনা বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়াকে ‘হত্যার ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছেন’। তিনি অভিযোগ তোলেন, জলকামান, বালির ট্রাক, মরিচের স্প্রেসহ সকল ঘৃণ্য কায়দায় নির্যাতন প্রচেষ্টা সত্ত্বেও জনগণের অধিকার আদায়ের আন্দোলন থেকে খালেদা জিয়াকে একচুলও সরাতে ব্যর্থ হয়ে শেষতক ইতিহাসের জঘণ্যতম বর্বর ও হীন দৃষ্টান্ত স্থাপন করে সরকার সারাবিশ্বের কাছে বাংলাদেশের সম্মানকে ভুলুণ্ঠিত করছে। সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত এ আন্দোলন চলবে বলেও বিবৃতিতে হুঁশিয়ারি দেন সালাহ উদ্দিন আহমেদ। চলতি সপ্তাহ ও এর আগের সপ্তাহের সব কর্মদিবসেই হরতাল পালন করে ২০ দলীয় জোট। কেবল শুক্র ও শনিবার সরকারি ছুটির দিন হওয়ায় হরতাল করেনি তারা। জেএ
Thursday, February 12, 2015
রোববার থেকে কঠোর কর্মসূচি, শনিবার বিক্ষোভ:Time News
রোববার থেকে কঠোর কর্মসূচি, শনিবার বিক্ষোভ স্টাফ রিপোর্টার টাইম নিউজ বিডি, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ১৭:০২:৪০ শনিবারের মধ্যে দাবি না মানা হলে রোববার থেকে চলমান অবরোধের সঙ্গে হরতালসহ আরও কঠোর কর্মসূচি দেবে বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোট। এছাড়া শনিবার দেশের সব থানা, উপজেলা, পৌরসভা ও জেলা সদর এবং মহানগরের প্রতি ওয়ার্ডে বিক্ষোভ মিছিল করবে তারা। বৃহস্পতিবার বিকেলে এক বিবৃতিতে বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব সালাহ
উদ্দিন আহমেদ এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, জাতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রী ঔদ্ধত্য ভঙ্গিতে ঘোষণা দিয়েছেন যে, প্রয়োজনে বিএনপিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হবে। সরকার জামায়াতকে নিষিদ্ধ করার ঘোষণা ইতোপূর্বে অনেকবার দিয়েছে। আওয়ামী মন্ত্রী-নেতারা এবং আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর কর্তাব্যক্তিরা প্রধানমন্ত্রীর সুরে সুর মিলিয়ে আরও ঔদ্ধত্য, অসংযত ও লাগামহীন আচরণে লিপ্ত। এ জাতীয় বাক্যবাণ জোয়ারের লক্ষণ নয়, ক্ষমতার ভাটার টান। তিনি বলেন, বাকশালী কায়দায় সকল সংবাদপত্র ও মিডিয়া বন্ধ করে দিয়ে তার পিতার পদাঙ্ক অনুসরণ করেও তিনি তৃপ্ত হতে পারবেন বলে মনে হয় না। আওয়ামী লীগ প্রতিনিয়ত বিএনপিকে জঙ্গি ও সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে আখ্যায়িত করার বিরামহীন ‘অপচেষ্টা ও অপপ্রচার’ চালিয়ে যাচ্ছে অভিযোগ করে বিএনপির এ মুখপাত্র বলেন, সেই ষড়যন্ত্রেরই অংশ হিসেবে প্রতিদিন সুপরিকল্পিতভাবে আওয়ামী লীগের দুর্বৃত্তদের দিয়ে সহিংসতা ও পেট্রোল বোমার নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে বিরোধী দলের ওপর দায় চাপিয়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মহলের সহানুভুতি আদায়ের নিস্ফল প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। সালাহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, 'বিএনপি নেতাকর্মীদের জোর করে ধরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এ জাতীয় সকল ঘটনার প্রতি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলোর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি এবং এসব ঘটনার নিন্দা, প্রতিবাদ ও বিচারের দাবি জানাচ্ছি।' বিএনপির এ যুগ্ম-মহাসচিব বলেন, সরকারি বাহিনীর লোকেরা বুধবার (১১ ফেব্রুয়ারি) রাতে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ে রাতের খাবার ও পানি সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে। খালেদা জিয়া এবং তার কার্যালয়ে অবস্থানরত সবাই এখনও অভুক্ত অবস্থায় আছেন। ভাতে মারার আর পানিতে মারার নীতি অবলম্বন করে, বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করে, টেলিফোন, ফ্যাক্স, ইন্টারনেট ক্যাবলসহ সকল যোগাযোগ বন্ধ করে দিয়ে শেখ হাসিনা বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়াকে ‘হত্যার ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছেন’। তিনি অভিযোগ তোলেন, জলকামান, বালির ট্রাক, মরিচের স্প্রেসহ সকল ঘৃণ্য কায়দায় নির্যাতন প্রচেষ্টা সত্ত্বেও জনগণের অধিকার আদায়ের আন্দোলন থেকে খালেদা জিয়াকে একচুলও সরাতে ব্যর্থ হয়ে শেষতক ইতিহাসের জঘণ্যতম বর্বর ও হীন দৃষ্টান্ত স্থাপন করে সরকার সারাবিশ্বের কাছে বাংলাদেশের সম্মানকে ভুলুণ্ঠিত করছে। সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত এ আন্দোলন চলবে বলেও বিবৃতিতে হুঁশিয়ারি দেন সালাহ উদ্দিন আহমেদ। চলতি সপ্তাহ ও এর আগের সপ্তাহের সব কর্মদিবসেই হরতাল পালন করে ২০ দলীয় জোট। কেবল শুক্র ও শনিবার সরকারি ছুটির দিন হওয়ায় হরতাল করেনি তারা। জেএ
উদ্দিন আহমেদ এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, জাতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রী ঔদ্ধত্য ভঙ্গিতে ঘোষণা দিয়েছেন যে, প্রয়োজনে বিএনপিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হবে। সরকার জামায়াতকে নিষিদ্ধ করার ঘোষণা ইতোপূর্বে অনেকবার দিয়েছে। আওয়ামী মন্ত্রী-নেতারা এবং আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর কর্তাব্যক্তিরা প্রধানমন্ত্রীর সুরে সুর মিলিয়ে আরও ঔদ্ধত্য, অসংযত ও লাগামহীন আচরণে লিপ্ত। এ জাতীয় বাক্যবাণ জোয়ারের লক্ষণ নয়, ক্ষমতার ভাটার টান। তিনি বলেন, বাকশালী কায়দায় সকল সংবাদপত্র ও মিডিয়া বন্ধ করে দিয়ে তার পিতার পদাঙ্ক অনুসরণ করেও তিনি তৃপ্ত হতে পারবেন বলে মনে হয় না। আওয়ামী লীগ প্রতিনিয়ত বিএনপিকে জঙ্গি ও সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে আখ্যায়িত করার বিরামহীন ‘অপচেষ্টা ও অপপ্রচার’ চালিয়ে যাচ্ছে অভিযোগ করে বিএনপির এ মুখপাত্র বলেন, সেই ষড়যন্ত্রেরই অংশ হিসেবে প্রতিদিন সুপরিকল্পিতভাবে আওয়ামী লীগের দুর্বৃত্তদের দিয়ে সহিংসতা ও পেট্রোল বোমার নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে বিরোধী দলের ওপর দায় চাপিয়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মহলের সহানুভুতি আদায়ের নিস্ফল প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। সালাহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, 'বিএনপি নেতাকর্মীদের জোর করে ধরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এ জাতীয় সকল ঘটনার প্রতি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলোর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি এবং এসব ঘটনার নিন্দা, প্রতিবাদ ও বিচারের দাবি জানাচ্ছি।' বিএনপির এ যুগ্ম-মহাসচিব বলেন, সরকারি বাহিনীর লোকেরা বুধবার (১১ ফেব্রুয়ারি) রাতে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ে রাতের খাবার ও পানি সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে। খালেদা জিয়া এবং তার কার্যালয়ে অবস্থানরত সবাই এখনও অভুক্ত অবস্থায় আছেন। ভাতে মারার আর পানিতে মারার নীতি অবলম্বন করে, বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করে, টেলিফোন, ফ্যাক্স, ইন্টারনেট ক্যাবলসহ সকল যোগাযোগ বন্ধ করে দিয়ে শেখ হাসিনা বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়াকে ‘হত্যার ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছেন’। তিনি অভিযোগ তোলেন, জলকামান, বালির ট্রাক, মরিচের স্প্রেসহ সকল ঘৃণ্য কায়দায় নির্যাতন প্রচেষ্টা সত্ত্বেও জনগণের অধিকার আদায়ের আন্দোলন থেকে খালেদা জিয়াকে একচুলও সরাতে ব্যর্থ হয়ে শেষতক ইতিহাসের জঘণ্যতম বর্বর ও হীন দৃষ্টান্ত স্থাপন করে সরকার সারাবিশ্বের কাছে বাংলাদেশের সম্মানকে ভুলুণ্ঠিত করছে। সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত এ আন্দোলন চলবে বলেও বিবৃতিতে হুঁশিয়ারি দেন সালাহ উদ্দিন আহমেদ। চলতি সপ্তাহ ও এর আগের সপ্তাহের সব কর্মদিবসেই হরতাল পালন করে ২০ দলীয় জোট। কেবল শুক্র ও শনিবার সরকারি ছুটির দিন হওয়ায় হরতাল করেনি তারা। জেএ
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment