স্ত্রের ঘাটিগুলোতে হামলার সময় বিমানটি ভূপাতিত হয়। এ নিয়ে আগ্রাসনে ৫ দিনে সৌদি জোট মোট ৪টি বিমান হারাল। এর মধ্যে দুইটি সৌদি আরবের এবং অপর একটি সংযুক্ত আরব আমিরাতের। গত ২৫ মার্চ বুধবার থেকে সৌদি আরবসহ তার মিত্রদেশ গুলো ইয়েমেনে হামরা শুরু করে। এদিকে, হুথি যোদ্ধারা বলেছে, আগামি কয়েক দিনে তারা সৌদি আরবকে হতবাক করে দেবে। আনসারুল্লাহ আন্দোলনের তথ্য কমিটির অন্যতম সদস্য নাসেরউদ্দিন আমের বলেন, এ অঞ্চলের মানচিত্র বদলে দিবে হুথি যোদ্ধারা। সৌদি নেতাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, “আপনারা নিজেরা নিজেদের সীমান্তে শত্রু তৈরি করলেন এবং আপনারা যে আগ্রাসন চালাচ্ছেন আমরা তা কখনোই ভুলব না।” তিনি বলেন, সৌদি রাজার আগ্রাসী সিদ্ধান্তের জবাব যুদ্ধের ময়দানে দেয়া হবে এবং আগামী কয়েক দিনের মধ্যে এমন সব অপ্রত্যাশিত ঘটনা ঘটবে যে, সৌদি আরবসহ গোটা বিশ্ব স্তম্ভিত হয়ে যাবে। তিনি বলেন, সৌদ রাজ পরিবারের নিয়ন্ত্রণ থেকে বেরিয়ে ইয়েমেন একটি স্বাধীন রাষ্ট্রে পরিণত হতে যাচ্ছে-এটা উপলব্ধি করেই রিয়াদ এ আগ্রাসন শুরু করেছে। সৌদি আরব, ইহুদিবাদী ইসরাইলের পথ অনুসরণ করছে বলে মন্তব্য করেছে ইয়েমেনের হুথি আনসারুল্লা আন্দোলন। ইয়েমেনে চলমান সৌদি আগ্রাসনের প্রতি আরব লিগের সমর্থনের কঠোর নিন্দা করে এ মন্তব্য করেছে হুথি আনসারুল্লা আন্দোলন। এ আন্দোলনের মুখপাত্র মোহাম্মদ আবদুলসালাম বলেন, ২২ দেশ নিয়ে গঠিত আরব লিগের ভূমিকায় মোটেও বিস্মিত হয় নি তারা। একই সঙ্গে ফিলিস্তিন প্রসঙ্গে আরব লিগের নিন্দনীয় ভূমিকা তুলে ধরা হয় বিবৃতিতে। এতে বলা হয়, ফিলিস্তিনকে মুক্ত করার জন্য একটি পদক্ষেপও নেয়নি আরব লিগ। মোহাম্মদ আবদুল সালাম বলেন, বিদেশিদের ইয়েমেনের ওপর হামলার আহ্বান জানিয়ে ক্ষমতাচ্যুত ও পলাতক প্রেসিডেন্ট আব্দ রাব্বু মানসুর হাদি মারাত্মক দেশদ্রোহিতা করেছেন। চলতি মাসের ২৮ মার্চ তারিখে আরব লিগের শীর্ষ সম্মেলনে ইয়েমেনে চলমান আগ্রাসন অব্যাহত রাখার আহ্বান জানিয়ে মানসুর হাদি বলেছিলেন, তার ভাষায়, আনসারুল্লাহর আন্দোলনের আত্মসমর্পণ ও সরে না যাওয়া পর্যন্ত হামলা অব্যাহত রাখতে হবে। সেপ্টেম্বরে হুথি যোদ্ধারা সানার নিয়ন্ত্রণ দখল করে নেয় এবং ইয়েমেনের অন্যান্য এলাকায় এরই মধ্যে তাদের বিজয় ধারা অব্যাহত রয়েছে। এডেনে সেনাবাহিনীর সহায়তায় বিজয় অর্জন করছে হুথি যোদ্ধারা। এই বন্দর নগরীর কয়েকটি স্থাপনা এখনো দেশটির পলাতক এবং ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট আব্দ রাব্বু মানসুর হাদির অনুগতদের দখলে রয়েছে। ইআর
Tuesday, March 31, 2015
৫ দিনে ৪ বিমান ধ্বংস সৌদি আরবের:Time News
৫ দিনে ৪ বিমান ধ্বংস সৌদি আরবের ইন্টারন্যাশনাল ডেস্ক টাইম নিউজ বিডি, ৩১ মার্চ, ২০১৫ ১০:২২:২৯ ইয়েমেনে সৌদি আরবের বিমান হামলায় ৫ দিনে মোট ৪ টি বিমান ধ্বংস করেছে হুথি যোদ্ধারা।এদিকে দক্ষিণাঞ্চলীয় বন্দর নগরী এডেনে অগ্রাভিযান অব্যাহত রেখেছে আনসারুল্লাহ যোদ্ধারা। সোমবার ৪র্থ বিমানটি ভূপাতিত হয়েছে রাজধানী সানার ১৪০ কিলোমিটার পূর্বের মারিব শহরে। শহরটির রাডার স্থাপনা এবং ভূমি থেকে আকাশে নিক্ষেপকারী ক্ষেপণা
স্ত্রের ঘাটিগুলোতে হামলার সময় বিমানটি ভূপাতিত হয়। এ নিয়ে আগ্রাসনে ৫ দিনে সৌদি জোট মোট ৪টি বিমান হারাল। এর মধ্যে দুইটি সৌদি আরবের এবং অপর একটি সংযুক্ত আরব আমিরাতের। গত ২৫ মার্চ বুধবার থেকে সৌদি আরবসহ তার মিত্রদেশ গুলো ইয়েমেনে হামরা শুরু করে। এদিকে, হুথি যোদ্ধারা বলেছে, আগামি কয়েক দিনে তারা সৌদি আরবকে হতবাক করে দেবে। আনসারুল্লাহ আন্দোলনের তথ্য কমিটির অন্যতম সদস্য নাসেরউদ্দিন আমের বলেন, এ অঞ্চলের মানচিত্র বদলে দিবে হুথি যোদ্ধারা। সৌদি নেতাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, “আপনারা নিজেরা নিজেদের সীমান্তে শত্রু তৈরি করলেন এবং আপনারা যে আগ্রাসন চালাচ্ছেন আমরা তা কখনোই ভুলব না।” তিনি বলেন, সৌদি রাজার আগ্রাসী সিদ্ধান্তের জবাব যুদ্ধের ময়দানে দেয়া হবে এবং আগামী কয়েক দিনের মধ্যে এমন সব অপ্রত্যাশিত ঘটনা ঘটবে যে, সৌদি আরবসহ গোটা বিশ্ব স্তম্ভিত হয়ে যাবে। তিনি বলেন, সৌদ রাজ পরিবারের নিয়ন্ত্রণ থেকে বেরিয়ে ইয়েমেন একটি স্বাধীন রাষ্ট্রে পরিণত হতে যাচ্ছে-এটা উপলব্ধি করেই রিয়াদ এ আগ্রাসন শুরু করেছে। সৌদি আরব, ইহুদিবাদী ইসরাইলের পথ অনুসরণ করছে বলে মন্তব্য করেছে ইয়েমেনের হুথি আনসারুল্লা আন্দোলন। ইয়েমেনে চলমান সৌদি আগ্রাসনের প্রতি আরব লিগের সমর্থনের কঠোর নিন্দা করে এ মন্তব্য করেছে হুথি আনসারুল্লা আন্দোলন। এ আন্দোলনের মুখপাত্র মোহাম্মদ আবদুলসালাম বলেন, ২২ দেশ নিয়ে গঠিত আরব লিগের ভূমিকায় মোটেও বিস্মিত হয় নি তারা। একই সঙ্গে ফিলিস্তিন প্রসঙ্গে আরব লিগের নিন্দনীয় ভূমিকা তুলে ধরা হয় বিবৃতিতে। এতে বলা হয়, ফিলিস্তিনকে মুক্ত করার জন্য একটি পদক্ষেপও নেয়নি আরব লিগ। মোহাম্মদ আবদুল সালাম বলেন, বিদেশিদের ইয়েমেনের ওপর হামলার আহ্বান জানিয়ে ক্ষমতাচ্যুত ও পলাতক প্রেসিডেন্ট আব্দ রাব্বু মানসুর হাদি মারাত্মক দেশদ্রোহিতা করেছেন। চলতি মাসের ২৮ মার্চ তারিখে আরব লিগের শীর্ষ সম্মেলনে ইয়েমেনে চলমান আগ্রাসন অব্যাহত রাখার আহ্বান জানিয়ে মানসুর হাদি বলেছিলেন, তার ভাষায়, আনসারুল্লাহর আন্দোলনের আত্মসমর্পণ ও সরে না যাওয়া পর্যন্ত হামলা অব্যাহত রাখতে হবে। সেপ্টেম্বরে হুথি যোদ্ধারা সানার নিয়ন্ত্রণ দখল করে নেয় এবং ইয়েমেনের অন্যান্য এলাকায় এরই মধ্যে তাদের বিজয় ধারা অব্যাহত রয়েছে। এডেনে সেনাবাহিনীর সহায়তায় বিজয় অর্জন করছে হুথি যোদ্ধারা। এই বন্দর নগরীর কয়েকটি স্থাপনা এখনো দেশটির পলাতক এবং ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট আব্দ রাব্বু মানসুর হাদির অনুগতদের দখলে রয়েছে। ইআর
স্ত্রের ঘাটিগুলোতে হামলার সময় বিমানটি ভূপাতিত হয়। এ নিয়ে আগ্রাসনে ৫ দিনে সৌদি জোট মোট ৪টি বিমান হারাল। এর মধ্যে দুইটি সৌদি আরবের এবং অপর একটি সংযুক্ত আরব আমিরাতের। গত ২৫ মার্চ বুধবার থেকে সৌদি আরবসহ তার মিত্রদেশ গুলো ইয়েমেনে হামরা শুরু করে। এদিকে, হুথি যোদ্ধারা বলেছে, আগামি কয়েক দিনে তারা সৌদি আরবকে হতবাক করে দেবে। আনসারুল্লাহ আন্দোলনের তথ্য কমিটির অন্যতম সদস্য নাসেরউদ্দিন আমের বলেন, এ অঞ্চলের মানচিত্র বদলে দিবে হুথি যোদ্ধারা। সৌদি নেতাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, “আপনারা নিজেরা নিজেদের সীমান্তে শত্রু তৈরি করলেন এবং আপনারা যে আগ্রাসন চালাচ্ছেন আমরা তা কখনোই ভুলব না।” তিনি বলেন, সৌদি রাজার আগ্রাসী সিদ্ধান্তের জবাব যুদ্ধের ময়দানে দেয়া হবে এবং আগামী কয়েক দিনের মধ্যে এমন সব অপ্রত্যাশিত ঘটনা ঘটবে যে, সৌদি আরবসহ গোটা বিশ্ব স্তম্ভিত হয়ে যাবে। তিনি বলেন, সৌদ রাজ পরিবারের নিয়ন্ত্রণ থেকে বেরিয়ে ইয়েমেন একটি স্বাধীন রাষ্ট্রে পরিণত হতে যাচ্ছে-এটা উপলব্ধি করেই রিয়াদ এ আগ্রাসন শুরু করেছে। সৌদি আরব, ইহুদিবাদী ইসরাইলের পথ অনুসরণ করছে বলে মন্তব্য করেছে ইয়েমেনের হুথি আনসারুল্লা আন্দোলন। ইয়েমেনে চলমান সৌদি আগ্রাসনের প্রতি আরব লিগের সমর্থনের কঠোর নিন্দা করে এ মন্তব্য করেছে হুথি আনসারুল্লা আন্দোলন। এ আন্দোলনের মুখপাত্র মোহাম্মদ আবদুলসালাম বলেন, ২২ দেশ নিয়ে গঠিত আরব লিগের ভূমিকায় মোটেও বিস্মিত হয় নি তারা। একই সঙ্গে ফিলিস্তিন প্রসঙ্গে আরব লিগের নিন্দনীয় ভূমিকা তুলে ধরা হয় বিবৃতিতে। এতে বলা হয়, ফিলিস্তিনকে মুক্ত করার জন্য একটি পদক্ষেপও নেয়নি আরব লিগ। মোহাম্মদ আবদুল সালাম বলেন, বিদেশিদের ইয়েমেনের ওপর হামলার আহ্বান জানিয়ে ক্ষমতাচ্যুত ও পলাতক প্রেসিডেন্ট আব্দ রাব্বু মানসুর হাদি মারাত্মক দেশদ্রোহিতা করেছেন। চলতি মাসের ২৮ মার্চ তারিখে আরব লিগের শীর্ষ সম্মেলনে ইয়েমেনে চলমান আগ্রাসন অব্যাহত রাখার আহ্বান জানিয়ে মানসুর হাদি বলেছিলেন, তার ভাষায়, আনসারুল্লাহর আন্দোলনের আত্মসমর্পণ ও সরে না যাওয়া পর্যন্ত হামলা অব্যাহত রাখতে হবে। সেপ্টেম্বরে হুথি যোদ্ধারা সানার নিয়ন্ত্রণ দখল করে নেয় এবং ইয়েমেনের অন্যান্য এলাকায় এরই মধ্যে তাদের বিজয় ধারা অব্যাহত রয়েছে। এডেনে সেনাবাহিনীর সহায়তায় বিজয় অর্জন করছে হুথি যোদ্ধারা। এই বন্দর নগরীর কয়েকটি স্থাপনা এখনো দেশটির পলাতক এবং ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট আব্দ রাব্বু মানসুর হাদির অনুগতদের দখলে রয়েছে। ইআর
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment