ি'অর- ২০১৪ পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে রাত ১টায়। এবার এই পুরষ্কারে রোনালদোর প্রতিদন্দ্বি ছিলেন আর্জেন্টাইন লিওনেল মেসি ও জার্মানির রক্ষণভাগের দূর্গসুরক্ষী মানুয়েল ন্যয়ার।তাদেরকে টপকে পিছনে ফেলে এই পুরষ্কার জিতে নিলেন এই পর্তুগিজ তারকা। এই পুরস্কার জেতার পর রিয়াল মাদ্রিদ সুপারস্টার বলেন, 'আমি যেভাবে খেলছি ঠিক সেভাবেই খেলে যেতে চাই। আরো চেষ্টা করতে চাই। আরো ট্রফি জিততে চাই- আমার মায়ের জন্য, বাবার জন্য ও সন্তানের জন্য। আমি কখনোই চিন্তা করিনি, যে তৃতীয়বারের মতো আমি এই পুরস্কারটি জিতব। আমি সর্বকালের অন্যতম সেরা খেলোয়াড় হতে চাই।' অনুষ্ঠানে ফিফা সভাপতি বলেছেন, 'এই পুরস্কার ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে বিশ্ব সম্প্রীতি-সৌহার্দও বজায় রাখতে হবে।' অনুষ্ঠানের হাস্যময়ী উপস্থাপিকা ক্যাট অ্যাডো পুরো অনুষ্ঠান মাতিয়ে রেখেছেন তার সুললিত কণ্ঠে। ন্যুয়ার না জিতলেও তার দেশ জার্মানি জিতেছে দুটি পুরস্কার। ফিফার বিশ্বকাপের কোচ হিসেবে পুরস্কার জিতেছেন জার্মানির জোয়াকিম লো। আর মহিলা ফুটবলে সেরা হয়েছেন জার্মানির নাদিন কেসলার। তিনি পেছনে ফেলেছেন ব্রাজিলের মার্তাকে। এ ছাড়া মহিলা ফুটবল দলের সেরা কোচ নির্বাচিত হয়েছেন রাফেল কেলারম্যান। আর পুসকাস পুরস্কার জিতেছেন ব্রাজিল বিশ্বকাপে আলোড়ন তোলা জেমস রদ্রিগেজ। ফিফা ব্যালন ডি'অরের প্রবর্তন ২০১০ সালে। প্রথমবারেই এই পদক জিতেছেন আর্জেন্টিনার ফুটবল সুপারস্টার লিওনেল মেসি। ওই বছর দ্বিতীয় ও তৃতীয়স্থানে যথাক্রমে ছিলেন স্পেনের দুই তারকা ফুটবলার আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা ও জাভি। পরবর্তী ২ বছরও মেসির দখলেই থেকেছে ব্যালন ডি’অর। এই ২ বছর দ্বিতীয়স্থানে থেকে সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে পুর্তগালের সুপারস্টার ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো। ২০১১ সালে জাভি এবং ২০১২ সালে ইনিয়েস্তাকে তৃতীয়স্থানে থেকে খুশি হতে হয়েছে। ২০১৩ সালে মেসির রাজত্বের ইতি ঘটিয়েছেন পর্তুগালের ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো। জিতে নিয়েছেন ব্যালন ডি’অর; মেসিকে এবার খুশি থাকতে হয়েছে দ্বিতীয় হয়ে। আর বায়ার্ন মিউনিখের ফরাসি ফুটবল তারকা ফ্রাঙ্ক রিবেরি হয়েছেন তৃতীয়। প্রবর্তনের পর থেকে তাই ব্যালন ডি’অর হয়ে থেকেছে মেসি-রোনালদোরে দ্বৈরথে জমে ওঠেছে! সঙ্গে স্পেনের দুই বিশ্বসেরা ক্লাব বার্সেলোনা ও রিয়াল মাদ্রিদের প্রতিনিধিদের জয়-জয়কার এখানে। কেবল একবারই জার্মান ক্লাব বায়ার্ন মিউনিখ এই রাজ্যে ঢুকতে পেরেছিল। এবারে অবশ্য ম্যানুয়েল ন্যয়ারের বদৌলতে আরেকবার বার্সা-রিয়ালের পাশে বায়ার্নও জায়গা করে নিতে পেরেছে ব্যালন ডি'অর জয়ের প্রতিযোগিতায়। ইআর
Tuesday, January 13, 2015
তৃতীয়বারের মত ব্যালন ডি'অর জিতলেন রোনালদো:Time News
তৃতীয়বারের মত ব্যালন ডি'অর জিতলেন রোনালদো খেলাধুলা ডেস্ক টাইম নিউজ বিডি, ১৩ জানুয়ারি, ২০১৫ ০৮:৫৯:২৫ টানা দ্বিতীয়বার ও জীবনের তৃতীয়বারের মতো ফিফা ব্যালন ডি’অর পুরস্কার জিতলেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো।২০১৩ সালে টানা ৩ বার ব্যালন ডি'অর জয়ী মেসির রাজত্বে হানা দিয়ে পরপর দুইবার ব্যালন ডি'অর জিতে নিলেন রোনালদো। ফিফার সদর দফতর জুরিখে রাত সাড়ে এগারটায় জামজমকপূর্ণ আয়োজন শুরু হলেও ফিফার প্রধানত আকর্ষণ ব্যালন ড
ি'অর- ২০১৪ পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে রাত ১টায়। এবার এই পুরষ্কারে রোনালদোর প্রতিদন্দ্বি ছিলেন আর্জেন্টাইন লিওনেল মেসি ও জার্মানির রক্ষণভাগের দূর্গসুরক্ষী মানুয়েল ন্যয়ার।তাদেরকে টপকে পিছনে ফেলে এই পুরষ্কার জিতে নিলেন এই পর্তুগিজ তারকা। এই পুরস্কার জেতার পর রিয়াল মাদ্রিদ সুপারস্টার বলেন, 'আমি যেভাবে খেলছি ঠিক সেভাবেই খেলে যেতে চাই। আরো চেষ্টা করতে চাই। আরো ট্রফি জিততে চাই- আমার মায়ের জন্য, বাবার জন্য ও সন্তানের জন্য। আমি কখনোই চিন্তা করিনি, যে তৃতীয়বারের মতো আমি এই পুরস্কারটি জিতব। আমি সর্বকালের অন্যতম সেরা খেলোয়াড় হতে চাই।' অনুষ্ঠানে ফিফা সভাপতি বলেছেন, 'এই পুরস্কার ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে বিশ্ব সম্প্রীতি-সৌহার্দও বজায় রাখতে হবে।' অনুষ্ঠানের হাস্যময়ী উপস্থাপিকা ক্যাট অ্যাডো পুরো অনুষ্ঠান মাতিয়ে রেখেছেন তার সুললিত কণ্ঠে। ন্যুয়ার না জিতলেও তার দেশ জার্মানি জিতেছে দুটি পুরস্কার। ফিফার বিশ্বকাপের কোচ হিসেবে পুরস্কার জিতেছেন জার্মানির জোয়াকিম লো। আর মহিলা ফুটবলে সেরা হয়েছেন জার্মানির নাদিন কেসলার। তিনি পেছনে ফেলেছেন ব্রাজিলের মার্তাকে। এ ছাড়া মহিলা ফুটবল দলের সেরা কোচ নির্বাচিত হয়েছেন রাফেল কেলারম্যান। আর পুসকাস পুরস্কার জিতেছেন ব্রাজিল বিশ্বকাপে আলোড়ন তোলা জেমস রদ্রিগেজ। ফিফা ব্যালন ডি'অরের প্রবর্তন ২০১০ সালে। প্রথমবারেই এই পদক জিতেছেন আর্জেন্টিনার ফুটবল সুপারস্টার লিওনেল মেসি। ওই বছর দ্বিতীয় ও তৃতীয়স্থানে যথাক্রমে ছিলেন স্পেনের দুই তারকা ফুটবলার আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা ও জাভি। পরবর্তী ২ বছরও মেসির দখলেই থেকেছে ব্যালন ডি’অর। এই ২ বছর দ্বিতীয়স্থানে থেকে সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে পুর্তগালের সুপারস্টার ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো। ২০১১ সালে জাভি এবং ২০১২ সালে ইনিয়েস্তাকে তৃতীয়স্থানে থেকে খুশি হতে হয়েছে। ২০১৩ সালে মেসির রাজত্বের ইতি ঘটিয়েছেন পর্তুগালের ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো। জিতে নিয়েছেন ব্যালন ডি’অর; মেসিকে এবার খুশি থাকতে হয়েছে দ্বিতীয় হয়ে। আর বায়ার্ন মিউনিখের ফরাসি ফুটবল তারকা ফ্রাঙ্ক রিবেরি হয়েছেন তৃতীয়। প্রবর্তনের পর থেকে তাই ব্যালন ডি’অর হয়ে থেকেছে মেসি-রোনালদোরে দ্বৈরথে জমে ওঠেছে! সঙ্গে স্পেনের দুই বিশ্বসেরা ক্লাব বার্সেলোনা ও রিয়াল মাদ্রিদের প্রতিনিধিদের জয়-জয়কার এখানে। কেবল একবারই জার্মান ক্লাব বায়ার্ন মিউনিখ এই রাজ্যে ঢুকতে পেরেছিল। এবারে অবশ্য ম্যানুয়েল ন্যয়ারের বদৌলতে আরেকবার বার্সা-রিয়ালের পাশে বায়ার্নও জায়গা করে নিতে পেরেছে ব্যালন ডি'অর জয়ের প্রতিযোগিতায়। ইআর
ি'অর- ২০১৪ পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে রাত ১টায়। এবার এই পুরষ্কারে রোনালদোর প্রতিদন্দ্বি ছিলেন আর্জেন্টাইন লিওনেল মেসি ও জার্মানির রক্ষণভাগের দূর্গসুরক্ষী মানুয়েল ন্যয়ার।তাদেরকে টপকে পিছনে ফেলে এই পুরষ্কার জিতে নিলেন এই পর্তুগিজ তারকা। এই পুরস্কার জেতার পর রিয়াল মাদ্রিদ সুপারস্টার বলেন, 'আমি যেভাবে খেলছি ঠিক সেভাবেই খেলে যেতে চাই। আরো চেষ্টা করতে চাই। আরো ট্রফি জিততে চাই- আমার মায়ের জন্য, বাবার জন্য ও সন্তানের জন্য। আমি কখনোই চিন্তা করিনি, যে তৃতীয়বারের মতো আমি এই পুরস্কারটি জিতব। আমি সর্বকালের অন্যতম সেরা খেলোয়াড় হতে চাই।' অনুষ্ঠানে ফিফা সভাপতি বলেছেন, 'এই পুরস্কার ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে বিশ্ব সম্প্রীতি-সৌহার্দও বজায় রাখতে হবে।' অনুষ্ঠানের হাস্যময়ী উপস্থাপিকা ক্যাট অ্যাডো পুরো অনুষ্ঠান মাতিয়ে রেখেছেন তার সুললিত কণ্ঠে। ন্যুয়ার না জিতলেও তার দেশ জার্মানি জিতেছে দুটি পুরস্কার। ফিফার বিশ্বকাপের কোচ হিসেবে পুরস্কার জিতেছেন জার্মানির জোয়াকিম লো। আর মহিলা ফুটবলে সেরা হয়েছেন জার্মানির নাদিন কেসলার। তিনি পেছনে ফেলেছেন ব্রাজিলের মার্তাকে। এ ছাড়া মহিলা ফুটবল দলের সেরা কোচ নির্বাচিত হয়েছেন রাফেল কেলারম্যান। আর পুসকাস পুরস্কার জিতেছেন ব্রাজিল বিশ্বকাপে আলোড়ন তোলা জেমস রদ্রিগেজ। ফিফা ব্যালন ডি'অরের প্রবর্তন ২০১০ সালে। প্রথমবারেই এই পদক জিতেছেন আর্জেন্টিনার ফুটবল সুপারস্টার লিওনেল মেসি। ওই বছর দ্বিতীয় ও তৃতীয়স্থানে যথাক্রমে ছিলেন স্পেনের দুই তারকা ফুটবলার আন্দ্রেস ইনিয়েস্তা ও জাভি। পরবর্তী ২ বছরও মেসির দখলেই থেকেছে ব্যালন ডি’অর। এই ২ বছর দ্বিতীয়স্থানে থেকে সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে পুর্তগালের সুপারস্টার ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো। ২০১১ সালে জাভি এবং ২০১২ সালে ইনিয়েস্তাকে তৃতীয়স্থানে থেকে খুশি হতে হয়েছে। ২০১৩ সালে মেসির রাজত্বের ইতি ঘটিয়েছেন পর্তুগালের ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো। জিতে নিয়েছেন ব্যালন ডি’অর; মেসিকে এবার খুশি থাকতে হয়েছে দ্বিতীয় হয়ে। আর বায়ার্ন মিউনিখের ফরাসি ফুটবল তারকা ফ্রাঙ্ক রিবেরি হয়েছেন তৃতীয়। প্রবর্তনের পর থেকে তাই ব্যালন ডি’অর হয়ে থেকেছে মেসি-রোনালদোরে দ্বৈরথে জমে ওঠেছে! সঙ্গে স্পেনের দুই বিশ্বসেরা ক্লাব বার্সেলোনা ও রিয়াল মাদ্রিদের প্রতিনিধিদের জয়-জয়কার এখানে। কেবল একবারই জার্মান ক্লাব বায়ার্ন মিউনিখ এই রাজ্যে ঢুকতে পেরেছিল। এবারে অবশ্য ম্যানুয়েল ন্যয়ারের বদৌলতে আরেকবার বার্সা-রিয়ালের পাশে বায়ার্নও জায়গা করে নিতে পেরেছে ব্যালন ডি'অর জয়ের প্রতিযোগিতায়। ইআর
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment