াজধানীর বকশীবাজারে ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে স্থাপিত তৃতীয় বিশেষ জজ বাসুদেব রায়ের অস্থায়ী আদালত শুনানি শেষে এ আদেশ দেয়। এদিকে অসমাপ্ত সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আদালতের সাক্ষীর কাঠগড়ায় উঠেছেন অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা এ মামলার বাদী ও প্রথম সাক্ষী দুদকের উপ-পরিচালক হারুন-অর-রশিদ। খালেদা জিয়া ও তার বড় ছেলে বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেবেন হারুন-অর-রশিদ। এর আগে গত ২২ সেপ্টেম্বর, ১ ডিসেম্বর ও ৮ ডিসেম্বর সাক্ষ্য দেন তিনি। খালেদার বিরুদ্ধে দায়ের করা অপর মামলা জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলারও তিনি বাদী ও প্রথম সাক্ষী। একই আদালতে বিচার চলছে এ মামলারও। আদালতে হাজির হননি বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তার পক্ষে চারটি সময়ের আবেদন জানান তার আইনজীবীরা। এর মধ্যে এ আদালতের প্রতি অনাস্থা জানিয়ে আদালত পরিবর্তনের জন্য উচ্চ আদালতে আবেদন শুনানির জন্য অপেক্ষমান থাকার কথা বলে দুই মামলায় দু’টি আবেদন করা হয়। শুনানি শেষে আদালত এ দুই আবেদন খারিজ করে বলেন, যেহেতু উচ্চ আদালত মামলার বিচারিক কার্যক্রমে কোনো স্থগিতাদেশ দেননি, সেহেতু সাক্ষ্যগ্রহণ চলবে। অন্য দুই আবেদন করা হয় নিরাপত্তাহীনতার কারণে খালেদার অনুপস্থিতির কথা উল্লেখ করে। এ দুই আবেদন মঞ্জুর করে আগামী ধার্য দিনে খালেদাকে হাজির করাতে তার আইনজীবীদের আদেশ দেয় আদালত। আবেদনে তার আইনজীবীরা দাবি করেন, এ আদালতের প্রতি অনাস্থা জানিয়ে আদালত পরিবর্তনের জন্য উচ্চ আদালতে আবেদন জানানো হয়েছে, যা শুনানির জন্য অপেক্ষমান। এছাড়া খালেদা জিয়া এ আদালতে হাজির হতে নিরাপত্তাহীনতা বোধ করেন। তাই উচ্চ আদালতে করা আবেদনের নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত সাক্ষ্যগ্রহণ পেছানোর আবেদন জানানো হয়। গত ২২ সেপ্টেম্বর জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলার প্রথম সাক্ষী বাদী হারুন অর রশিদের সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। তারপর থেকে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে খালেদার তিনটি লিভ টু আপিল বিচারাধীন থাকা বা হরতালের কারণ দেখিয়ে আবেদন জানিয়ে সাক্ষ্যগ্রহণ কয়েকবার পিছিয়ে নেন খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা। খালেদা জিয়ার সব আপিল ও লিভ টু আপিল সর্বোচ্চ আদালতে খারিজ হয়ে গেছে। তবে গত ১ ও ৮ ডিসেম্বরও তিন দফায় সাক্ষ্যগ্রহণ পেছানোর আবেদন জানান তারা। পরে শুনানি শেষে আদালত এসব আবেদন নামঞ্জুর করলে সাক্ষ্যগ্রহণ ফের শুরু হয়। ৮ ডিসেম্বর বিকেলে বাদীর আংশিক সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হলে অসমাপ্ত সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য বুধবার দিন ধার্য করেন বিচারক। মন্তব্য
Wednesday, December 17, 2014
খালেদার আইনজীবীদের আবেদন খারিজ:RTNN
জিয়া ট্রাস্ট মামলা খালেদার আইনজীবীদের আবেদন খারিজ নিজস্ব প্রতিবেদক আরটিএনএন ঢাকা: জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ পেছাতে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার আইনজীবীদের করা সময়ের আবেদন খারিজ করে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরুর আদেশ দিয়েছে আদালত। তবে নিরাপত্তাহীনতার কারণ দেখিয়ে খালেদার অনুপস্থিতির আবেদন মঞ্জুর করে আগামী ধার্য তারিখে তাকে হাজির করতে আইনজীবীদের আদেশ দেওয়া হয়েছে। বুধবার সকালে র
াজধানীর বকশীবাজারে ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে স্থাপিত তৃতীয় বিশেষ জজ বাসুদেব রায়ের অস্থায়ী আদালত শুনানি শেষে এ আদেশ দেয়। এদিকে অসমাপ্ত সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আদালতের সাক্ষীর কাঠগড়ায় উঠেছেন অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা এ মামলার বাদী ও প্রথম সাক্ষী দুদকের উপ-পরিচালক হারুন-অর-রশিদ। খালেদা জিয়া ও তার বড় ছেলে বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেবেন হারুন-অর-রশিদ। এর আগে গত ২২ সেপ্টেম্বর, ১ ডিসেম্বর ও ৮ ডিসেম্বর সাক্ষ্য দেন তিনি। খালেদার বিরুদ্ধে দায়ের করা অপর মামলা জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলারও তিনি বাদী ও প্রথম সাক্ষী। একই আদালতে বিচার চলছে এ মামলারও। আদালতে হাজির হননি বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তার পক্ষে চারটি সময়ের আবেদন জানান তার আইনজীবীরা। এর মধ্যে এ আদালতের প্রতি অনাস্থা জানিয়ে আদালত পরিবর্তনের জন্য উচ্চ আদালতে আবেদন শুনানির জন্য অপেক্ষমান থাকার কথা বলে দুই মামলায় দু’টি আবেদন করা হয়। শুনানি শেষে আদালত এ দুই আবেদন খারিজ করে বলেন, যেহেতু উচ্চ আদালত মামলার বিচারিক কার্যক্রমে কোনো স্থগিতাদেশ দেননি, সেহেতু সাক্ষ্যগ্রহণ চলবে। অন্য দুই আবেদন করা হয় নিরাপত্তাহীনতার কারণে খালেদার অনুপস্থিতির কথা উল্লেখ করে। এ দুই আবেদন মঞ্জুর করে আগামী ধার্য দিনে খালেদাকে হাজির করাতে তার আইনজীবীদের আদেশ দেয় আদালত। আবেদনে তার আইনজীবীরা দাবি করেন, এ আদালতের প্রতি অনাস্থা জানিয়ে আদালত পরিবর্তনের জন্য উচ্চ আদালতে আবেদন জানানো হয়েছে, যা শুনানির জন্য অপেক্ষমান। এছাড়া খালেদা জিয়া এ আদালতে হাজির হতে নিরাপত্তাহীনতা বোধ করেন। তাই উচ্চ আদালতে করা আবেদনের নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত সাক্ষ্যগ্রহণ পেছানোর আবেদন জানানো হয়। গত ২২ সেপ্টেম্বর জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলার প্রথম সাক্ষী বাদী হারুন অর রশিদের সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। তারপর থেকে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে খালেদার তিনটি লিভ টু আপিল বিচারাধীন থাকা বা হরতালের কারণ দেখিয়ে আবেদন জানিয়ে সাক্ষ্যগ্রহণ কয়েকবার পিছিয়ে নেন খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা। খালেদা জিয়ার সব আপিল ও লিভ টু আপিল সর্বোচ্চ আদালতে খারিজ হয়ে গেছে। তবে গত ১ ও ৮ ডিসেম্বরও তিন দফায় সাক্ষ্যগ্রহণ পেছানোর আবেদন জানান তারা। পরে শুনানি শেষে আদালত এসব আবেদন নামঞ্জুর করলে সাক্ষ্যগ্রহণ ফের শুরু হয়। ৮ ডিসেম্বর বিকেলে বাদীর আংশিক সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হলে অসমাপ্ত সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য বুধবার দিন ধার্য করেন বিচারক। মন্তব্য
াজধানীর বকশীবাজারে ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে স্থাপিত তৃতীয় বিশেষ জজ বাসুদেব রায়ের অস্থায়ী আদালত শুনানি শেষে এ আদেশ দেয়। এদিকে অসমাপ্ত সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আদালতের সাক্ষীর কাঠগড়ায় উঠেছেন অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা এ মামলার বাদী ও প্রথম সাক্ষী দুদকের উপ-পরিচালক হারুন-অর-রশিদ। খালেদা জিয়া ও তার বড় ছেলে বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেবেন হারুন-অর-রশিদ। এর আগে গত ২২ সেপ্টেম্বর, ১ ডিসেম্বর ও ৮ ডিসেম্বর সাক্ষ্য দেন তিনি। খালেদার বিরুদ্ধে দায়ের করা অপর মামলা জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলারও তিনি বাদী ও প্রথম সাক্ষী। একই আদালতে বিচার চলছে এ মামলারও। আদালতে হাজির হননি বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তার পক্ষে চারটি সময়ের আবেদন জানান তার আইনজীবীরা। এর মধ্যে এ আদালতের প্রতি অনাস্থা জানিয়ে আদালত পরিবর্তনের জন্য উচ্চ আদালতে আবেদন শুনানির জন্য অপেক্ষমান থাকার কথা বলে দুই মামলায় দু’টি আবেদন করা হয়। শুনানি শেষে আদালত এ দুই আবেদন খারিজ করে বলেন, যেহেতু উচ্চ আদালত মামলার বিচারিক কার্যক্রমে কোনো স্থগিতাদেশ দেননি, সেহেতু সাক্ষ্যগ্রহণ চলবে। অন্য দুই আবেদন করা হয় নিরাপত্তাহীনতার কারণে খালেদার অনুপস্থিতির কথা উল্লেখ করে। এ দুই আবেদন মঞ্জুর করে আগামী ধার্য দিনে খালেদাকে হাজির করাতে তার আইনজীবীদের আদেশ দেয় আদালত। আবেদনে তার আইনজীবীরা দাবি করেন, এ আদালতের প্রতি অনাস্থা জানিয়ে আদালত পরিবর্তনের জন্য উচ্চ আদালতে আবেদন জানানো হয়েছে, যা শুনানির জন্য অপেক্ষমান। এছাড়া খালেদা জিয়া এ আদালতে হাজির হতে নিরাপত্তাহীনতা বোধ করেন। তাই উচ্চ আদালতে করা আবেদনের নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত সাক্ষ্যগ্রহণ পেছানোর আবেদন জানানো হয়। গত ২২ সেপ্টেম্বর জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলার প্রথম সাক্ষী বাদী হারুন অর রশিদের সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। তারপর থেকে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে খালেদার তিনটি লিভ টু আপিল বিচারাধীন থাকা বা হরতালের কারণ দেখিয়ে আবেদন জানিয়ে সাক্ষ্যগ্রহণ কয়েকবার পিছিয়ে নেন খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা। খালেদা জিয়ার সব আপিল ও লিভ টু আপিল সর্বোচ্চ আদালতে খারিজ হয়ে গেছে। তবে গত ১ ও ৮ ডিসেম্বরও তিন দফায় সাক্ষ্যগ্রহণ পেছানোর আবেদন জানান তারা। পরে শুনানি শেষে আদালত এসব আবেদন নামঞ্জুর করলে সাক্ষ্যগ্রহণ ফের শুরু হয়। ৮ ডিসেম্বর বিকেলে বাদীর আংশিক সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হলে অসমাপ্ত সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য বুধবার দিন ধার্য করেন বিচারক। মন্তব্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment