তারা দুজনেই পুলিশের গুলিতে মারা যায়। কিন্তু বিচারকেরা পুলিশের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ আনেনি যা জনগনের মাঝে তীব্র ক্রোধ এবং বিক্ষোভের সূত্রপাত ঘটায়। নিউইয়র্কের প্রচন্ড ঠাণ্ডা আবহাওয়াকে উপেক্ষা করে হাজার হাজার মানুষ এই বিক্ষোভ অংশ নেয়। সেখানে ক্যাপিটলের স্পিকার মার্কিন আইন পরিবর্তনের জন্য আহ্বান জানান। মাইকেল ব্রাউনের মা লেসলি ম্যাক স্পাডেন জনতার উদ্দেশ্যে বলেন, ‘এখানে প্রতিবাদী মানুষের জনসমুদ্র। যদি তারা এটি না দেখে এবং প্রয়োজনীয় পরিবর্তন না আনেন, আমি জানি না আমরা কোথায় যাব, কার কাছে বিচার চাইব। আপনাদের ধন্যবাদ আমাদের পাশে থেকে সমর্থন জানানোর জন্য।’ ওয়াশিংটনের এই বিক্ষোভকে শান্তিপূর্ণ বলা হলেও সবার মাঝে ছিল তীব্র উত্তেজনা। অনাকাঙ্খিত ঘটনা এড়াতে সেখানে ব্যাপক সংখ্যক অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়। এর আগে দিনের শুরুতে বিক্ষোভকারীদের একটি ছোট গ্রুপ মিসৌরির ফ্রিডম প্লাজায় অবস্থান নেয়। সূত্র: বিবিসি মন্তব্য
Sunday, December 14, 2014
কৃষ্ণাঙ্গ হত্যার প্রতিবাদে উত্তাল ওয়াশিংটন:RTNN
কৃষ্ণাঙ্গ হত্যার প্রতিবাদে উত্তাল ওয়াশিংটন আন্তর্জাতিক ডেস্ক আরটিএনএন ওয়াশিংটন: সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের নিরস্ত্র কৃষ্ণাঙ্গদের হত্যার প্রতিবাদে শনিবার হাজার হাজার মানুষ রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে। বিক্ষোভ মিছিলে নিহত দুই কৃষ্ণাজ্ঞ তরুণ মাইকেল ব্রাউন এবং এরিক গার্নারের আত্মীয়রাও অংশ নেয়। ব্রাউনকে ফার্গুসনের মিসৌরিতে এবং গার্নারকে নিউইয়র্কে গুলি করে হত্যা করা হয়।
তারা দুজনেই পুলিশের গুলিতে মারা যায়। কিন্তু বিচারকেরা পুলিশের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ আনেনি যা জনগনের মাঝে তীব্র ক্রোধ এবং বিক্ষোভের সূত্রপাত ঘটায়। নিউইয়র্কের প্রচন্ড ঠাণ্ডা আবহাওয়াকে উপেক্ষা করে হাজার হাজার মানুষ এই বিক্ষোভ অংশ নেয়। সেখানে ক্যাপিটলের স্পিকার মার্কিন আইন পরিবর্তনের জন্য আহ্বান জানান। মাইকেল ব্রাউনের মা লেসলি ম্যাক স্পাডেন জনতার উদ্দেশ্যে বলেন, ‘এখানে প্রতিবাদী মানুষের জনসমুদ্র। যদি তারা এটি না দেখে এবং প্রয়োজনীয় পরিবর্তন না আনেন, আমি জানি না আমরা কোথায় যাব, কার কাছে বিচার চাইব। আপনাদের ধন্যবাদ আমাদের পাশে থেকে সমর্থন জানানোর জন্য।’ ওয়াশিংটনের এই বিক্ষোভকে শান্তিপূর্ণ বলা হলেও সবার মাঝে ছিল তীব্র উত্তেজনা। অনাকাঙ্খিত ঘটনা এড়াতে সেখানে ব্যাপক সংখ্যক অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়। এর আগে দিনের শুরুতে বিক্ষোভকারীদের একটি ছোট গ্রুপ মিসৌরির ফ্রিডম প্লাজায় অবস্থান নেয়। সূত্র: বিবিসি মন্তব্য
তারা দুজনেই পুলিশের গুলিতে মারা যায়। কিন্তু বিচারকেরা পুলিশের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ আনেনি যা জনগনের মাঝে তীব্র ক্রোধ এবং বিক্ষোভের সূত্রপাত ঘটায়। নিউইয়র্কের প্রচন্ড ঠাণ্ডা আবহাওয়াকে উপেক্ষা করে হাজার হাজার মানুষ এই বিক্ষোভ অংশ নেয়। সেখানে ক্যাপিটলের স্পিকার মার্কিন আইন পরিবর্তনের জন্য আহ্বান জানান। মাইকেল ব্রাউনের মা লেসলি ম্যাক স্পাডেন জনতার উদ্দেশ্যে বলেন, ‘এখানে প্রতিবাদী মানুষের জনসমুদ্র। যদি তারা এটি না দেখে এবং প্রয়োজনীয় পরিবর্তন না আনেন, আমি জানি না আমরা কোথায় যাব, কার কাছে বিচার চাইব। আপনাদের ধন্যবাদ আমাদের পাশে থেকে সমর্থন জানানোর জন্য।’ ওয়াশিংটনের এই বিক্ষোভকে শান্তিপূর্ণ বলা হলেও সবার মাঝে ছিল তীব্র উত্তেজনা। অনাকাঙ্খিত ঘটনা এড়াতে সেখানে ব্যাপক সংখ্যক অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়। এর আগে দিনের শুরুতে বিক্ষোভকারীদের একটি ছোট গ্রুপ মিসৌরির ফ্রিডম প্লাজায় অবস্থান নেয়। সূত্র: বিবিসি মন্তব্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment