ব রয়েছেন গান্ধী পরিবারের পুত্রবধূ তথা রাহুলের মা সোনিয়া গান্ধী। সূত্রের খবর এবার সেই দায়িত্বভার ছেলের হাতে তুলে দিতে চলেছেন সোনিয়া। আর সেটা হতে পারে আগামী এপ্রিলেই! যদিও রাহুল গান্ধীর নেতৃত্ব নিয়ে দলের মধ্যেই বিরোধ রয়েছে। দলের নেতা-কর্মীদের একাংশ মনে করছেন রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বে কংগ্রেস দলের পক্ষে সন্তোষজনক নয়। লোকসভা নির্বাচন থেকে শুরু করে বিভিন্ন রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনেও কংগ্রেসের কুৎসিত হারের জন্য দায়ী রাহুল গান্ধীর বিভ্রান্তিকর নেতৃত্ব। দলের একাংশ চাইছে রাহুল গান্ধীর বদলে প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে কংগ্রেসর হয়ে সক্রিয় রাজনীতিতে আনা হোক। দেশের বিভিন্ন জায়গায়, প্রিয়াঙ্কা লাও কংগ্রেস বাঁচাওয়ের স্লোগানও শুরু হয়ে গিয়েছে বহুদিন ধরে। রাহুল নেহরু-গান্ধী বংশের চতুর্থ প্রজন্ম। ২০১৩ সালে জয়পুরে তাকে দলের দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসাবে নিয়োগ করা হয়। কিন্তু তার পর থেকেই চরম ব্যর্থতার মুখোমুখি হতে হয় কংগ্রেসকে। একের পর নির্বাচনে কুৎসিতভাবে হারতে শুরু করে কংগ্রেস। দলের আর একটি অংশ অবশ্য মনে করছে, দলের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে নেওয়া উচিত রাহুলের। এবং অনাগ্রাহী নেতার তকমটা মিথ্যা প্রমাণ করে দল পুনর্গঠনের কাজে এগিয়ে আসা উচিত। সূত্রের খবর এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়ার জন্যই কয়েক দিনের ছুটি নিয়েছেন রাহুল। এদিকে রাহুলকে নিয়ে এমনিতেই দ্বিধাবিভক্ত কংগ্রেস দল। এর পর সত্যিই যদি রাহুলকে কংগ্রেসের এক নম্বর পদে নিয়ে আসা হয়, তাহলে কী তা দলের পক্ষে ভালো হবে, নাকি দলের আভ্যন্তরীন বিরোধ আরও বাড়বে তাই দেখার। ইআর
Thursday, February 26, 2015
এপ্রিলে কংগ্রেস সভাপতির দায়িত্ব নিচ্ছেন রাহুল গান্ধী!:Time News
এপ্রিলে কংগ্রেস সভাপতির দায়িত্ব নিচ্ছেন রাহুল গান্ধী! আন্তার্জাতিক ডেস্ক টাইম নিউজ বিডি, ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ১১:৪১:৪৭ ভারতের জাতীয় বাজেট অধিবেশনের মতো গুরুত্বপূর্ণ সময়ে ছুটি নেয়া পুরো ভারতে বিতর্কের মধ্যে পড়তে হয়েছে কংগ্রেস সহ সভাপতি রাহুল গান্ধীকে। সে বিতর্কের মাঝেই সূত্রের খবর এপ্রিল মাসে সহ সভাপতি থেকে পদোন্নতি হয়ে কংগ্রেসের সভাপতির দায়িত্বভার গ্রহণ করতে চলেছেন রাহুল। ১৯৯৮ সাল থেকে দলের দায়িত্
ব রয়েছেন গান্ধী পরিবারের পুত্রবধূ তথা রাহুলের মা সোনিয়া গান্ধী। সূত্রের খবর এবার সেই দায়িত্বভার ছেলের হাতে তুলে দিতে চলেছেন সোনিয়া। আর সেটা হতে পারে আগামী এপ্রিলেই! যদিও রাহুল গান্ধীর নেতৃত্ব নিয়ে দলের মধ্যেই বিরোধ রয়েছে। দলের নেতা-কর্মীদের একাংশ মনে করছেন রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বে কংগ্রেস দলের পক্ষে সন্তোষজনক নয়। লোকসভা নির্বাচন থেকে শুরু করে বিভিন্ন রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনেও কংগ্রেসের কুৎসিত হারের জন্য দায়ী রাহুল গান্ধীর বিভ্রান্তিকর নেতৃত্ব। দলের একাংশ চাইছে রাহুল গান্ধীর বদলে প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে কংগ্রেসর হয়ে সক্রিয় রাজনীতিতে আনা হোক। দেশের বিভিন্ন জায়গায়, প্রিয়াঙ্কা লাও কংগ্রেস বাঁচাওয়ের স্লোগানও শুরু হয়ে গিয়েছে বহুদিন ধরে। রাহুল নেহরু-গান্ধী বংশের চতুর্থ প্রজন্ম। ২০১৩ সালে জয়পুরে তাকে দলের দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসাবে নিয়োগ করা হয়। কিন্তু তার পর থেকেই চরম ব্যর্থতার মুখোমুখি হতে হয় কংগ্রেসকে। একের পর নির্বাচনে কুৎসিতভাবে হারতে শুরু করে কংগ্রেস। দলের আর একটি অংশ অবশ্য মনে করছে, দলের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে নেওয়া উচিত রাহুলের। এবং অনাগ্রাহী নেতার তকমটা মিথ্যা প্রমাণ করে দল পুনর্গঠনের কাজে এগিয়ে আসা উচিত। সূত্রের খবর এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়ার জন্যই কয়েক দিনের ছুটি নিয়েছেন রাহুল। এদিকে রাহুলকে নিয়ে এমনিতেই দ্বিধাবিভক্ত কংগ্রেস দল। এর পর সত্যিই যদি রাহুলকে কংগ্রেসের এক নম্বর পদে নিয়ে আসা হয়, তাহলে কী তা দলের পক্ষে ভালো হবে, নাকি দলের আভ্যন্তরীন বিরোধ আরও বাড়বে তাই দেখার। ইআর
ব রয়েছেন গান্ধী পরিবারের পুত্রবধূ তথা রাহুলের মা সোনিয়া গান্ধী। সূত্রের খবর এবার সেই দায়িত্বভার ছেলের হাতে তুলে দিতে চলেছেন সোনিয়া। আর সেটা হতে পারে আগামী এপ্রিলেই! যদিও রাহুল গান্ধীর নেতৃত্ব নিয়ে দলের মধ্যেই বিরোধ রয়েছে। দলের নেতা-কর্মীদের একাংশ মনে করছেন রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বে কংগ্রেস দলের পক্ষে সন্তোষজনক নয়। লোকসভা নির্বাচন থেকে শুরু করে বিভিন্ন রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনেও কংগ্রেসের কুৎসিত হারের জন্য দায়ী রাহুল গান্ধীর বিভ্রান্তিকর নেতৃত্ব। দলের একাংশ চাইছে রাহুল গান্ধীর বদলে প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে কংগ্রেসর হয়ে সক্রিয় রাজনীতিতে আনা হোক। দেশের বিভিন্ন জায়গায়, প্রিয়াঙ্কা লাও কংগ্রেস বাঁচাওয়ের স্লোগানও শুরু হয়ে গিয়েছে বহুদিন ধরে। রাহুল নেহরু-গান্ধী বংশের চতুর্থ প্রজন্ম। ২০১৩ সালে জয়পুরে তাকে দলের দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসাবে নিয়োগ করা হয়। কিন্তু তার পর থেকেই চরম ব্যর্থতার মুখোমুখি হতে হয় কংগ্রেসকে। একের পর নির্বাচনে কুৎসিতভাবে হারতে শুরু করে কংগ্রেস। দলের আর একটি অংশ অবশ্য মনে করছে, দলের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে নেওয়া উচিত রাহুলের। এবং অনাগ্রাহী নেতার তকমটা মিথ্যা প্রমাণ করে দল পুনর্গঠনের কাজে এগিয়ে আসা উচিত। সূত্রের খবর এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়ার জন্যই কয়েক দিনের ছুটি নিয়েছেন রাহুল। এদিকে রাহুলকে নিয়ে এমনিতেই দ্বিধাবিভক্ত কংগ্রেস দল। এর পর সত্যিই যদি রাহুলকে কংগ্রেসের এক নম্বর পদে নিয়ে আসা হয়, তাহলে কী তা দলের পক্ষে ভালো হবে, নাকি দলের আভ্যন্তরীন বিরোধ আরও বাড়বে তাই দেখার। ইআর
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment