আওয়ামী লীগ। আন্দোলন দমানোর কৌশল হিসেবে নানা উপায়ের কথা ভাবছে দলটি। বিএনপি নেতারা মনে করেন, এবারের আন্দোলন থেকে পিছু হটলে ভবিষ্যতে তাদের অস্তিত্ব সংকটে পড়বেব। দলের সব পর্যায়ের নেতাকর্মীরাও এবারের আন্দোলনকে বাঁচা-মরার লড়াই হিসেবে দেখছেন। দলের চেয়ারপারসনও তাদের এমন নির্দেশনাই দিচ্ছেন। জোটের শরিকরাও এতে সম্মত। এজন্য ইজতেমা চলাকালে অবরোধ স্থগিত না করলেও এ নিয়ে কোনো কথা বলেনি জোটের শরিক ইসলামি দলগুলো। সূত্র জানায়, খালেদা জিয়া অবরুদ্ধ থাকলেও আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্তে অনড় আছেন তিনি। কোনো বিভ্রান্তিতে কান না দিয়ে আন্দোলন চালিয়ে যেতে নেতাদের নির্দেশনা দিচ্ছেন। আন্দোলনকে যৌক্তিক পরিণতির দিকে নিয়ে যাওয়ার ছক আগেই তৈরি করা হয়েছে। তা বাস্তবায়নের দিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। সারা দেশের অবরোধের বিষয়টি খালেদা জিয়া নিজেই মনিটর করছেন। প্রতিদিনই জেলা পর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে ফোনে আলাপ করছেন। এদিকে, বিএনপি জোটের টানা অবরোধে প্রশাসনের সর্বোচ্চ নিরাপত্তাব্যবস্থার মধ্যেও একের পর এক সহিংস ঘটনায় আওয়ামী লীগে অস্বস্তি বাড়ছে। বিশেষ করে বিদেশি দূতাবাস, সরকারের মন্ত্রী, রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান ও দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় রয়েছেন সরকারের নীতিনির্ধারকেরা। এ অবস্থায় দল ও সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের বাসায় নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। সূত্র জানায়, চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে করণীয় নিয়ে গত বুধবার আওয়ামী লীগের কয়েকজন সিনিয়র নেতা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে আলোচনা করেছেন। বৃহস্পতিবার রাতে দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ ও উপদেষ্টা পরিষদের সঙ্গে জরুরি বৈঠকে বসেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতা বিএনপি জোটের আন্দোলনের ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রী বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের ব্যাপারে তার কঠোর মনোভাবের কথা তুলে ধরে আগামী দুই-চার দিনের মধ্যেই পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাবে বলে আশ্বস্ত করেন। আওয়ামী লীগের একাধিক সূত্র জানায়, সরকারের বর্ষপূর্তি ঘিরে বিএনপি লাগাতার কোনো আন্দোলনে যেতে পারে তা সরকারের নীতিনির্ধারকদের ধারণা ছিল না। তারা ভেবেছিলেন ৫ জানুয়ারি খালেদা জিয়াকে সমাবেশ না করতে দিয়ে অবরুদ্ধ করে রাখার প্রতিবাদ হিসেবে দুই-এক দিনের হরতাল দেয়া হতে পরে। এরপরই পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাবে। কিন্তু এরই মধ্যে বিএনপির পক্ষ থেকে লাগাতার অবরোধ ডেকে ষষ্ঠ দিনেও তা চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেয়া হয়েছে। আওয়ামী লীগ নেতারা মনে করেছিলেন বিশ্ব ইজতেমার কারণে বিএনপি অবরোধ কর্মসূচি প্রত্যাহার বা স্থগিত করতে বাধ্য হবে। কিন্তু বিএনপি সেটি না করে সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত নেতাকর্মীদের অবরোধ চালিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। এতে এক অস্বস্তিকর পরিস্থিতিতে পড়েছে সরকার। এদিকে, সরকারের ওপর চাপ বাড়ছে সংলাপের জন্য। ইতিমধ্যেই বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠনসহ আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থা সরকারের দমন-পীড়নের সমালোচনা করে দ্রুতই সংলাপে বসার তাগিদ দিয়েছে। দেশের সুশীল সমাজ ও ব্যবসায়ীরাও সরকারকে দ্রুত সংকট সমাধানের পথ খুঁজতে বলেছে। দ্রুত সময়ে অবস্থার পরিবর্তনের জন্য সরকার প্রথমে দমন-পীড়ন আরো বাড়িয়ে আন্দোলন দমানোর চেষ্টা করতে পারে। কোনোভাবেই আন্দোলন দমাতে না পারলে শেষ পর্যন্ত আলোচনায় বসার ঘোষণা দিতে পারে সরকার। তবে সরকার খুব তাড়াতাড়ি আরেকটি নির্বাচনের আয়োজন করবে না বলে জানা গেছে। নতুন বার্তা/বিজে/জবা
Sunday, January 11, 2015
অনড় বিএনপি, অস্বস্তিতে আওয়ামী লীগ :Natun Barta
ঢাকা: এবার যেকোনো মূল্যে আন্দোলন সফল করতে হবে, না হলে দলের অস্তিত্ব থাকবে না-এই প্রত্যয়ে মাঠে নেমেছে বিএনপি। আন্দোলনের মাঠে দলটির নেতাকর্মীদের তেমন উপস্থিতি লক্ষ্য করা না গেলেও অনেকটা ‘পয়েন্ট অব নো রিটার্ন’র দিকে চলে গেছে বিএনপি। এজন্য চলমান অবরোধ কর্মসূচি চালিয়ে যেতে চায় দলটি। চলমান আন্দোলনকে আরো বেগবান করতে সব ধরনের কৌশল নিয়ে এগোচ্ছে বিএনপি। বিএনপির এই অনড় অবস্থানের কারণে অনেকটা অস্বস্তিতে আছে
আওয়ামী লীগ। আন্দোলন দমানোর কৌশল হিসেবে নানা উপায়ের কথা ভাবছে দলটি। বিএনপি নেতারা মনে করেন, এবারের আন্দোলন থেকে পিছু হটলে ভবিষ্যতে তাদের অস্তিত্ব সংকটে পড়বেব। দলের সব পর্যায়ের নেতাকর্মীরাও এবারের আন্দোলনকে বাঁচা-মরার লড়াই হিসেবে দেখছেন। দলের চেয়ারপারসনও তাদের এমন নির্দেশনাই দিচ্ছেন। জোটের শরিকরাও এতে সম্মত। এজন্য ইজতেমা চলাকালে অবরোধ স্থগিত না করলেও এ নিয়ে কোনো কথা বলেনি জোটের শরিক ইসলামি দলগুলো। সূত্র জানায়, খালেদা জিয়া অবরুদ্ধ থাকলেও আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্তে অনড় আছেন তিনি। কোনো বিভ্রান্তিতে কান না দিয়ে আন্দোলন চালিয়ে যেতে নেতাদের নির্দেশনা দিচ্ছেন। আন্দোলনকে যৌক্তিক পরিণতির দিকে নিয়ে যাওয়ার ছক আগেই তৈরি করা হয়েছে। তা বাস্তবায়নের দিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। সারা দেশের অবরোধের বিষয়টি খালেদা জিয়া নিজেই মনিটর করছেন। প্রতিদিনই জেলা পর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে ফোনে আলাপ করছেন। এদিকে, বিএনপি জোটের টানা অবরোধে প্রশাসনের সর্বোচ্চ নিরাপত্তাব্যবস্থার মধ্যেও একের পর এক সহিংস ঘটনায় আওয়ামী লীগে অস্বস্তি বাড়ছে। বিশেষ করে বিদেশি দূতাবাস, সরকারের মন্ত্রী, রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান ও দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় রয়েছেন সরকারের নীতিনির্ধারকেরা। এ অবস্থায় দল ও সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের বাসায় নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। সূত্র জানায়, চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে করণীয় নিয়ে গত বুধবার আওয়ামী লীগের কয়েকজন সিনিয়র নেতা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে আলোচনা করেছেন। বৃহস্পতিবার রাতে দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ ও উপদেষ্টা পরিষদের সঙ্গে জরুরি বৈঠকে বসেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতা বিএনপি জোটের আন্দোলনের ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রী বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের ব্যাপারে তার কঠোর মনোভাবের কথা তুলে ধরে আগামী দুই-চার দিনের মধ্যেই পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাবে বলে আশ্বস্ত করেন। আওয়ামী লীগের একাধিক সূত্র জানায়, সরকারের বর্ষপূর্তি ঘিরে বিএনপি লাগাতার কোনো আন্দোলনে যেতে পারে তা সরকারের নীতিনির্ধারকদের ধারণা ছিল না। তারা ভেবেছিলেন ৫ জানুয়ারি খালেদা জিয়াকে সমাবেশ না করতে দিয়ে অবরুদ্ধ করে রাখার প্রতিবাদ হিসেবে দুই-এক দিনের হরতাল দেয়া হতে পরে। এরপরই পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাবে। কিন্তু এরই মধ্যে বিএনপির পক্ষ থেকে লাগাতার অবরোধ ডেকে ষষ্ঠ দিনেও তা চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেয়া হয়েছে। আওয়ামী লীগ নেতারা মনে করেছিলেন বিশ্ব ইজতেমার কারণে বিএনপি অবরোধ কর্মসূচি প্রত্যাহার বা স্থগিত করতে বাধ্য হবে। কিন্তু বিএনপি সেটি না করে সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত নেতাকর্মীদের অবরোধ চালিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। এতে এক অস্বস্তিকর পরিস্থিতিতে পড়েছে সরকার। এদিকে, সরকারের ওপর চাপ বাড়ছে সংলাপের জন্য। ইতিমধ্যেই বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠনসহ আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থা সরকারের দমন-পীড়নের সমালোচনা করে দ্রুতই সংলাপে বসার তাগিদ দিয়েছে। দেশের সুশীল সমাজ ও ব্যবসায়ীরাও সরকারকে দ্রুত সংকট সমাধানের পথ খুঁজতে বলেছে। দ্রুত সময়ে অবস্থার পরিবর্তনের জন্য সরকার প্রথমে দমন-পীড়ন আরো বাড়িয়ে আন্দোলন দমানোর চেষ্টা করতে পারে। কোনোভাবেই আন্দোলন দমাতে না পারলে শেষ পর্যন্ত আলোচনায় বসার ঘোষণা দিতে পারে সরকার। তবে সরকার খুব তাড়াতাড়ি আরেকটি নির্বাচনের আয়োজন করবে না বলে জানা গেছে। নতুন বার্তা/বিজে/জবা
আওয়ামী লীগ। আন্দোলন দমানোর কৌশল হিসেবে নানা উপায়ের কথা ভাবছে দলটি। বিএনপি নেতারা মনে করেন, এবারের আন্দোলন থেকে পিছু হটলে ভবিষ্যতে তাদের অস্তিত্ব সংকটে পড়বেব। দলের সব পর্যায়ের নেতাকর্মীরাও এবারের আন্দোলনকে বাঁচা-মরার লড়াই হিসেবে দেখছেন। দলের চেয়ারপারসনও তাদের এমন নির্দেশনাই দিচ্ছেন। জোটের শরিকরাও এতে সম্মত। এজন্য ইজতেমা চলাকালে অবরোধ স্থগিত না করলেও এ নিয়ে কোনো কথা বলেনি জোটের শরিক ইসলামি দলগুলো। সূত্র জানায়, খালেদা জিয়া অবরুদ্ধ থাকলেও আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্তে অনড় আছেন তিনি। কোনো বিভ্রান্তিতে কান না দিয়ে আন্দোলন চালিয়ে যেতে নেতাদের নির্দেশনা দিচ্ছেন। আন্দোলনকে যৌক্তিক পরিণতির দিকে নিয়ে যাওয়ার ছক আগেই তৈরি করা হয়েছে। তা বাস্তবায়নের দিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। সারা দেশের অবরোধের বিষয়টি খালেদা জিয়া নিজেই মনিটর করছেন। প্রতিদিনই জেলা পর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে ফোনে আলাপ করছেন। এদিকে, বিএনপি জোটের টানা অবরোধে প্রশাসনের সর্বোচ্চ নিরাপত্তাব্যবস্থার মধ্যেও একের পর এক সহিংস ঘটনায় আওয়ামী লীগে অস্বস্তি বাড়ছে। বিশেষ করে বিদেশি দূতাবাস, সরকারের মন্ত্রী, রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান ও দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় রয়েছেন সরকারের নীতিনির্ধারকেরা। এ অবস্থায় দল ও সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের বাসায় নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। সূত্র জানায়, চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে করণীয় নিয়ে গত বুধবার আওয়ামী লীগের কয়েকজন সিনিয়র নেতা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে আলোচনা করেছেন। বৃহস্পতিবার রাতে দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ ও উপদেষ্টা পরিষদের সঙ্গে জরুরি বৈঠকে বসেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতা বিএনপি জোটের আন্দোলনের ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রী বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের ব্যাপারে তার কঠোর মনোভাবের কথা তুলে ধরে আগামী দুই-চার দিনের মধ্যেই পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাবে বলে আশ্বস্ত করেন। আওয়ামী লীগের একাধিক সূত্র জানায়, সরকারের বর্ষপূর্তি ঘিরে বিএনপি লাগাতার কোনো আন্দোলনে যেতে পারে তা সরকারের নীতিনির্ধারকদের ধারণা ছিল না। তারা ভেবেছিলেন ৫ জানুয়ারি খালেদা জিয়াকে সমাবেশ না করতে দিয়ে অবরুদ্ধ করে রাখার প্রতিবাদ হিসেবে দুই-এক দিনের হরতাল দেয়া হতে পরে। এরপরই পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাবে। কিন্তু এরই মধ্যে বিএনপির পক্ষ থেকে লাগাতার অবরোধ ডেকে ষষ্ঠ দিনেও তা চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেয়া হয়েছে। আওয়ামী লীগ নেতারা মনে করেছিলেন বিশ্ব ইজতেমার কারণে বিএনপি অবরোধ কর্মসূচি প্রত্যাহার বা স্থগিত করতে বাধ্য হবে। কিন্তু বিএনপি সেটি না করে সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত নেতাকর্মীদের অবরোধ চালিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। এতে এক অস্বস্তিকর পরিস্থিতিতে পড়েছে সরকার। এদিকে, সরকারের ওপর চাপ বাড়ছে সংলাপের জন্য। ইতিমধ্যেই বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠনসহ আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থা সরকারের দমন-পীড়নের সমালোচনা করে দ্রুতই সংলাপে বসার তাগিদ দিয়েছে। দেশের সুশীল সমাজ ও ব্যবসায়ীরাও সরকারকে দ্রুত সংকট সমাধানের পথ খুঁজতে বলেছে। দ্রুত সময়ে অবস্থার পরিবর্তনের জন্য সরকার প্রথমে দমন-পীড়ন আরো বাড়িয়ে আন্দোলন দমানোর চেষ্টা করতে পারে। কোনোভাবেই আন্দোলন দমাতে না পারলে শেষ পর্যন্ত আলোচনায় বসার ঘোষণা দিতে পারে সরকার। তবে সরকার খুব তাড়াতাড়ি আরেকটি নির্বাচনের আয়োজন করবে না বলে জানা গেছে। নতুন বার্তা/বিজে/জবা
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment