অগ্রগতি প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করতে হবে। এছাড়া ৭২ ঘণ্টার মধ্যে দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে জলাধারা আইনের ৮ ধারা অনুযায়ী আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে হবে বলেও আদেশ দিয়েছে। কী ব্যবস্থা নেওয়া হলো, মুরাদনগর উপজেলা নির্বাহী কমকর্তা ও ওসিকে তা হলাফনামা আকারে ২৫ মের মধ্যে আদালতে জানাতে বলা হয়েছে। গোমতী নদীতে মাটি ভরাট বন্ধের ব্যবস্থা নিতে ‘বিবাদীর নিষ্ক্রিয়তা’ কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না- তা জানতে চেয়ে রুলও জারি করেছে আদালত। এ নদী রক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না তাও জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে। পানি সম্পদ সচিব, পরিবেশ সচিব, পানি উন্নয়ন বোর্ডের মহাপরিচালক, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, গোমতীর পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রধান প্রকৌশলী, কুমিল্লার জেলা প্রশাসক, মুরাদনগর উপজেলার নির্বাহী কর্মকতা এবং মুরাদনগর থানার ওসিকে চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে। ‘শত শত ট্রাক ব্যবহার করে গোমতী নদী ভরাট করা হচ্ছে’ শিরোনামে রবিবার একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত প্রতিবেদন যুক্ত করে মুরাদনগরের বাসিন্দা মনির হোসেন, তসলিম ও ফরহাদুল আলম আদালতে এই রিট আবেদন করেন। আদালতে তাদের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মনজিল মোরসেদ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তাপস কুমার বিশ্বাস। পরে মনজিল মোরসেদ সাংবাদিকদের বলেন, পরিবেশ আইন-১৯৯৫, জলাধারা সংরক্ষণ আইন-২০০০ ও সংবিধানে পরিবেশ ধ্বংসকারী কার্যক্রম বন্ধে ব্যবস্থা নিতে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা রয়েছে। এরপরও স্থানীয় প্রশাসনের সামনেই গোমতী নদী ভরাট হচ্ছে। আড়াআড়ি বাঁধ দেওয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, হাইকোর্টের নির্দেশনার পরও জেলা প্রশাসন এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিচ্ছে না। এ কারণে বিবাদীদের নিষ্ক্রিয়তা চ্যালেঞ্জ করে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা চেয়ে আবেদনটি করা হয়। মন্তব্য
Monday, May 4, 2015
২৪ ঘণ্টার মধ্যে গোমতী নদী ভরাট বন্ধের নির্দেশ:আরটিএনএন
অগ্রগতি প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করতে হবে। এছাড়া ৭২ ঘণ্টার মধ্যে দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে জলাধারা আইনের ৮ ধারা অনুযায়ী আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে হবে বলেও আদেশ দিয়েছে। কী ব্যবস্থা নেওয়া হলো, মুরাদনগর উপজেলা নির্বাহী কমকর্তা ও ওসিকে তা হলাফনামা আকারে ২৫ মের মধ্যে আদালতে জানাতে বলা হয়েছে। গোমতী নদীতে মাটি ভরাট বন্ধের ব্যবস্থা নিতে ‘বিবাদীর নিষ্ক্রিয়তা’ কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না- তা জানতে চেয়ে রুলও জারি করেছে আদালত। এ নদী রক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না তাও জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে। পানি সম্পদ সচিব, পরিবেশ সচিব, পানি উন্নয়ন বোর্ডের মহাপরিচালক, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, গোমতীর পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রধান প্রকৌশলী, কুমিল্লার জেলা প্রশাসক, মুরাদনগর উপজেলার নির্বাহী কর্মকতা এবং মুরাদনগর থানার ওসিকে চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে। ‘শত শত ট্রাক ব্যবহার করে গোমতী নদী ভরাট করা হচ্ছে’ শিরোনামে রবিবার একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত প্রতিবেদন যুক্ত করে মুরাদনগরের বাসিন্দা মনির হোসেন, তসলিম ও ফরহাদুল আলম আদালতে এই রিট আবেদন করেন। আদালতে তাদের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মনজিল মোরসেদ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তাপস কুমার বিশ্বাস। পরে মনজিল মোরসেদ সাংবাদিকদের বলেন, পরিবেশ আইন-১৯৯৫, জলাধারা সংরক্ষণ আইন-২০০০ ও সংবিধানে পরিবেশ ধ্বংসকারী কার্যক্রম বন্ধে ব্যবস্থা নিতে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা রয়েছে। এরপরও স্থানীয় প্রশাসনের সামনেই গোমতী নদী ভরাট হচ্ছে। আড়াআড়ি বাঁধ দেওয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, হাইকোর্টের নির্দেশনার পরও জেলা প্রশাসন এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিচ্ছে না। এ কারণে বিবাদীদের নিষ্ক্রিয়তা চ্যালেঞ্জ করে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা চেয়ে আবেদনটি করা হয়। মন্তব্য
Labels:
আরটিএনএন
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment