মহা-পরিচালক কর্ণেল জিয়াউল আহসানসহ অনেককেই এখনো ধরা হয়নি। শুধুমাত্র লোক দেখানো র্যাবের কয়েক সদস্যকে গ্রেফতার করে জেলখানায় তাদের জামাই আদরে রাখা হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন বেগম জিয়া। এতবড় হত্যাকান্ডের হোতা র্যাবের জিয়া এখনো কিভাবে চাকুরিতে বহাল থাকে-এমন প্রশ্ন তুলে বেগম জিয়া অবিলম্বে তাকে চাকুরি থেকে বরখাস্ত করার দাবি জানান। খালেদা জিয়া বলেন, কর্ণেল জিয়াকে শুধু বরখাস্ত করলেই হবে না, তাকে আটক করে বিচারের মুখোমুখি করতে হবে। বেগম জিয়ার দাবি, অভিযুক্ত র্যাবের অতিরিক্ত মহা-পরিচালক কর্ণেল জিয়াকে আটক করলে শুধু নারায়নগঞ্জের সাত বা এগারো খুনই নয়, বরং সারা দেশের অসংখ্য খুন ও গুমের রহস্য বের হয়ে আসবে। উল্লেখ্য, গত ২৭ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের প্যানেল মেয়র নজরুল ইসলামসহ সাতজন অপহৃত হন। ৩০ এপ্রিল একে একে সাতজনের মরদেহ ভেসে ওঠে শীতলক্ষ্যায়। এ ঘটনায় নারায়ণগঞ্জ থানায় একটি মামলা করেন নজরুল ইসলামের স্ত্রী। কাউন্সিলর নূর হোসেনকে প্রধান করে মামলায় আসামি করা হয় মোট ছয় জনকে। নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি তৈমুর আলম খন্দকারের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, এমকে আনোয়ার, লে. জেনারেল (অব:) মাহবুবুর রহমান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব:) আসম হান্নান শাহ, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান, ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল নোমান। আরও বক্তব্য রাখেন ২০ দলের অন্যতম শরীক জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর অধ্যাপক মুজিবর রহমান, বিজেপির ব্যারিস্টার আন্দালিব পার্থ, এলডিপির সভাপতি কর্নেল (অব.) অলি আহমেদ, ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মাওলানা আব্দুল লতিফ নেজামী, জাগপা সভাপতি শফিউল আলম প্রধান, কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল সৈয়দ ইব্রাহিম (অব.) বীরবিক্রম, লেবারপার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, ইসলামিক পার্টির চেয়ারম্যান আবদুল মুবিন, খেলাফত মজলিশের সভাপতি অধ্যক্ষ মাওলানা ইসহাক ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক লীগের চেয়ারম্যান খোন্দকার গোলাম মোর্তুজা। কেবি
Sunday, December 14, 2014
কর্ণেল জিয়াই না. গঞ্জে ৭ খুনের মূলহোতা: খালেদা:Time News
কর্ণেল জিয়াই না. গঞ্জে ৭ খুনের মূলহোতা: খালেদা স্টাফ রিপোর্টার টাইম নিউজ বিডি, ১৩ ডিসেম্বর, ২০১৪ ১৬:২৪:০৪ নারায়নগঞ্জে চাঞ্চল্যকর সাত হত্যার বিষয়টি সবাই জানলেও প্রকৃতপক্ষে সেদিন ৭জন নয় বরং ১১জনকে গুম করে হত্যা করা হয়েছিল। আজ (শনিবার) বিকেলে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া নারায়নগঞ্জের কাঁচপুর বালুর মাঠে এক জনসভায় এ মন্তব্য করেছেন। বেগম জিয়া অভিযোগ করেন, ওই নৃশংস হত্যার মূল হোতা র্যাবের অতিরিক্ত
মহা-পরিচালক কর্ণেল জিয়াউল আহসানসহ অনেককেই এখনো ধরা হয়নি। শুধুমাত্র লোক দেখানো র্যাবের কয়েক সদস্যকে গ্রেফতার করে জেলখানায় তাদের জামাই আদরে রাখা হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন বেগম জিয়া। এতবড় হত্যাকান্ডের হোতা র্যাবের জিয়া এখনো কিভাবে চাকুরিতে বহাল থাকে-এমন প্রশ্ন তুলে বেগম জিয়া অবিলম্বে তাকে চাকুরি থেকে বরখাস্ত করার দাবি জানান। খালেদা জিয়া বলেন, কর্ণেল জিয়াকে শুধু বরখাস্ত করলেই হবে না, তাকে আটক করে বিচারের মুখোমুখি করতে হবে। বেগম জিয়ার দাবি, অভিযুক্ত র্যাবের অতিরিক্ত মহা-পরিচালক কর্ণেল জিয়াকে আটক করলে শুধু নারায়নগঞ্জের সাত বা এগারো খুনই নয়, বরং সারা দেশের অসংখ্য খুন ও গুমের রহস্য বের হয়ে আসবে। উল্লেখ্য, গত ২৭ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের প্যানেল মেয়র নজরুল ইসলামসহ সাতজন অপহৃত হন। ৩০ এপ্রিল একে একে সাতজনের মরদেহ ভেসে ওঠে শীতলক্ষ্যায়। এ ঘটনায় নারায়ণগঞ্জ থানায় একটি মামলা করেন নজরুল ইসলামের স্ত্রী। কাউন্সিলর নূর হোসেনকে প্রধান করে মামলায় আসামি করা হয় মোট ছয় জনকে। নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি তৈমুর আলম খন্দকারের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, এমকে আনোয়ার, লে. জেনারেল (অব:) মাহবুবুর রহমান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব:) আসম হান্নান শাহ, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান, ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল নোমান। আরও বক্তব্য রাখেন ২০ দলের অন্যতম শরীক জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর অধ্যাপক মুজিবর রহমান, বিজেপির ব্যারিস্টার আন্দালিব পার্থ, এলডিপির সভাপতি কর্নেল (অব.) অলি আহমেদ, ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মাওলানা আব্দুল লতিফ নেজামী, জাগপা সভাপতি শফিউল আলম প্রধান, কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল সৈয়দ ইব্রাহিম (অব.) বীরবিক্রম, লেবারপার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, ইসলামিক পার্টির চেয়ারম্যান আবদুল মুবিন, খেলাফত মজলিশের সভাপতি অধ্যক্ষ মাওলানা ইসহাক ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক লীগের চেয়ারম্যান খোন্দকার গোলাম মোর্তুজা। কেবি
মহা-পরিচালক কর্ণেল জিয়াউল আহসানসহ অনেককেই এখনো ধরা হয়নি। শুধুমাত্র লোক দেখানো র্যাবের কয়েক সদস্যকে গ্রেফতার করে জেলখানায় তাদের জামাই আদরে রাখা হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন বেগম জিয়া। এতবড় হত্যাকান্ডের হোতা র্যাবের জিয়া এখনো কিভাবে চাকুরিতে বহাল থাকে-এমন প্রশ্ন তুলে বেগম জিয়া অবিলম্বে তাকে চাকুরি থেকে বরখাস্ত করার দাবি জানান। খালেদা জিয়া বলেন, কর্ণেল জিয়াকে শুধু বরখাস্ত করলেই হবে না, তাকে আটক করে বিচারের মুখোমুখি করতে হবে। বেগম জিয়ার দাবি, অভিযুক্ত র্যাবের অতিরিক্ত মহা-পরিচালক কর্ণেল জিয়াকে আটক করলে শুধু নারায়নগঞ্জের সাত বা এগারো খুনই নয়, বরং সারা দেশের অসংখ্য খুন ও গুমের রহস্য বের হয়ে আসবে। উল্লেখ্য, গত ২৭ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের প্যানেল মেয়র নজরুল ইসলামসহ সাতজন অপহৃত হন। ৩০ এপ্রিল একে একে সাতজনের মরদেহ ভেসে ওঠে শীতলক্ষ্যায়। এ ঘটনায় নারায়ণগঞ্জ থানায় একটি মামলা করেন নজরুল ইসলামের স্ত্রী। কাউন্সিলর নূর হোসেনকে প্রধান করে মামলায় আসামি করা হয় মোট ছয় জনকে। নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি তৈমুর আলম খন্দকারের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, এমকে আনোয়ার, লে. জেনারেল (অব:) মাহবুবুর রহমান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব:) আসম হান্নান শাহ, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান, ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল নোমান। আরও বক্তব্য রাখেন ২০ দলের অন্যতম শরীক জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর অধ্যাপক মুজিবর রহমান, বিজেপির ব্যারিস্টার আন্দালিব পার্থ, এলডিপির সভাপতি কর্নেল (অব.) অলি আহমেদ, ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মাওলানা আব্দুল লতিফ নেজামী, জাগপা সভাপতি শফিউল আলম প্রধান, কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল সৈয়দ ইব্রাহিম (অব.) বীরবিক্রম, লেবারপার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, ইসলামিক পার্টির চেয়ারম্যান আবদুল মুবিন, খেলাফত মজলিশের সভাপতি অধ্যক্ষ মাওলানা ইসহাক ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক লীগের চেয়ারম্যান খোন্দকার গোলাম মোর্তুজা। কেবি
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment