মোজেনার স্থলাভিষিক্ত হবেন। নয়া মার্কিন রাষ্ট্রদূত এমন এক সময় আসলেন যখন বাংলাদেশে সব দলের অংশগ্রহণে নির্বাচনের দাবিতে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট লাগাতার অবরোধ কর্মসূচি পালন করছেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, নবনিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত শিগগির রাষ্ট্রপতির কাছে পরিচয়পত্র প্রকাশ করবেন। এরপরই হয়তো তিনি গণমাধ্যমের মুখোমুখি হবেন। বার্নিকাট হলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের পঞ্চদশ রাষ্ট্রদূত। মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পদে গত ২২ মে বার্নিকাটকে মনোনীত করেন। এরপর মনোনীত ব্যক্তি মার্কিন সিনেটের পররাষ্ট্রবিষয়ক কমিটির শুনানিতে অংশ নেন। শুনানি শেষে ওই কূটনীতিকের নিয়োগ চূড়ান্ত হয়। গত ১৮ নভেম্বর কণ্ঠভোটে মার্কিন সিনেটে আরো চারজন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বার্নিকাটের প্রস্তাবটিও চূড়ান্তভাবে অনুমোদিত হয়। জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর করেছেন মার্সিয়া বার্নিকাট। তিনি পেশাদার কূটনীতিক। হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, মার্সিয়া বার্নিকাট বাংলাদেশে রাষ্ট্রদূত হিসেবে মনোনয়নের আগ পর্যন্ত মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের উপ-সহকারী মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি ২০০৮ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত সেনেগাল ও গিনি বিসাউতে মার্কিন রাষ্ট্রদূত ছিলেন। এর আগে ২০০৬ সাল থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত তিনি মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক অধিদপ্তরে ভারত, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ এবং ভুটানবিষয়ক পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন। ২০০৪ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মানবসম্পদ বিভাগে জ্যেষ্ঠ পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। মন্তব্য
Sunday, January 25, 2015
ঢাকা পৌঁছেছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত বার্নিকাট:RTNN
ঢাকা পৌঁছেছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত বার্নিকাট নিজস্ব প্রতিবেদক আরটিএনএন ঢাকা: ঢাকা এসেছেন নবনিযুক্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত মার্সিয়া স্টিফেনস ব্লুম বার্নিকাট। তিনি রবিবার দুপুর সাড়ে তিনটার দিকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন। এ সময় ঢাকার মার্কিন দূতাবাস এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা তাকে স্বাগত জানান। মার্সিয়া বার্নিকাট বিদায়ী রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ
মোজেনার স্থলাভিষিক্ত হবেন। নয়া মার্কিন রাষ্ট্রদূত এমন এক সময় আসলেন যখন বাংলাদেশে সব দলের অংশগ্রহণে নির্বাচনের দাবিতে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট লাগাতার অবরোধ কর্মসূচি পালন করছেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, নবনিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত শিগগির রাষ্ট্রপতির কাছে পরিচয়পত্র প্রকাশ করবেন। এরপরই হয়তো তিনি গণমাধ্যমের মুখোমুখি হবেন। বার্নিকাট হলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের পঞ্চদশ রাষ্ট্রদূত। মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পদে গত ২২ মে বার্নিকাটকে মনোনীত করেন। এরপর মনোনীত ব্যক্তি মার্কিন সিনেটের পররাষ্ট্রবিষয়ক কমিটির শুনানিতে অংশ নেন। শুনানি শেষে ওই কূটনীতিকের নিয়োগ চূড়ান্ত হয়। গত ১৮ নভেম্বর কণ্ঠভোটে মার্কিন সিনেটে আরো চারজন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বার্নিকাটের প্রস্তাবটিও চূড়ান্তভাবে অনুমোদিত হয়। জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর করেছেন মার্সিয়া বার্নিকাট। তিনি পেশাদার কূটনীতিক। হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, মার্সিয়া বার্নিকাট বাংলাদেশে রাষ্ট্রদূত হিসেবে মনোনয়নের আগ পর্যন্ত মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের উপ-সহকারী মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি ২০০৮ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত সেনেগাল ও গিনি বিসাউতে মার্কিন রাষ্ট্রদূত ছিলেন। এর আগে ২০০৬ সাল থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত তিনি মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক অধিদপ্তরে ভারত, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ এবং ভুটানবিষয়ক পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন। ২০০৪ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মানবসম্পদ বিভাগে জ্যেষ্ঠ পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। মন্তব্য
মোজেনার স্থলাভিষিক্ত হবেন। নয়া মার্কিন রাষ্ট্রদূত এমন এক সময় আসলেন যখন বাংলাদেশে সব দলের অংশগ্রহণে নির্বাচনের দাবিতে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট লাগাতার অবরোধ কর্মসূচি পালন করছেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, নবনিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত শিগগির রাষ্ট্রপতির কাছে পরিচয়পত্র প্রকাশ করবেন। এরপরই হয়তো তিনি গণমাধ্যমের মুখোমুখি হবেন। বার্নিকাট হলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের পঞ্চদশ রাষ্ট্রদূত। মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পদে গত ২২ মে বার্নিকাটকে মনোনীত করেন। এরপর মনোনীত ব্যক্তি মার্কিন সিনেটের পররাষ্ট্রবিষয়ক কমিটির শুনানিতে অংশ নেন। শুনানি শেষে ওই কূটনীতিকের নিয়োগ চূড়ান্ত হয়। গত ১৮ নভেম্বর কণ্ঠভোটে মার্কিন সিনেটে আরো চারজন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বার্নিকাটের প্রস্তাবটিও চূড়ান্তভাবে অনুমোদিত হয়। জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর করেছেন মার্সিয়া বার্নিকাট। তিনি পেশাদার কূটনীতিক। হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, মার্সিয়া বার্নিকাট বাংলাদেশে রাষ্ট্রদূত হিসেবে মনোনয়নের আগ পর্যন্ত মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের উপ-সহকারী মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি ২০০৮ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত সেনেগাল ও গিনি বিসাউতে মার্কিন রাষ্ট্রদূত ছিলেন। এর আগে ২০০৬ সাল থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত তিনি মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক অধিদপ্তরে ভারত, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ এবং ভুটানবিষয়ক পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন। ২০০৪ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মানবসম্পদ বিভাগে জ্যেষ্ঠ পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। মন্তব্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment