আনুষ্ঠানিক আলোচনাকে সামনে রেখে ডেভিড ক্যামেরন সতর্ক করেন, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য উভয় দেশ ধর্মান্ধ ও জঙ্গিবাদীদের হামলার মুখোমুখি। এই অবস্থা মোকাবিলায় দেশ দুটি একযোগে কাজ করবে। ইসলামিক স্টেট (আইএস) জঙ্গিদের দমনে মধ্যপ্রাচ্যের স্থল সেনাবাহিনীকে সহায়তা করতে সেখানে আরো নিরস্ত্র ড্রোন মোতায়েনের কথা জানান ক্যামেরন। বারাক ওবামার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে দুই দিনের সফরে যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছেন ক্যামেরন। যুক্তরাজ্যে মে মাসে জাতীয় নির্বাচনের আগে এটাই তার শেষ যুক্তরাষ্ট্র সফর। হোয়াইট হাউসে আয়োজিত ওই সংবাদ সম্মেলনে ক্যামেরনকে ‘সেরা বন্ধু’ হিসেবে উল্লেখ করেন বারাক ওবামা। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রকে ‘সহজাতীয় আত্মা’ হিসেবে বর্ণনা করেন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন। যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কার্যকরী, সতর্কতামূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। আইএসকে উদ্দেশ করে ক্যামেরন বলেন, আমরা এমন এক সন্ত্রাসবাদ ও ধর্মান্ধ সংগঠনের মুখোমুখি, যেটা সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম বিশ্বের জন্য হুমকিস্বরূপ। সংগঠনটি সংঘাত, সন্ত্রাসবাদ ও হত্যার হোলিখেলায় লিপ্ত রয়েছে। তাই তাদের যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় আমাদের মিত্ররা একযোগে কাজ করবে। অন্যদিকে প্রেসিডেন্ট ওবামা বলেন, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও তাদের মিত্ররা সন্ত্রাসী হামলা মোকাবিলা ও ওই সব সন্ত্রাসী গোষ্ঠীকে পরাজিত করতে এককাট্টা হয়ে কাজ করবে। প্যারিসের রম্য সাপ্তাহিক পত্রিকা শার্লি এবদোর কার্যালয়ে হামলার পর এই প্রথম আলোচনায় মিলিত হলেন বিশ্বের দুই ক্ষমতাধর রাষ্ট্রপ্রধান। সূত্র : বিবিসি। কেএইচ
Saturday, January 17, 2015
জঙ্গিবাদ দমনে এক হলো যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য:Time News
জঙ্গিবাদ দমনে এক হলো যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য ইন্টারন্যাশনাল ডেস্ক টাইম নিউজ বিডি, ১৭ জানুয়ারি, ২০১৫ ১০:৩৭:২৬ মৌলবাদী ও জঙ্গিবাদী সহিংসতা প্রতিরোধে তথ্যাদি আদান-প্রদান করবে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য। শুক্রবার হোয়াইট হাউসে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে এ ব্যাপারে একমত হন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। হোয়াইট হাউসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সঙ্গে
আনুষ্ঠানিক আলোচনাকে সামনে রেখে ডেভিড ক্যামেরন সতর্ক করেন, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য উভয় দেশ ধর্মান্ধ ও জঙ্গিবাদীদের হামলার মুখোমুখি। এই অবস্থা মোকাবিলায় দেশ দুটি একযোগে কাজ করবে। ইসলামিক স্টেট (আইএস) জঙ্গিদের দমনে মধ্যপ্রাচ্যের স্থল সেনাবাহিনীকে সহায়তা করতে সেখানে আরো নিরস্ত্র ড্রোন মোতায়েনের কথা জানান ক্যামেরন। বারাক ওবামার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে দুই দিনের সফরে যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছেন ক্যামেরন। যুক্তরাজ্যে মে মাসে জাতীয় নির্বাচনের আগে এটাই তার শেষ যুক্তরাষ্ট্র সফর। হোয়াইট হাউসে আয়োজিত ওই সংবাদ সম্মেলনে ক্যামেরনকে ‘সেরা বন্ধু’ হিসেবে উল্লেখ করেন বারাক ওবামা। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রকে ‘সহজাতীয় আত্মা’ হিসেবে বর্ণনা করেন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন। যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কার্যকরী, সতর্কতামূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। আইএসকে উদ্দেশ করে ক্যামেরন বলেন, আমরা এমন এক সন্ত্রাসবাদ ও ধর্মান্ধ সংগঠনের মুখোমুখি, যেটা সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম বিশ্বের জন্য হুমকিস্বরূপ। সংগঠনটি সংঘাত, সন্ত্রাসবাদ ও হত্যার হোলিখেলায় লিপ্ত রয়েছে। তাই তাদের যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় আমাদের মিত্ররা একযোগে কাজ করবে। অন্যদিকে প্রেসিডেন্ট ওবামা বলেন, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও তাদের মিত্ররা সন্ত্রাসী হামলা মোকাবিলা ও ওই সব সন্ত্রাসী গোষ্ঠীকে পরাজিত করতে এককাট্টা হয়ে কাজ করবে। প্যারিসের রম্য সাপ্তাহিক পত্রিকা শার্লি এবদোর কার্যালয়ে হামলার পর এই প্রথম আলোচনায় মিলিত হলেন বিশ্বের দুই ক্ষমতাধর রাষ্ট্রপ্রধান। সূত্র : বিবিসি। কেএইচ
আনুষ্ঠানিক আলোচনাকে সামনে রেখে ডেভিড ক্যামেরন সতর্ক করেন, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য উভয় দেশ ধর্মান্ধ ও জঙ্গিবাদীদের হামলার মুখোমুখি। এই অবস্থা মোকাবিলায় দেশ দুটি একযোগে কাজ করবে। ইসলামিক স্টেট (আইএস) জঙ্গিদের দমনে মধ্যপ্রাচ্যের স্থল সেনাবাহিনীকে সহায়তা করতে সেখানে আরো নিরস্ত্র ড্রোন মোতায়েনের কথা জানান ক্যামেরন। বারাক ওবামার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে দুই দিনের সফরে যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছেন ক্যামেরন। যুক্তরাজ্যে মে মাসে জাতীয় নির্বাচনের আগে এটাই তার শেষ যুক্তরাষ্ট্র সফর। হোয়াইট হাউসে আয়োজিত ওই সংবাদ সম্মেলনে ক্যামেরনকে ‘সেরা বন্ধু’ হিসেবে উল্লেখ করেন বারাক ওবামা। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রকে ‘সহজাতীয় আত্মা’ হিসেবে বর্ণনা করেন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন। যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কার্যকরী, সতর্কতামূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। আইএসকে উদ্দেশ করে ক্যামেরন বলেন, আমরা এমন এক সন্ত্রাসবাদ ও ধর্মান্ধ সংগঠনের মুখোমুখি, যেটা সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম বিশ্বের জন্য হুমকিস্বরূপ। সংগঠনটি সংঘাত, সন্ত্রাসবাদ ও হত্যার হোলিখেলায় লিপ্ত রয়েছে। তাই তাদের যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় আমাদের মিত্ররা একযোগে কাজ করবে। অন্যদিকে প্রেসিডেন্ট ওবামা বলেন, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও তাদের মিত্ররা সন্ত্রাসী হামলা মোকাবিলা ও ওই সব সন্ত্রাসী গোষ্ঠীকে পরাজিত করতে এককাট্টা হয়ে কাজ করবে। প্যারিসের রম্য সাপ্তাহিক পত্রিকা শার্লি এবদোর কার্যালয়ে হামলার পর এই প্রথম আলোচনায় মিলিত হলেন বিশ্বের দুই ক্ষমতাধর রাষ্ট্রপ্রধান। সূত্র : বিবিসি। কেএইচ
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment