হরক্ষী’ হুলদা গ্রামের শরিফুল ইসলাম ও মঈন। সংঘর্ষের সময় যশোর-৪ আসনের সংসদ সদস্য রণজিতকুমার রায় ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন। পরে খাজুরা ফাঁড়ির পুলিশ গিয়ে সংসদ সদস্যসহ নেতাদের উদ্ধার করে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, বুধবার বিকেলে পাঁচটার দিকে বাঘারপাড়ার জহুরপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের কমিটি গঠনের লক্ষ্যে বেতালপাড়া স্কুলমাঠে দলীয় নেতাকর্মীদের সভা শুরু হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে স্থানীয় সংসদ সদস্য রণজিতকুমার রায় উপস্থিত ছিলেন। বিকেলে সাড়ে পাঁচটার দিকে জহুরপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান দিলু পাটোয়ারির সমর্থকরা দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সভায় হামলা চালায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সেখানে উপস্থিত পুলিশ সদস্যরা গুলি ছোঁড়ে। এ সময় উভয় পক্ষের মধ্যে ধাওয়া পাল্টাধাওয়া হয়। বেশ কয়েকটি বোমার বিস্ফোরণও ঘটে। অবরুদ্ধ হয়ে পড়েন সংসদ সদস্য। পরে খাজুরা ফাঁড়ি থেকে অতিরিক্ত পুলিশ গিয়ে সংসদ সদস্যকে উদ্ধার করে নিরাপদ স্থানে নেয়। বাঘারপাড়া থানার ওসি কাইয়ুম আলী সরদার দাবি করেছেন, ‘জামায়াত-বিএনপির দুষ্কৃতকারীরা আওয়ামী লীগের কমিটি গঠনের সভায় হামলা চালিয়েছে। পুলিশ গুলি করেছে কিনা তা জানি না। পরে বলতে পারব।’ খাজুরা পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই মাসুদুর রহমান মাসুদ বলেন, ‘পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কয়েক রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছোড়ে। দুষ্কৃতকারীদের হামলায় সংসদ সদস্যের চারজন সমর্থক আহত হয়েছেন। তবে সংসদ সদস্য নিরাপদে আছেন।’ ইউপি চেয়ারম্যান দিলু পাটোয়ারী জানান, চারটি ওয়ার্ডে কমিটি গঠন না করে ইউনিয়ন কমিটি গঠনের জন্য উপজেলা পর্যায়ের নেতারা বেতালপাড়া বাজারে আসেন। এতে স্থানীয় নেতাকর্মীরা ক্ষুব্ধ হয়ে তাদের ধাওয়া করলে পুলিশ গুলিবর্ষণ করে। এ সম্পর্কে জানতে স্থানীয় সংসদ সদস্য রণজিত রায়ের মোবাইল ফোনে কল করা হলে তা বন্ধ পাওয়া যায়। ইআর
Thursday, December 18, 2014
যশোরে এমপির সামনে আ’লীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষ : গুলিবিদ্ধ ২:Time News
যশোরে এমপির সামনে আ’লীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষ : গুলিবিদ্ধ ২ যশোর করেসপন্ডেন্ট টাইম নিউজ বিডি, ১৮ ডিসেম্বর, ২০১৪ ০১:৫৩:৪৩ যশোরের বাঘারপাড়ায় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সম্মেলনকে কেন্দ্র করে বুধবার বিকেলে দু’পক্ষের সংঘর্ষে বুলেটবিদ্ধ হয়ে ও বোমার স্প্লিন্টারের আঘাতে অন্তত ছয়জন আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে দুইজনকে যশোর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আহতরা হলেন- জহুরপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান দিলু পাটোয়ারীর ‘দে
হরক্ষী’ হুলদা গ্রামের শরিফুল ইসলাম ও মঈন। সংঘর্ষের সময় যশোর-৪ আসনের সংসদ সদস্য রণজিতকুমার রায় ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন। পরে খাজুরা ফাঁড়ির পুলিশ গিয়ে সংসদ সদস্যসহ নেতাদের উদ্ধার করে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, বুধবার বিকেলে পাঁচটার দিকে বাঘারপাড়ার জহুরপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের কমিটি গঠনের লক্ষ্যে বেতালপাড়া স্কুলমাঠে দলীয় নেতাকর্মীদের সভা শুরু হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে স্থানীয় সংসদ সদস্য রণজিতকুমার রায় উপস্থিত ছিলেন। বিকেলে সাড়ে পাঁচটার দিকে জহুরপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান দিলু পাটোয়ারির সমর্থকরা দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সভায় হামলা চালায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সেখানে উপস্থিত পুলিশ সদস্যরা গুলি ছোঁড়ে। এ সময় উভয় পক্ষের মধ্যে ধাওয়া পাল্টাধাওয়া হয়। বেশ কয়েকটি বোমার বিস্ফোরণও ঘটে। অবরুদ্ধ হয়ে পড়েন সংসদ সদস্য। পরে খাজুরা ফাঁড়ি থেকে অতিরিক্ত পুলিশ গিয়ে সংসদ সদস্যকে উদ্ধার করে নিরাপদ স্থানে নেয়। বাঘারপাড়া থানার ওসি কাইয়ুম আলী সরদার দাবি করেছেন, ‘জামায়াত-বিএনপির দুষ্কৃতকারীরা আওয়ামী লীগের কমিটি গঠনের সভায় হামলা চালিয়েছে। পুলিশ গুলি করেছে কিনা তা জানি না। পরে বলতে পারব।’ খাজুরা পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই মাসুদুর রহমান মাসুদ বলেন, ‘পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কয়েক রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছোড়ে। দুষ্কৃতকারীদের হামলায় সংসদ সদস্যের চারজন সমর্থক আহত হয়েছেন। তবে সংসদ সদস্য নিরাপদে আছেন।’ ইউপি চেয়ারম্যান দিলু পাটোয়ারী জানান, চারটি ওয়ার্ডে কমিটি গঠন না করে ইউনিয়ন কমিটি গঠনের জন্য উপজেলা পর্যায়ের নেতারা বেতালপাড়া বাজারে আসেন। এতে স্থানীয় নেতাকর্মীরা ক্ষুব্ধ হয়ে তাদের ধাওয়া করলে পুলিশ গুলিবর্ষণ করে। এ সম্পর্কে জানতে স্থানীয় সংসদ সদস্য রণজিত রায়ের মোবাইল ফোনে কল করা হলে তা বন্ধ পাওয়া যায়। ইআর
হরক্ষী’ হুলদা গ্রামের শরিফুল ইসলাম ও মঈন। সংঘর্ষের সময় যশোর-৪ আসনের সংসদ সদস্য রণজিতকুমার রায় ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন। পরে খাজুরা ফাঁড়ির পুলিশ গিয়ে সংসদ সদস্যসহ নেতাদের উদ্ধার করে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, বুধবার বিকেলে পাঁচটার দিকে বাঘারপাড়ার জহুরপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের কমিটি গঠনের লক্ষ্যে বেতালপাড়া স্কুলমাঠে দলীয় নেতাকর্মীদের সভা শুরু হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে স্থানীয় সংসদ সদস্য রণজিতকুমার রায় উপস্থিত ছিলেন। বিকেলে সাড়ে পাঁচটার দিকে জহুরপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান দিলু পাটোয়ারির সমর্থকরা দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সভায় হামলা চালায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সেখানে উপস্থিত পুলিশ সদস্যরা গুলি ছোঁড়ে। এ সময় উভয় পক্ষের মধ্যে ধাওয়া পাল্টাধাওয়া হয়। বেশ কয়েকটি বোমার বিস্ফোরণও ঘটে। অবরুদ্ধ হয়ে পড়েন সংসদ সদস্য। পরে খাজুরা ফাঁড়ি থেকে অতিরিক্ত পুলিশ গিয়ে সংসদ সদস্যকে উদ্ধার করে নিরাপদ স্থানে নেয়। বাঘারপাড়া থানার ওসি কাইয়ুম আলী সরদার দাবি করেছেন, ‘জামায়াত-বিএনপির দুষ্কৃতকারীরা আওয়ামী লীগের কমিটি গঠনের সভায় হামলা চালিয়েছে। পুলিশ গুলি করেছে কিনা তা জানি না। পরে বলতে পারব।’ খাজুরা পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই মাসুদুর রহমান মাসুদ বলেন, ‘পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কয়েক রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছোড়ে। দুষ্কৃতকারীদের হামলায় সংসদ সদস্যের চারজন সমর্থক আহত হয়েছেন। তবে সংসদ সদস্য নিরাপদে আছেন।’ ইউপি চেয়ারম্যান দিলু পাটোয়ারী জানান, চারটি ওয়ার্ডে কমিটি গঠন না করে ইউনিয়ন কমিটি গঠনের জন্য উপজেলা পর্যায়ের নেতারা বেতালপাড়া বাজারে আসেন। এতে স্থানীয় নেতাকর্মীরা ক্ষুব্ধ হয়ে তাদের ধাওয়া করলে পুলিশ গুলিবর্ষণ করে। এ সম্পর্কে জানতে স্থানীয় সংসদ সদস্য রণজিত রায়ের মোবাইল ফোনে কল করা হলে তা বন্ধ পাওয়া যায়। ইআর
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment