এর আগে গত ৩০ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবনে শিক্ষার্থীদের হাতে বিনামূল্যে বিতরণের জন্য নতুন বই তুলে দিয়ে পাঠ্যপুস্তক উৎসবের উদ্বোধন করেন। প্রথম থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত প্রায় সাড়ে চার কোটি শিক্ষার্থীর হাতে এবার ৩২ কোটির বেশি নতুন বই তুলে দেওয়া হবে। সারাদেশে প্রাথমিক, ইবতেদায়ী, দাখিল ও ভোকেশনাল, মাধ্যমিক (ষষ্ঠ-নবম), এসএসসি ভোকেশনাল শ্রেণির সকল শিক্ষার্থীর হাতে এই বই দেওয়া হবে। ঢাকার বই বিতরণ কার্যক্রম অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন- প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান, শিক্ষাসচিব মো. নজরুল ইসলাম, প্রাথমিক ও গণশিক্ষাসচিব কাজী আকতার হোসেন প্রমুখ। জানা গেছে, ২০১০ সালে দেশে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক (মাদ্রাসাসহ) স্তরে শিক্ষার্থী ছিল পৌনে তিন কোটির কিছু বেশি। ২০১৫ সালে শিক্ষার্থীর সংখ্যা হয়েছে চার কোটি সাড়ে ৪৪ লাখ। পাঁচ বছরে শিক্ষার্থী বেড়েছে প্রায় এক কোটি ৬৯ লাখ ৫০ হাজার। বিনামূল্যে বই দেওয়া, উপবৃত্তি, স্কুল ফিডিং ও মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধিসহ নানা পদক্ষেপ নেওয়ায় শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেড়েছে বলে মনে করছে শিক্ষা প্রশাসনের কর্মকর্তা ও শিক্ষাবিদেরা। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, বর্তমানে প্রাথমিক পর্যায়ে ৭৮ লাখ শিক্ষার্থী উপবৃত্তি পাচ্ছে। ৩১ লাখের বেশি শিক্ষার্থীকে স্কুল ফিডিংয়ের সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। মাধ্যমিক পর্যায়ে প্রায় ৩৭ লাখ শিক্ষার্থী উপবৃত্তি পাচ্ছে। পাঁচ বছর ধরে প্রাথমিক পর্যায়ের পাশাপাশি মাধ্যমিক পর্যায়েও বিনা মূল্যে পাঠ্যবই দেওয়া হচ্ছে। তবে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের তথ্যে, প্রাথমিক পর্যায়ে ভর্তি হওয়ার পর পঞ্চম শ্রেণি পাস করার আগেই শতকরা ২১ ভাগ শিক্ষার্থী ঝরে পড়ছে। শিক্ষার্থীর সংখ্যা বৃদ্ধির বিষয়ে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) চেয়ারম্যান আবুল কাশেম মিয়া বলেন, বই কিনতে না পারায় আগে অনেক দরিদ্র পরিবারের শিক্ষার্থী বিদ্যালয়ে আসত না। তিনি বলেন, বইয়ের অভাবে ভর্তি হলেও কিছুদিন পর বিদ্যালয়ে আসা বন্ধ করে দিত। কিন্তু বিনামূল্যে নতুন পাঠ্যবই দেওয়ায় শিক্ষার্থী বাড়ছে। এক্ষেত্রে উপবৃত্তি, স্কুল ফিডিং, সচেতনতাসহ অন্যান্য উদ্যোগও কাজ করেছে। এনসিটিবির তথ্য, ২০১০ সালে প্রাথমিক, মাধ্যমিক, মাদ্রাসার ইবতেদায়ী, দাখিল, দাখিল (ভোকেশনাল), এসএসসি (ভোকেশনাল) স্তরের দুই কোটি ৭৬ লাখ ৬২,৫২৯ জন শিক্ষার্থীর জন্য প্রায় ২০ কোটি বই ছাপানো হয়। ২০১৫ সালে শিক্ষার্থীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে চার কোটি ৪৪ লাখ ৫২,৩৭৪ জন। ১ জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া নতুন শিক্ষাবর্ষের জন্য ৩২ কোটি ৬৩ লাখ ৪৭,৯২৩টি বই বিতরণ করা হবে। মন্তব্য নিজস্ব প্রতিবেদকআরটিএনএনঢাবি: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকসহ কার্যনির্বাহী কমিটির সব পদে জয় পে . . . বিস্তারিত নিজস্ব প্রতিবেদকআরটিএনএনঢাকা: জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি), জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) এবং প্রাথমিক ও ইবতেদা . . . বিস্তারিত
Thursday, January 1, 2015
নতুন বই পেয়ে খুশিতে মাতোয়ারা কোমলমতিরা:RTNN
নতুন বই পেয়ে খুশিতে মাতোয়ারা কোমলমতিরা নিজস্ব প্রতিবেদক আরটিএনএন ঢাকা: নতুন বছরের প্রথম দিনেই কোমলমতি শিশুদের হাতে নতুন বই তুলে দেওয়ার কার্যক্রম শুরু হয়েছে। জামায়াতে ইসলামীর ডাকা হরতালের মধ্যে সারা দেশে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বিনামূল্যে নতুন বই দেওয়া হচ্ছে। কেন্দ্রীয়ভাবে এই বই বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ, রাজধানীর মতিঝিল সরকারি উচ্চ বালক ও বালিকা বিদ্যালয়ে।
এর আগে গত ৩০ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবনে শিক্ষার্থীদের হাতে বিনামূল্যে বিতরণের জন্য নতুন বই তুলে দিয়ে পাঠ্যপুস্তক উৎসবের উদ্বোধন করেন। প্রথম থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত প্রায় সাড়ে চার কোটি শিক্ষার্থীর হাতে এবার ৩২ কোটির বেশি নতুন বই তুলে দেওয়া হবে। সারাদেশে প্রাথমিক, ইবতেদায়ী, দাখিল ও ভোকেশনাল, মাধ্যমিক (ষষ্ঠ-নবম), এসএসসি ভোকেশনাল শ্রেণির সকল শিক্ষার্থীর হাতে এই বই দেওয়া হবে। ঢাকার বই বিতরণ কার্যক্রম অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন- প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান, শিক্ষাসচিব মো. নজরুল ইসলাম, প্রাথমিক ও গণশিক্ষাসচিব কাজী আকতার হোসেন প্রমুখ। জানা গেছে, ২০১০ সালে দেশে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক (মাদ্রাসাসহ) স্তরে শিক্ষার্থী ছিল পৌনে তিন কোটির কিছু বেশি। ২০১৫ সালে শিক্ষার্থীর সংখ্যা হয়েছে চার কোটি সাড়ে ৪৪ লাখ। পাঁচ বছরে শিক্ষার্থী বেড়েছে প্রায় এক কোটি ৬৯ লাখ ৫০ হাজার। বিনামূল্যে বই দেওয়া, উপবৃত্তি, স্কুল ফিডিং ও মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধিসহ নানা পদক্ষেপ নেওয়ায় শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেড়েছে বলে মনে করছে শিক্ষা প্রশাসনের কর্মকর্তা ও শিক্ষাবিদেরা। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, বর্তমানে প্রাথমিক পর্যায়ে ৭৮ লাখ শিক্ষার্থী উপবৃত্তি পাচ্ছে। ৩১ লাখের বেশি শিক্ষার্থীকে স্কুল ফিডিংয়ের সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। মাধ্যমিক পর্যায়ে প্রায় ৩৭ লাখ শিক্ষার্থী উপবৃত্তি পাচ্ছে। পাঁচ বছর ধরে প্রাথমিক পর্যায়ের পাশাপাশি মাধ্যমিক পর্যায়েও বিনা মূল্যে পাঠ্যবই দেওয়া হচ্ছে। তবে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের তথ্যে, প্রাথমিক পর্যায়ে ভর্তি হওয়ার পর পঞ্চম শ্রেণি পাস করার আগেই শতকরা ২১ ভাগ শিক্ষার্থী ঝরে পড়ছে। শিক্ষার্থীর সংখ্যা বৃদ্ধির বিষয়ে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) চেয়ারম্যান আবুল কাশেম মিয়া বলেন, বই কিনতে না পারায় আগে অনেক দরিদ্র পরিবারের শিক্ষার্থী বিদ্যালয়ে আসত না। তিনি বলেন, বইয়ের অভাবে ভর্তি হলেও কিছুদিন পর বিদ্যালয়ে আসা বন্ধ করে দিত। কিন্তু বিনামূল্যে নতুন পাঠ্যবই দেওয়ায় শিক্ষার্থী বাড়ছে। এক্ষেত্রে উপবৃত্তি, স্কুল ফিডিং, সচেতনতাসহ অন্যান্য উদ্যোগও কাজ করেছে। এনসিটিবির তথ্য, ২০১০ সালে প্রাথমিক, মাধ্যমিক, মাদ্রাসার ইবতেদায়ী, দাখিল, দাখিল (ভোকেশনাল), এসএসসি (ভোকেশনাল) স্তরের দুই কোটি ৭৬ লাখ ৬২,৫২৯ জন শিক্ষার্থীর জন্য প্রায় ২০ কোটি বই ছাপানো হয়। ২০১৫ সালে শিক্ষার্থীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে চার কোটি ৪৪ লাখ ৫২,৩৭৪ জন। ১ জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া নতুন শিক্ষাবর্ষের জন্য ৩২ কোটি ৬৩ লাখ ৪৭,৯২৩টি বই বিতরণ করা হবে। মন্তব্য নিজস্ব প্রতিবেদকআরটিএনএনঢাবি: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকসহ কার্যনির্বাহী কমিটির সব পদে জয় পে . . . বিস্তারিত নিজস্ব প্রতিবেদকআরটিএনএনঢাকা: জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি), জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) এবং প্রাথমিক ও ইবতেদা . . . বিস্তারিত
এর আগে গত ৩০ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবনে শিক্ষার্থীদের হাতে বিনামূল্যে বিতরণের জন্য নতুন বই তুলে দিয়ে পাঠ্যপুস্তক উৎসবের উদ্বোধন করেন। প্রথম থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত প্রায় সাড়ে চার কোটি শিক্ষার্থীর হাতে এবার ৩২ কোটির বেশি নতুন বই তুলে দেওয়া হবে। সারাদেশে প্রাথমিক, ইবতেদায়ী, দাখিল ও ভোকেশনাল, মাধ্যমিক (ষষ্ঠ-নবম), এসএসসি ভোকেশনাল শ্রেণির সকল শিক্ষার্থীর হাতে এই বই দেওয়া হবে। ঢাকার বই বিতরণ কার্যক্রম অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন- প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান, শিক্ষাসচিব মো. নজরুল ইসলাম, প্রাথমিক ও গণশিক্ষাসচিব কাজী আকতার হোসেন প্রমুখ। জানা গেছে, ২০১০ সালে দেশে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক (মাদ্রাসাসহ) স্তরে শিক্ষার্থী ছিল পৌনে তিন কোটির কিছু বেশি। ২০১৫ সালে শিক্ষার্থীর সংখ্যা হয়েছে চার কোটি সাড়ে ৪৪ লাখ। পাঁচ বছরে শিক্ষার্থী বেড়েছে প্রায় এক কোটি ৬৯ লাখ ৫০ হাজার। বিনামূল্যে বই দেওয়া, উপবৃত্তি, স্কুল ফিডিং ও মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধিসহ নানা পদক্ষেপ নেওয়ায় শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেড়েছে বলে মনে করছে শিক্ষা প্রশাসনের কর্মকর্তা ও শিক্ষাবিদেরা। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, বর্তমানে প্রাথমিক পর্যায়ে ৭৮ লাখ শিক্ষার্থী উপবৃত্তি পাচ্ছে। ৩১ লাখের বেশি শিক্ষার্থীকে স্কুল ফিডিংয়ের সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। মাধ্যমিক পর্যায়ে প্রায় ৩৭ লাখ শিক্ষার্থী উপবৃত্তি পাচ্ছে। পাঁচ বছর ধরে প্রাথমিক পর্যায়ের পাশাপাশি মাধ্যমিক পর্যায়েও বিনা মূল্যে পাঠ্যবই দেওয়া হচ্ছে। তবে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের তথ্যে, প্রাথমিক পর্যায়ে ভর্তি হওয়ার পর পঞ্চম শ্রেণি পাস করার আগেই শতকরা ২১ ভাগ শিক্ষার্থী ঝরে পড়ছে। শিক্ষার্থীর সংখ্যা বৃদ্ধির বিষয়ে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) চেয়ারম্যান আবুল কাশেম মিয়া বলেন, বই কিনতে না পারায় আগে অনেক দরিদ্র পরিবারের শিক্ষার্থী বিদ্যালয়ে আসত না। তিনি বলেন, বইয়ের অভাবে ভর্তি হলেও কিছুদিন পর বিদ্যালয়ে আসা বন্ধ করে দিত। কিন্তু বিনামূল্যে নতুন পাঠ্যবই দেওয়ায় শিক্ষার্থী বাড়ছে। এক্ষেত্রে উপবৃত্তি, স্কুল ফিডিং, সচেতনতাসহ অন্যান্য উদ্যোগও কাজ করেছে। এনসিটিবির তথ্য, ২০১০ সালে প্রাথমিক, মাধ্যমিক, মাদ্রাসার ইবতেদায়ী, দাখিল, দাখিল (ভোকেশনাল), এসএসসি (ভোকেশনাল) স্তরের দুই কোটি ৭৬ লাখ ৬২,৫২৯ জন শিক্ষার্থীর জন্য প্রায় ২০ কোটি বই ছাপানো হয়। ২০১৫ সালে শিক্ষার্থীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে চার কোটি ৪৪ লাখ ৫২,৩৭৪ জন। ১ জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া নতুন শিক্ষাবর্ষের জন্য ৩২ কোটি ৬৩ লাখ ৪৭,৯২৩টি বই বিতরণ করা হবে। মন্তব্য নিজস্ব প্রতিবেদকআরটিএনএনঢাবি: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকসহ কার্যনির্বাহী কমিটির সব পদে জয় পে . . . বিস্তারিত নিজস্ব প্রতিবেদকআরটিএনএনঢাকা: জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি), জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) এবং প্রাথমিক ও ইবতেদা . . . বিস্তারিত
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment