নেতৃত্ব দিয়ে কথা রেখেছেন তিনি। বকশিবাজারের বিশেষ আদালতে দুই মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে অবশ্যই উপস্থিত থাকতে বলেছিল আদালত। বিষয়টি কাজে লাগিয়ে ৫ জানুয়ারির আগে শোডাউনের পরিকল্পনা ছিল বিএনপির। বিএনপি চেয়ারপারসনের আদালতে হাজিরা ঘিরে সকাল থেকে বকশিবাজারের আশপাশে জড়ো হয়েছিল বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের হাজার হাজার নেতাকর্মী। তবে তাদেরকে আদালতের কাছে ঘেঁষতে দেয়নি পুলিশ। দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ছাত্রলীগের সভাপতি বদিউজ্জামান সোহাগের নেতৃত্বে মিছিল নিয়ে শতাধিক নেতাকর্মী তাদের ওপর হামলা চালায়। এ সময় পুলিশ ও ছাত্রলীগের সঙ্গে বিএনপির নেতাকর্মীদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়। মুহূর্তে তা গোটা এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে। পুলিশ জলকামান, টিয়ারশেল ও রাবার বুলেট নিক্ষেপ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে। আর বিএনপির নেতাকর্মীরা ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে পুলিশের হামলার জবাব দিতে থাকে। এ সময় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা ছাত্রদল ও যুবদলের বেশ কয়েকজন নেতাকর্মীকে রাস্তা এবং ফুটপাতে ফেলে নির্মমভাবে পেটাতে থাকে। পুলিশের সামনে তাদের মারতে থাকলেও এতে বাধা দেয়নি পুলিশ সদস্যরা। ছাত্রলীগের হামলার শিকার নেতাকর্মীদের একটি অংশ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আশ্রয় নেয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু সেখানে আওয়ামী লীগ সমর্থিত কর্মচারীরা তাদের ওপর হামলা চালায়। সংঘর্ষের মধ্যেই ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনে ক্ষমতাসীন দলের সংসদ সদস্য ছবি বিশ্বাসের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। এ সময় তার গাড়িতেও আগুন ধরিয়ে দেয় হামলাকারীরা। তবে খালেদা জিয়া বকশিবাজারে আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে বিশেষ আদালতে হাজির হওয়ার আগ মুহূর্তে পুলিশ ব্যাপকহারে টিয়ারশেল, রাবার বুলেট মেরে সংঘর্ষকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। ঠিক ওই সময় আদালতে পৌঁছান খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে সরকারি দলের হামলার পরিকল্পনা ছিল দাবি করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ওই ঘটনায় ছয় শতাধিক নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। আহতদের কয়েকজন গুলিবিদ্ধ। মন্তব্য
Thursday, December 25, 2014
বিএনপি নেতাকর্মীদের ছাত্রলীগের নির্মম পিটুনি (ভিডিও):RTNN
বিএনপি নেতাকর্মীদের ছাত্রলীগের নির্মম পিটুনি (ভিডিও) নিজস্ব প্রতিবেদক আরটিএনএন ঢাকা: গত ৫ জানুয়ারির একতরফা নির্বাচনের বর্ষপূর্তি ঘিরে আওয়ামী লীগ এবং বিএনপি শিবিরে গত কয়েক দিন ধরে চলে আসছিল স্নায়ুযুদ্ধ। তবে এতো দ্রুতই যে তা রাজপথের সংঘাতে রূপ নেবে তা অনেকেই ধারণা করেননি। অবশ্য ছাত্রলীগ সভাপতি এইচএম বদিউজ্জামান সোহাগ ঘোষণা দিয়ে রেখেছিলেন, যেখানেই বিএনপি সেখানেই প্রতিরোধ। বুধবার রাজপথের সংঘাতে
নেতৃত্ব দিয়ে কথা রেখেছেন তিনি। বকশিবাজারের বিশেষ আদালতে দুই মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে অবশ্যই উপস্থিত থাকতে বলেছিল আদালত। বিষয়টি কাজে লাগিয়ে ৫ জানুয়ারির আগে শোডাউনের পরিকল্পনা ছিল বিএনপির। বিএনপি চেয়ারপারসনের আদালতে হাজিরা ঘিরে সকাল থেকে বকশিবাজারের আশপাশে জড়ো হয়েছিল বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের হাজার হাজার নেতাকর্মী। তবে তাদেরকে আদালতের কাছে ঘেঁষতে দেয়নি পুলিশ। দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ছাত্রলীগের সভাপতি বদিউজ্জামান সোহাগের নেতৃত্বে মিছিল নিয়ে শতাধিক নেতাকর্মী তাদের ওপর হামলা চালায়। এ সময় পুলিশ ও ছাত্রলীগের সঙ্গে বিএনপির নেতাকর্মীদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়। মুহূর্তে তা গোটা এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে। পুলিশ জলকামান, টিয়ারশেল ও রাবার বুলেট নিক্ষেপ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে। আর বিএনপির নেতাকর্মীরা ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে পুলিশের হামলার জবাব দিতে থাকে। এ সময় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা ছাত্রদল ও যুবদলের বেশ কয়েকজন নেতাকর্মীকে রাস্তা এবং ফুটপাতে ফেলে নির্মমভাবে পেটাতে থাকে। পুলিশের সামনে তাদের মারতে থাকলেও এতে বাধা দেয়নি পুলিশ সদস্যরা। ছাত্রলীগের হামলার শিকার নেতাকর্মীদের একটি অংশ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আশ্রয় নেয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু সেখানে আওয়ামী লীগ সমর্থিত কর্মচারীরা তাদের ওপর হামলা চালায়। সংঘর্ষের মধ্যেই ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনে ক্ষমতাসীন দলের সংসদ সদস্য ছবি বিশ্বাসের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। এ সময় তার গাড়িতেও আগুন ধরিয়ে দেয় হামলাকারীরা। তবে খালেদা জিয়া বকশিবাজারে আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে বিশেষ আদালতে হাজির হওয়ার আগ মুহূর্তে পুলিশ ব্যাপকহারে টিয়ারশেল, রাবার বুলেট মেরে সংঘর্ষকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। ঠিক ওই সময় আদালতে পৌঁছান খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে সরকারি দলের হামলার পরিকল্পনা ছিল দাবি করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ওই ঘটনায় ছয় শতাধিক নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। আহতদের কয়েকজন গুলিবিদ্ধ। মন্তব্য
নেতৃত্ব দিয়ে কথা রেখেছেন তিনি। বকশিবাজারের বিশেষ আদালতে দুই মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে অবশ্যই উপস্থিত থাকতে বলেছিল আদালত। বিষয়টি কাজে লাগিয়ে ৫ জানুয়ারির আগে শোডাউনের পরিকল্পনা ছিল বিএনপির। বিএনপি চেয়ারপারসনের আদালতে হাজিরা ঘিরে সকাল থেকে বকশিবাজারের আশপাশে জড়ো হয়েছিল বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের হাজার হাজার নেতাকর্মী। তবে তাদেরকে আদালতের কাছে ঘেঁষতে দেয়নি পুলিশ। দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ছাত্রলীগের সভাপতি বদিউজ্জামান সোহাগের নেতৃত্বে মিছিল নিয়ে শতাধিক নেতাকর্মী তাদের ওপর হামলা চালায়। এ সময় পুলিশ ও ছাত্রলীগের সঙ্গে বিএনপির নেতাকর্মীদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়। মুহূর্তে তা গোটা এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে। পুলিশ জলকামান, টিয়ারশেল ও রাবার বুলেট নিক্ষেপ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে। আর বিএনপির নেতাকর্মীরা ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে পুলিশের হামলার জবাব দিতে থাকে। এ সময় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা ছাত্রদল ও যুবদলের বেশ কয়েকজন নেতাকর্মীকে রাস্তা এবং ফুটপাতে ফেলে নির্মমভাবে পেটাতে থাকে। পুলিশের সামনে তাদের মারতে থাকলেও এতে বাধা দেয়নি পুলিশ সদস্যরা। ছাত্রলীগের হামলার শিকার নেতাকর্মীদের একটি অংশ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আশ্রয় নেয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু সেখানে আওয়ামী লীগ সমর্থিত কর্মচারীরা তাদের ওপর হামলা চালায়। সংঘর্ষের মধ্যেই ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনে ক্ষমতাসীন দলের সংসদ সদস্য ছবি বিশ্বাসের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। এ সময় তার গাড়িতেও আগুন ধরিয়ে দেয় হামলাকারীরা। তবে খালেদা জিয়া বকশিবাজারে আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে বিশেষ আদালতে হাজির হওয়ার আগ মুহূর্তে পুলিশ ব্যাপকহারে টিয়ারশেল, রাবার বুলেট মেরে সংঘর্ষকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। ঠিক ওই সময় আদালতে পৌঁছান খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে সরকারি দলের হামলার পরিকল্পনা ছিল দাবি করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ওই ঘটনায় ছয় শতাধিক নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। আহতদের কয়েকজন গুলিবিদ্ধ। মন্তব্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment