টে। রিয়ালের অন্য দু’টি গোল প্রথমার্ধে করেন ইসকো আর গ্যারেথ বেল। গত সেপ্টেম্বরে ঘরোয়া লিগে আতলেতিকো মাদ্রিদের বিপক্ষে শেষ হেরেছিল কার্লো আনচেলত্তির দল। এরপর থেকে জিতেই চলেছে রিয়াল। আলমেরিয়াকে হারিয়ে জযে সব ধরণের প্রতিযোগিতা মিলে টানা জয়ের রেকর্ডটা বিশে নিয়ে গেল রিয়াল। গত মঙ্গলবার রাতে উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগে লুদোগোরেতসকে ৪-০ গোলে হারিয়ে ১৯টি জয়ের স্প্যানিশ রেকর্ডটি গড়ে রিয়াল। আগের রেকর্ডটি ছিল ২০০৫-০৬ মৌসুমে টানা ১৮ ম্যাচ জেতা চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনার। গত শনিবার লা লিগায় সেল্তা ভিগোকে হারিয়ে তা স্পর্শ করেছিল ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো-গ্যারেথ বেলরা। বিশ্বরেকর্ড ছুঁতে রিয়ালের আর টানা ৪টি জয় চাই। ব্রাজিলের ক্লাব করিচিবা ২০১১ সালে সব ধরণের প্রতিযোগিতা মিলে টানা ২৪টি ম্যাচে জিতেছিল। শুক্রবার রাতে প্রথম আধ ঘণ্টা রিয়ালকে ঠেকিয়ে রেখেছিল স্বাগতিকরা। তবে লুকা মদ্রিচ, সামি খেদিরা ও হামেস রদ্রিগেস চোটে সুযোগ পেয়ে জ্বলে ওঠা ইসকো দলকে এগিয়ে দেন। ম্যাচের ৩৪তম মিনিটে ডি-বক্সের বাঁদিকে বল পেয়ে দারুণ এক বাঁকানো শটে গোররক্ষককে ফাঁকি দেন স্পেনের এই মিডফিল্ডার। পাঁচ মিনিট পর ভেরসার গোলে সমতা ফেরায় স্বাগতিকরা। তবে বিরতির কিছু আগে টনি ক্রুসের ক্রস থেকে গোল করে রিয়ালকে আবার এগিয়ে নেন ওয়েলস ফরোয়ার্ড গ্যারেথ বেল। দ্বিতীয়ার্ধে আবার সমতা ফেরানোর সুযোগ পেয়েছিল স্বাগতিকরা। তবে দ্বিতীয়ার্ধের মাঝামাঝি সময়ে ভেরসার পেনাল্টি কিক দারুণ দক্ষতায় ঠেকিয়ে দেন রিয়াল গোলরক্ষক ইকের কাসিয়াস। গোল করতে না পেরে একটু হয়তো হতাশই ছিলেন রোনালদো; ম্যাচের শেষের দিকে ঠিকই জ্বলে উঠলেন তিনি। ম্যাচের ৮১তম ও ৮৮তম মিনিটে তার জোড়া গোলে বড় জয়ই পায় রিয়াল। জোড়া গোল করে লা লিগায় রোনালদোর গোল দাড়ালো ২৫টিতে। সর্বোচ্চ গোলদাতার তালিকায় সবার ধরাছোঁয়ার বাইরে আছেন পর্তুগালের এই ফরোয়ার্ড। আর সব ধরণের প্রতিযোগিতা মিলে এ মৌসুমে তার গোল হলো ৩২টি। ১৫ ম্যাচে ৩৯ পয়েন্ট নিয়ে রিয়াল বার্সেলোনার চেয়ে এখন ৫ পয়েন্ট এগিয়ে গেল। শনিবার রাতেই অবশ্য বার্সেলোনা ব্যবধান আবার কমানোর সুযোগ পাচ্ছে। গেতাফের মাঠে খেলতে যাবে মেসি-নেইমারের দল। কেএইচ
Saturday, December 13, 2014
বিশ্বরেকর্ডের পথে রিয়াল:Time News
বিশ্বরেকর্ডের পথে রিয়াল স্পোর্টস ডেস্ক টাইম নিউজ বিডি, ১৩ ডিসেম্বর, ২০১৪ ০৯:০৯:৩৮ লা লিগার ম্যাচটির শেষের দিকে দুর্দান্ত ফর্মে থাকা ক্রিস্ত্রিয়ানো রোনালদোর জোড়া গোলে আলমেরিয়ার বিপক্ষে বড় জয় পেয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। ৪-১ গোলের এই জয়ে ধরণের প্রতিযোগিতা মিলে টানা জয়ের স্প্যানিশ রেকর্ডটাকে বিশে নিয়ে গেল উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ চ্যাম্পিয়নরা। শুক্রবার আলমেরিয়ার মাঠে রোনালদো গোল দু’টি করেন ম্যাচের শেষ দশ মিনি
টে। রিয়ালের অন্য দু’টি গোল প্রথমার্ধে করেন ইসকো আর গ্যারেথ বেল। গত সেপ্টেম্বরে ঘরোয়া লিগে আতলেতিকো মাদ্রিদের বিপক্ষে শেষ হেরেছিল কার্লো আনচেলত্তির দল। এরপর থেকে জিতেই চলেছে রিয়াল। আলমেরিয়াকে হারিয়ে জযে সব ধরণের প্রতিযোগিতা মিলে টানা জয়ের রেকর্ডটা বিশে নিয়ে গেল রিয়াল। গত মঙ্গলবার রাতে উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগে লুদোগোরেতসকে ৪-০ গোলে হারিয়ে ১৯টি জয়ের স্প্যানিশ রেকর্ডটি গড়ে রিয়াল। আগের রেকর্ডটি ছিল ২০০৫-০৬ মৌসুমে টানা ১৮ ম্যাচ জেতা চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনার। গত শনিবার লা লিগায় সেল্তা ভিগোকে হারিয়ে তা স্পর্শ করেছিল ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো-গ্যারেথ বেলরা। বিশ্বরেকর্ড ছুঁতে রিয়ালের আর টানা ৪টি জয় চাই। ব্রাজিলের ক্লাব করিচিবা ২০১১ সালে সব ধরণের প্রতিযোগিতা মিলে টানা ২৪টি ম্যাচে জিতেছিল। শুক্রবার রাতে প্রথম আধ ঘণ্টা রিয়ালকে ঠেকিয়ে রেখেছিল স্বাগতিকরা। তবে লুকা মদ্রিচ, সামি খেদিরা ও হামেস রদ্রিগেস চোটে সুযোগ পেয়ে জ্বলে ওঠা ইসকো দলকে এগিয়ে দেন। ম্যাচের ৩৪তম মিনিটে ডি-বক্সের বাঁদিকে বল পেয়ে দারুণ এক বাঁকানো শটে গোররক্ষককে ফাঁকি দেন স্পেনের এই মিডফিল্ডার। পাঁচ মিনিট পর ভেরসার গোলে সমতা ফেরায় স্বাগতিকরা। তবে বিরতির কিছু আগে টনি ক্রুসের ক্রস থেকে গোল করে রিয়ালকে আবার এগিয়ে নেন ওয়েলস ফরোয়ার্ড গ্যারেথ বেল। দ্বিতীয়ার্ধে আবার সমতা ফেরানোর সুযোগ পেয়েছিল স্বাগতিকরা। তবে দ্বিতীয়ার্ধের মাঝামাঝি সময়ে ভেরসার পেনাল্টি কিক দারুণ দক্ষতায় ঠেকিয়ে দেন রিয়াল গোলরক্ষক ইকের কাসিয়াস। গোল করতে না পেরে একটু হয়তো হতাশই ছিলেন রোনালদো; ম্যাচের শেষের দিকে ঠিকই জ্বলে উঠলেন তিনি। ম্যাচের ৮১তম ও ৮৮তম মিনিটে তার জোড়া গোলে বড় জয়ই পায় রিয়াল। জোড়া গোল করে লা লিগায় রোনালদোর গোল দাড়ালো ২৫টিতে। সর্বোচ্চ গোলদাতার তালিকায় সবার ধরাছোঁয়ার বাইরে আছেন পর্তুগালের এই ফরোয়ার্ড। আর সব ধরণের প্রতিযোগিতা মিলে এ মৌসুমে তার গোল হলো ৩২টি। ১৫ ম্যাচে ৩৯ পয়েন্ট নিয়ে রিয়াল বার্সেলোনার চেয়ে এখন ৫ পয়েন্ট এগিয়ে গেল। শনিবার রাতেই অবশ্য বার্সেলোনা ব্যবধান আবার কমানোর সুযোগ পাচ্ছে। গেতাফের মাঠে খেলতে যাবে মেসি-নেইমারের দল। কেএইচ
টে। রিয়ালের অন্য দু’টি গোল প্রথমার্ধে করেন ইসকো আর গ্যারেথ বেল। গত সেপ্টেম্বরে ঘরোয়া লিগে আতলেতিকো মাদ্রিদের বিপক্ষে শেষ হেরেছিল কার্লো আনচেলত্তির দল। এরপর থেকে জিতেই চলেছে রিয়াল। আলমেরিয়াকে হারিয়ে জযে সব ধরণের প্রতিযোগিতা মিলে টানা জয়ের রেকর্ডটা বিশে নিয়ে গেল রিয়াল। গত মঙ্গলবার রাতে উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগে লুদোগোরেতসকে ৪-০ গোলে হারিয়ে ১৯টি জয়ের স্প্যানিশ রেকর্ডটি গড়ে রিয়াল। আগের রেকর্ডটি ছিল ২০০৫-০৬ মৌসুমে টানা ১৮ ম্যাচ জেতা চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনার। গত শনিবার লা লিগায় সেল্তা ভিগোকে হারিয়ে তা স্পর্শ করেছিল ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো-গ্যারেথ বেলরা। বিশ্বরেকর্ড ছুঁতে রিয়ালের আর টানা ৪টি জয় চাই। ব্রাজিলের ক্লাব করিচিবা ২০১১ সালে সব ধরণের প্রতিযোগিতা মিলে টানা ২৪টি ম্যাচে জিতেছিল। শুক্রবার রাতে প্রথম আধ ঘণ্টা রিয়ালকে ঠেকিয়ে রেখেছিল স্বাগতিকরা। তবে লুকা মদ্রিচ, সামি খেদিরা ও হামেস রদ্রিগেস চোটে সুযোগ পেয়ে জ্বলে ওঠা ইসকো দলকে এগিয়ে দেন। ম্যাচের ৩৪তম মিনিটে ডি-বক্সের বাঁদিকে বল পেয়ে দারুণ এক বাঁকানো শটে গোররক্ষককে ফাঁকি দেন স্পেনের এই মিডফিল্ডার। পাঁচ মিনিট পর ভেরসার গোলে সমতা ফেরায় স্বাগতিকরা। তবে বিরতির কিছু আগে টনি ক্রুসের ক্রস থেকে গোল করে রিয়ালকে আবার এগিয়ে নেন ওয়েলস ফরোয়ার্ড গ্যারেথ বেল। দ্বিতীয়ার্ধে আবার সমতা ফেরানোর সুযোগ পেয়েছিল স্বাগতিকরা। তবে দ্বিতীয়ার্ধের মাঝামাঝি সময়ে ভেরসার পেনাল্টি কিক দারুণ দক্ষতায় ঠেকিয়ে দেন রিয়াল গোলরক্ষক ইকের কাসিয়াস। গোল করতে না পেরে একটু হয়তো হতাশই ছিলেন রোনালদো; ম্যাচের শেষের দিকে ঠিকই জ্বলে উঠলেন তিনি। ম্যাচের ৮১তম ও ৮৮তম মিনিটে তার জোড়া গোলে বড় জয়ই পায় রিয়াল। জোড়া গোল করে লা লিগায় রোনালদোর গোল দাড়ালো ২৫টিতে। সর্বোচ্চ গোলদাতার তালিকায় সবার ধরাছোঁয়ার বাইরে আছেন পর্তুগালের এই ফরোয়ার্ড। আর সব ধরণের প্রতিযোগিতা মিলে এ মৌসুমে তার গোল হলো ৩২টি। ১৫ ম্যাচে ৩৯ পয়েন্ট নিয়ে রিয়াল বার্সেলোনার চেয়ে এখন ৫ পয়েন্ট এগিয়ে গেল। শনিবার রাতেই অবশ্য বার্সেলোনা ব্যবধান আবার কমানোর সুযোগ পাচ্ছে। গেতাফের মাঠে খেলতে যাবে মেসি-নেইমারের দল। কেএইচ
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment