কথা বলেন। নাসিম বলেন, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে দেশের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করা হবে ১৪ দলের এই কমিটির কাজ। তারা প্রতিটি পাড়া-মহল্লায় সন্ত্রাসীদের চিহ্নিত তাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে তুলে দেবে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, কোনো ব্যক্তি উস্কানি দিলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। এই রকম চোরাগুপ্তা হামলা সব দেশেই হয়ে থাকে। উন্নত দেশেও হয়। আমাদের দেশে যেটা হচ্ছে, সেটার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। সব জায়গায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বাড়ানো হচ্ছে। খালেদা জিয়াকে আহ্বান জানিয়ে নাসিম বলেন, এই সব সন্ত্রাস ছেড়ে গণতন্ত্রের পথে আসেন। সন্ত্রাস করে কোনো লাভ হবে না। যদি সন্ত্রাস অব্যাহত রাখেন, তবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আরো কঠোর হবে। ‘বিএনপি সমাবেশ করতে চায়’ বিষয়টির প্রতি দৃষ্টিআকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, ‘আমরা কোনো গণতান্ত্রিক কর্মসূচির বিরুদ্ধে নই। সকল শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি তারা করতে পারে। যদি শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি করতে চায়, তবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সেটা করার অনুমতির বিষয়ে ব্যবস্থা নেবে।’ বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ ও খালেদা জিয়ার ফোনালাপ বিষয়ে আওয়ামী লীগের এই সিনিয়র নেতা বলেন, ‘অমিতের সঙ্গে ফোনালাপ নিয়ে খালেদা প্রতারণা করেছেন। একজনকে বিদেশি সাজিয়ে তিনি টেলিফোন নাটক করেছেন।’ তিনি বলেন, ‘এ ঘটনার মাধ্যমে আমরা লজ্জিত হয়েছি। খালেদা জিয়া লজ্জিত হয়েছেন কি না জানি না। আমি মনে করি আওয়ামী লীগের সঙ্গে বিরোধিতা করতে গিয়ে এই নাটকের কারণে বিএনপি তৃতীয় শ্রেণীর দলের কাতারে চলে গেছে।’ সংবাদ সম্মেলনে জাসদের কার্যকরি সভাপতি মাঈনুদ্দিন খান বাদল বলেন, ‘খালেদা জিয়া যদি এখন গ্রেনেড নিয়ে রাস্তায় নামেন, তবে কি আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাকে ‘চুমা’ দেবে?’ তিনি বলেন, ‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড দমনে প্রথমে লাঠিপেটা পরে পায়ে গুলি করা হবে। প্রযোজনে বুকে গুলি করা হবে।’ কমিউনিস্ট কেন্দ্রের আহ্বায়ক ডা. ওয়াজেদুল ইসলামের সভাপতিত্বে ১৪ দলের বৈঠকে আরো উপস্থিত ছিলেন- আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, মেসবাহ উদ্দিন সিরাজ, সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া, বাসদের রেজাউর রশীদসহ ১৪ দলের কেন্দ্রীয় নেতারা। মন্তব্য
Tuesday, January 13, 2015
সহিংসতা প্রতিরোধে পাড়া-মহল্লায় কমিটি করছে ১৪ দল:RTNN
সহিংসতা প্রতিরোধে পাড়া-মহল্লায় কমিটি করছে ১৪ দল নিজস্ব প্রতিবেদক আরটিএনএন ঢাকা: বিএনপি-জামায়াতের চোরাগুপ্তা হামলা ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ঢাকা শহরের প্রতিটি পাড়া-মহল্লায় ১৪ দলের পক্ষ থেকে সন্ত্রাসবিরোধী কমিটি গঠন করা হবে বলে জানিয়েছেন ১৪ দলের মুখপাত্র ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম। তিনি মঙ্গলবার দুপুরে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে ১৪ দলের এক বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে এ
কথা বলেন। নাসিম বলেন, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে দেশের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করা হবে ১৪ দলের এই কমিটির কাজ। তারা প্রতিটি পাড়া-মহল্লায় সন্ত্রাসীদের চিহ্নিত তাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে তুলে দেবে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, কোনো ব্যক্তি উস্কানি দিলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। এই রকম চোরাগুপ্তা হামলা সব দেশেই হয়ে থাকে। উন্নত দেশেও হয়। আমাদের দেশে যেটা হচ্ছে, সেটার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। সব জায়গায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বাড়ানো হচ্ছে। খালেদা জিয়াকে আহ্বান জানিয়ে নাসিম বলেন, এই সব সন্ত্রাস ছেড়ে গণতন্ত্রের পথে আসেন। সন্ত্রাস করে কোনো লাভ হবে না। যদি সন্ত্রাস অব্যাহত রাখেন, তবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আরো কঠোর হবে। ‘বিএনপি সমাবেশ করতে চায়’ বিষয়টির প্রতি দৃষ্টিআকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, ‘আমরা কোনো গণতান্ত্রিক কর্মসূচির বিরুদ্ধে নই। সকল শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি তারা করতে পারে। যদি শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি করতে চায়, তবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সেটা করার অনুমতির বিষয়ে ব্যবস্থা নেবে।’ বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ ও খালেদা জিয়ার ফোনালাপ বিষয়ে আওয়ামী লীগের এই সিনিয়র নেতা বলেন, ‘অমিতের সঙ্গে ফোনালাপ নিয়ে খালেদা প্রতারণা করেছেন। একজনকে বিদেশি সাজিয়ে তিনি টেলিফোন নাটক করেছেন।’ তিনি বলেন, ‘এ ঘটনার মাধ্যমে আমরা লজ্জিত হয়েছি। খালেদা জিয়া লজ্জিত হয়েছেন কি না জানি না। আমি মনে করি আওয়ামী লীগের সঙ্গে বিরোধিতা করতে গিয়ে এই নাটকের কারণে বিএনপি তৃতীয় শ্রেণীর দলের কাতারে চলে গেছে।’ সংবাদ সম্মেলনে জাসদের কার্যকরি সভাপতি মাঈনুদ্দিন খান বাদল বলেন, ‘খালেদা জিয়া যদি এখন গ্রেনেড নিয়ে রাস্তায় নামেন, তবে কি আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাকে ‘চুমা’ দেবে?’ তিনি বলেন, ‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড দমনে প্রথমে লাঠিপেটা পরে পায়ে গুলি করা হবে। প্রযোজনে বুকে গুলি করা হবে।’ কমিউনিস্ট কেন্দ্রের আহ্বায়ক ডা. ওয়াজেদুল ইসলামের সভাপতিত্বে ১৪ দলের বৈঠকে আরো উপস্থিত ছিলেন- আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, মেসবাহ উদ্দিন সিরাজ, সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া, বাসদের রেজাউর রশীদসহ ১৪ দলের কেন্দ্রীয় নেতারা। মন্তব্য
কথা বলেন। নাসিম বলেন, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে দেশের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করা হবে ১৪ দলের এই কমিটির কাজ। তারা প্রতিটি পাড়া-মহল্লায় সন্ত্রাসীদের চিহ্নিত তাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে তুলে দেবে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, কোনো ব্যক্তি উস্কানি দিলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। এই রকম চোরাগুপ্তা হামলা সব দেশেই হয়ে থাকে। উন্নত দেশেও হয়। আমাদের দেশে যেটা হচ্ছে, সেটার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। সব জায়গায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বাড়ানো হচ্ছে। খালেদা জিয়াকে আহ্বান জানিয়ে নাসিম বলেন, এই সব সন্ত্রাস ছেড়ে গণতন্ত্রের পথে আসেন। সন্ত্রাস করে কোনো লাভ হবে না। যদি সন্ত্রাস অব্যাহত রাখেন, তবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আরো কঠোর হবে। ‘বিএনপি সমাবেশ করতে চায়’ বিষয়টির প্রতি দৃষ্টিআকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, ‘আমরা কোনো গণতান্ত্রিক কর্মসূচির বিরুদ্ধে নই। সকল শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি তারা করতে পারে। যদি শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি করতে চায়, তবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সেটা করার অনুমতির বিষয়ে ব্যবস্থা নেবে।’ বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ ও খালেদা জিয়ার ফোনালাপ বিষয়ে আওয়ামী লীগের এই সিনিয়র নেতা বলেন, ‘অমিতের সঙ্গে ফোনালাপ নিয়ে খালেদা প্রতারণা করেছেন। একজনকে বিদেশি সাজিয়ে তিনি টেলিফোন নাটক করেছেন।’ তিনি বলেন, ‘এ ঘটনার মাধ্যমে আমরা লজ্জিত হয়েছি। খালেদা জিয়া লজ্জিত হয়েছেন কি না জানি না। আমি মনে করি আওয়ামী লীগের সঙ্গে বিরোধিতা করতে গিয়ে এই নাটকের কারণে বিএনপি তৃতীয় শ্রেণীর দলের কাতারে চলে গেছে।’ সংবাদ সম্মেলনে জাসদের কার্যকরি সভাপতি মাঈনুদ্দিন খান বাদল বলেন, ‘খালেদা জিয়া যদি এখন গ্রেনেড নিয়ে রাস্তায় নামেন, তবে কি আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাকে ‘চুমা’ দেবে?’ তিনি বলেন, ‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড দমনে প্রথমে লাঠিপেটা পরে পায়ে গুলি করা হবে। প্রযোজনে বুকে গুলি করা হবে।’ কমিউনিস্ট কেন্দ্রের আহ্বায়ক ডা. ওয়াজেদুল ইসলামের সভাপতিত্বে ১৪ দলের বৈঠকে আরো উপস্থিত ছিলেন- আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, মেসবাহ উদ্দিন সিরাজ, সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া, বাসদের রেজাউর রশীদসহ ১৪ দলের কেন্দ্রীয় নেতারা। মন্তব্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment