যকর করা হল। মঙ্গলবার নয় জঙ্গি সামরিক পোশাকে খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের রাজধানী পেশোয়ারের আর্মি পাবলিক স্কুলে ঢুকে ওই বর্বর হত্যাকাণ্ড চালায়, যাতে ১৩২ শিক্ষার্থীসহ অন্তত ১৪৫ জন নিহত হয়। নিহত শিক্ষার্থীদের বয়স ১০ থেকে ২০ বছরের মধ্যে বলে কর্তৃপক্ষ জানায়, যাদের অনেকেই সেনা কর্মকর্তাদের সন্তান। ডনের প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০০৯ সালের ১০ অক্টোবর বোমা সম্বলিত বেল্ট পরিহিত ১০ জঙ্গি ভারী অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সেনা সদরদপ্তরে হামলা চালায়, যাতে ১১ সেনা নিহত হন। সে সময় আহত অবস্থায় ড. উসমান ধরা পড়েন। পরের বছর একটি সামরিক আদালত উসমানকে মৃত্যুদণ্ড দেয়। ওই হামলায় জড়িত থাকার দায়ে ইমরান সিদ্দিক নামের আরেক অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। অন্য পাঁচ জঙ্গির মধ্যে তিনজনকে যাবজ্জীবন এবং দুজনকে সাত ও আট বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। আর আরশাদের মৃত্যুদণ্ড হয় পাকিস্তানের সাবেক প্রেসিডেন্ট পারভেজ মোশাররফকে হত্যা চেষ্টার জন্য। আগামী সপ্তাহে আরও কয়েকজনের ফাঁসি কার্যকরের পরিকল্পনার কথা তুলে ধরে পাঞ্জাব প্রদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শুজা খানজাদা বলেছেন, এই মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের মাধ্যমে জাতির মনোবল বাড়বে। পাকিস্তানের সেনা প্রধান এ পর্যন্ত সন্ত্রাসের সাথে সম্পৃক্ততার দায়ে ৬ জনের মৃত্যু পরোয়ানায় সই করেছেন বলে খবরে জানা গেছে। তবে শাস্তি হিসেবে ফাঁসি কার্যকর করার প্রক্রিয়া পুনরায় ফেরত না আনতে পাকিস্তানের প্রতি আহ্বান জানিয়েছিল জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থা। জাতিসংঘের মুখপাত্র রুপার্ট কোলভিল বলেন, এখন যাদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হচ্ছে, তাদের অপরাধ ভিন্ন। ফলে সরকারের এমন সিদ্ধান্তে নিরাপরাধ ব্যক্তিদেরও ফাঁসি কার্যকর হতে পারে বলে সতর্ক করে দিয়েছে জাতিসংঘ। মন্তব্য
Saturday, December 20, 2014
পাকিস্তানে দুই তালেবান জঙ্গির ফাঁসি কার্যকর:RTNN
যকর করা হল। মঙ্গলবার নয় জঙ্গি সামরিক পোশাকে খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের রাজধানী পেশোয়ারের আর্মি পাবলিক স্কুলে ঢুকে ওই বর্বর হত্যাকাণ্ড চালায়, যাতে ১৩২ শিক্ষার্থীসহ অন্তত ১৪৫ জন নিহত হয়। নিহত শিক্ষার্থীদের বয়স ১০ থেকে ২০ বছরের মধ্যে বলে কর্তৃপক্ষ জানায়, যাদের অনেকেই সেনা কর্মকর্তাদের সন্তান। ডনের প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০০৯ সালের ১০ অক্টোবর বোমা সম্বলিত বেল্ট পরিহিত ১০ জঙ্গি ভারী অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সেনা সদরদপ্তরে হামলা চালায়, যাতে ১১ সেনা নিহত হন। সে সময় আহত অবস্থায় ড. উসমান ধরা পড়েন। পরের বছর একটি সামরিক আদালত উসমানকে মৃত্যুদণ্ড দেয়। ওই হামলায় জড়িত থাকার দায়ে ইমরান সিদ্দিক নামের আরেক অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। অন্য পাঁচ জঙ্গির মধ্যে তিনজনকে যাবজ্জীবন এবং দুজনকে সাত ও আট বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। আর আরশাদের মৃত্যুদণ্ড হয় পাকিস্তানের সাবেক প্রেসিডেন্ট পারভেজ মোশাররফকে হত্যা চেষ্টার জন্য। আগামী সপ্তাহে আরও কয়েকজনের ফাঁসি কার্যকরের পরিকল্পনার কথা তুলে ধরে পাঞ্জাব প্রদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শুজা খানজাদা বলেছেন, এই মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের মাধ্যমে জাতির মনোবল বাড়বে। পাকিস্তানের সেনা প্রধান এ পর্যন্ত সন্ত্রাসের সাথে সম্পৃক্ততার দায়ে ৬ জনের মৃত্যু পরোয়ানায় সই করেছেন বলে খবরে জানা গেছে। তবে শাস্তি হিসেবে ফাঁসি কার্যকর করার প্রক্রিয়া পুনরায় ফেরত না আনতে পাকিস্তানের প্রতি আহ্বান জানিয়েছিল জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থা। জাতিসংঘের মুখপাত্র রুপার্ট কোলভিল বলেন, এখন যাদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হচ্ছে, তাদের অপরাধ ভিন্ন। ফলে সরকারের এমন সিদ্ধান্তে নিরাপরাধ ব্যক্তিদেরও ফাঁসি কার্যকর হতে পারে বলে সতর্ক করে দিয়েছে জাতিসংঘ। মন্তব্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment