ারা গণমাধ্যমকে ভয় দেখাতে চায়।’ রেডিও তেহরানকে নুরুল কবির আরও বলেন, ‘ইতোমধ্যে কয়েকটি গণমাধ্যমে প্রচার করা হচ্ছে আমাদের অফিসে নাকি জামায়াত-শিবির মিটিং করার প্রস্তুতি নিচ্ছিল। উপস্থিত পুলিশও তাই দাবি করেছে। অথচ এমন কিছু ঘটার প্রশ্নই ওঠে না। তাই আমি পুলিশ প্রশাসনকে তাদের বক্তব্য আনুষ্ঠানিকভাবে প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি।’ নিউ এজের সংবাদকর্মীরা জানান, রাত ৮টা ২০ মিনিটে তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সালাহউদ্দিনের নেতৃত্বে সাদা পোশাকের ১৫/২০ জন পুলিশ নিউ এজ কার্যালয়ের সামনে উপস্থিত হন। এ সময় তারা তল্লাশি চালাতে কার্যালয়ে ঢুকতে চান। সাংবাদিকরা বাধা দিয়ে পুলিশের কাছে তল্লাশির কারণ জানতে চান এবং সার্চ ওয়ারেন্ট দেখতে চান। সার্চ ওয়ারেন্ট দেখাতে না পেরে পুলিশ তাদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করে এবং ঘটনার সময় উপস্থিত সাংবাদিকদের ভিডিও মোবাইলে ধারণ করে নিয়ে যায়। এদিকে দুর্ব্যবহারের অভিযোগ এবং নিউ এজ এ অভিযানের বিষয়ে ওসি সালাহউদ্দিন বলেন, ‘নিউ এজ ভবন সংলগ্ন ৩০ নম্বর হোল্ডিংয়ে জামায়াত-শিবিরের লোকজন জড়ো হচ্ছে এমন একটা সংবাদের ভিত্তিতে আমরা সাদা পোশাকে ঘটনাস্থলে যাই। সেখানে নিউ এজের কিছু সাংবাদিক আমাদের দেখেই পরিচয় জানতে চান। পরে আমরা পরিচয় দিই এবং সেখান থেকে চলে আসি। নিউ এজে রেইড দেয়ার কোনো উদ্দেশ্য ছিল না।‘ পুলিশের তেজগাঁও জোনের উপকমিশনার (ডিসি) বিপ্লব কুমার সরকার জানান, ‘নিউএজ বিল্ডিংয়ের আশপাশে একটি গাড়ি পোড়ানো হবে বলে তথ্য ছিল। এজন্য পুলিশ সেখানে অবস্থান নিয়েছিল। এর বেশি কিছু নয়।’ পুলিশ রাত ৮ টা ৪০ মিনিটে নিউ এজ কার্যালয়ের সামনে থেকে চলে যায় বলে সাংবাদিকরা জানিয়েছেন। মন্তব্য
Monday, December 29, 2014
তারা গণমাধ্যমকে ভয় দেখাতে চায়: নুরুল কবির:RTNN
তারা গণমাধ্যমকে ভয় দেখাতে চায়: নুরুল কবির নিউজ ডেস্ক আরটিএনএন ঢাকা: ইংরেজি দৈনিক নিউ এজ কার্যালয়ে পুলিশের তল্লাশির চেষ্টার তীব্র সমালোচনা করেছেন পত্রিকাটির সম্পাদক নুরুল কবির। তিনি বলেছেন, ‘সুনির্দিষ্ট কোনো কারণ ছাড়া এভাবে দেশের ঐতিহ্যবাহী একটি পত্রিকার অফিসে তল্লাশি করতে আসা অপমানজনক। শুধু নিউ এজ না, এ ধরনের ঘটনা গোটা গণমাধ্যমের জন্যই হুমকিস্বরূপ। তাদের (পুলিশ) কর্মকাণ্ডে প্রমাণিত হয়েছে, ত
ারা গণমাধ্যমকে ভয় দেখাতে চায়।’ রেডিও তেহরানকে নুরুল কবির আরও বলেন, ‘ইতোমধ্যে কয়েকটি গণমাধ্যমে প্রচার করা হচ্ছে আমাদের অফিসে নাকি জামায়াত-শিবির মিটিং করার প্রস্তুতি নিচ্ছিল। উপস্থিত পুলিশও তাই দাবি করেছে। অথচ এমন কিছু ঘটার প্রশ্নই ওঠে না। তাই আমি পুলিশ প্রশাসনকে তাদের বক্তব্য আনুষ্ঠানিকভাবে প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি।’ নিউ এজের সংবাদকর্মীরা জানান, রাত ৮টা ২০ মিনিটে তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সালাহউদ্দিনের নেতৃত্বে সাদা পোশাকের ১৫/২০ জন পুলিশ নিউ এজ কার্যালয়ের সামনে উপস্থিত হন। এ সময় তারা তল্লাশি চালাতে কার্যালয়ে ঢুকতে চান। সাংবাদিকরা বাধা দিয়ে পুলিশের কাছে তল্লাশির কারণ জানতে চান এবং সার্চ ওয়ারেন্ট দেখতে চান। সার্চ ওয়ারেন্ট দেখাতে না পেরে পুলিশ তাদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করে এবং ঘটনার সময় উপস্থিত সাংবাদিকদের ভিডিও মোবাইলে ধারণ করে নিয়ে যায়। এদিকে দুর্ব্যবহারের অভিযোগ এবং নিউ এজ এ অভিযানের বিষয়ে ওসি সালাহউদ্দিন বলেন, ‘নিউ এজ ভবন সংলগ্ন ৩০ নম্বর হোল্ডিংয়ে জামায়াত-শিবিরের লোকজন জড়ো হচ্ছে এমন একটা সংবাদের ভিত্তিতে আমরা সাদা পোশাকে ঘটনাস্থলে যাই। সেখানে নিউ এজের কিছু সাংবাদিক আমাদের দেখেই পরিচয় জানতে চান। পরে আমরা পরিচয় দিই এবং সেখান থেকে চলে আসি। নিউ এজে রেইড দেয়ার কোনো উদ্দেশ্য ছিল না।‘ পুলিশের তেজগাঁও জোনের উপকমিশনার (ডিসি) বিপ্লব কুমার সরকার জানান, ‘নিউএজ বিল্ডিংয়ের আশপাশে একটি গাড়ি পোড়ানো হবে বলে তথ্য ছিল। এজন্য পুলিশ সেখানে অবস্থান নিয়েছিল। এর বেশি কিছু নয়।’ পুলিশ রাত ৮ টা ৪০ মিনিটে নিউ এজ কার্যালয়ের সামনে থেকে চলে যায় বলে সাংবাদিকরা জানিয়েছেন। মন্তব্য
ারা গণমাধ্যমকে ভয় দেখাতে চায়।’ রেডিও তেহরানকে নুরুল কবির আরও বলেন, ‘ইতোমধ্যে কয়েকটি গণমাধ্যমে প্রচার করা হচ্ছে আমাদের অফিসে নাকি জামায়াত-শিবির মিটিং করার প্রস্তুতি নিচ্ছিল। উপস্থিত পুলিশও তাই দাবি করেছে। অথচ এমন কিছু ঘটার প্রশ্নই ওঠে না। তাই আমি পুলিশ প্রশাসনকে তাদের বক্তব্য আনুষ্ঠানিকভাবে প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি।’ নিউ এজের সংবাদকর্মীরা জানান, রাত ৮টা ২০ মিনিটে তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সালাহউদ্দিনের নেতৃত্বে সাদা পোশাকের ১৫/২০ জন পুলিশ নিউ এজ কার্যালয়ের সামনে উপস্থিত হন। এ সময় তারা তল্লাশি চালাতে কার্যালয়ে ঢুকতে চান। সাংবাদিকরা বাধা দিয়ে পুলিশের কাছে তল্লাশির কারণ জানতে চান এবং সার্চ ওয়ারেন্ট দেখতে চান। সার্চ ওয়ারেন্ট দেখাতে না পেরে পুলিশ তাদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করে এবং ঘটনার সময় উপস্থিত সাংবাদিকদের ভিডিও মোবাইলে ধারণ করে নিয়ে যায়। এদিকে দুর্ব্যবহারের অভিযোগ এবং নিউ এজ এ অভিযানের বিষয়ে ওসি সালাহউদ্দিন বলেন, ‘নিউ এজ ভবন সংলগ্ন ৩০ নম্বর হোল্ডিংয়ে জামায়াত-শিবিরের লোকজন জড়ো হচ্ছে এমন একটা সংবাদের ভিত্তিতে আমরা সাদা পোশাকে ঘটনাস্থলে যাই। সেখানে নিউ এজের কিছু সাংবাদিক আমাদের দেখেই পরিচয় জানতে চান। পরে আমরা পরিচয় দিই এবং সেখান থেকে চলে আসি। নিউ এজে রেইড দেয়ার কোনো উদ্দেশ্য ছিল না।‘ পুলিশের তেজগাঁও জোনের উপকমিশনার (ডিসি) বিপ্লব কুমার সরকার জানান, ‘নিউএজ বিল্ডিংয়ের আশপাশে একটি গাড়ি পোড়ানো হবে বলে তথ্য ছিল। এজন্য পুলিশ সেখানে অবস্থান নিয়েছিল। এর বেশি কিছু নয়।’ পুলিশ রাত ৮ টা ৪০ মিনিটে নিউ এজ কার্যালয়ের সামনে থেকে চলে যায় বলে সাংবাদিকরা জানিয়েছেন। মন্তব্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment