জানিয়ে দিতে চাই, দেশের যেকোনো স্থানে আমাদের একজন পরীক্ষার্থীরও যদি কোনো ক্ষতি হয়, তার দায়-দায়িত্ব আপনাদেরকেই বহণ করতে হবে। মানুষ আপনাদের ক্ষমা করবে না। বুধবার (০১ এপ্রিল) থেকে দেশব্যাপী এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হচ্ছে জানিয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এবার পৌনে ১১ লাখ পরীক্ষার্থী এ পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে। ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ ও জাতির জন্য এ পরীক্ষাটির গুরুত্ব অপরিসীম। এ পরীক্ষার ফলাফলের ওপর নির্ভর করবে, শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যত জীবনের গতি-প্রকৃতি ও সমৃদ্ধি। তাদের ভবিষ্যত উচ্চশিক্ষা অর্জনের সুযোগ। বেশ সংকটের মধ্য দিয়ে এসএসসি পরীক্ষা শেষ হতে না হতেই এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হচ্ছে উল্লেখ করে নাহিদ বলেন, জাতির দুর্ভাগ্য যে, একটি রাজনৈতিক জোটের বিবেকবর্জিত অব্যাহত হরতাল-অবরোধের কারণে প্রায় ১৫ লাখ এসএসসি পরীক্ষার্থীর একটি পরীক্ষাও রুটিন অনুযায়ী নেওয়া সম্ভব হয়নি। সব পরীক্ষা নিতে হয়েছে শুক্র ও শনিবার। তারা ক্রিকেট খেলার বিজয় আনন্দে হরতাল বন্ধ করলেও পরীক্ষা বা লেখাপড়ার জন্য তাদের কোনো দায় নেই। কোনো ছাড় তারা দেন না। বিবৃতিতে শিক্ষামন্ত্রী পরীক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, তোমাদের ৩০ কর্মদিবসের পরীক্ষা শুধু শুক্র-শনিবার নিতে গেলে চার-পাঁচ মাস লেগে যাবে। সেটি সম্ভব নয়। পরীক্ষার্থী, অভিভাবক, শিক্ষকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের দাবি, মতামত ও পরামর্শের প্রতি সম্মান দেখিয়ে আমরা যে কোনো পরিস্থিতিতে রুটিনমাফিক পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছি। এর কোনো ব্যত্যয় হবে না। তবে ঢাকা ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের নির্বাচনের কারণে ২৬, ২৭ ও ২৮ এপ্রিলের পরীক্ষাগুলো স্থগিত করা হয়েছে। এবং নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যেই এ পরীক্ষাগুলো গ্রহণ করা হবে বলে মন্ত্রী জানান। শিক্ষামন্ত্রী এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, তোমাদের যাতায়াতে ও পরীক্ষা কেন্দ্রে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সর্বাত্মক নজরদারি থাকবে। ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গিসম্পন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী, সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের সদস্যরা, সাধারণ জনগণ তোমাদের পাশে আছে। তোমরা নিশ্চিন্ত মনে পরীক্ষা দেবে। নাহিদ বলেন, আমি হরতাল-অবরোধ ও সন্ত্রাসী কার্যক্রম পরিচালনাকারী জোটের প্রতি আহবান জানাচ্ছি, এসব পরীক্ষার্থীরা বিশেষ কোনো দলের সন্তান নয়, ওরা জাতির ভবিষ্যত। এদেরকে শান্তিপূর্ণভাবে পরীক্ষা দিতে দিন। দয়া করে কোনো হটকারী ঘটনা ঘটাবেন না। একটি অশুভ চক্র রাজনৈতিক ও আর্থিক ফায়দা লোটার লক্ষ্যে প্রশ্নপত্র ফাঁস বা প্রশ্নপত্রের নামে ফেসবুকে সাজেশন দিয়ে পরীক্ষার্থীদেরকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে বলেও উল্লেখ করেন শিক্ষামন্ত্রী। তিনি বলেন, সরকার ওইসব অপশক্তিকে প্রতিরোধ করতে সর্বাত্মক সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। তোমরা যথেষ্ট ভালোভাবে প্রস্তুত হয়েছো। নিজের প্রস্তুতি মতো সঠিকভাবে নিজের পরীক্ষা দাও। তোমরা কোনোভাবেই বিভ্রান্ত হবে না। ওগুলো মিথ্যা ও ভাঁওতাবাজি। ওর পেছনে অযথা সময়, অর্থ ও মনোযোগ নষ্ট করবে না। অভিভাবকদের সজাগ থাকার অনুরোধ জানিয়ে নাহিদ বলেন, পরীক্ষার সময় আপনাদের সন্তানদের প্রতি বেশি স্নেহশীল হবেন ও বেশি সময় দেবেন। তিনি বলেন, পরীক্ষার্থীদের প্রতি পরামর্শ, মন দিয়ে পড়াশোনা করবে। তবে এই সময়ে স্বাস্থ্যের প্রতি সবাই অধিক যত্নবান থাকবে। তোমরা সবাই খুব মেধাবী। সব বাধা পেরিয়ে তোমরা এগিয়ে চলো। জাতি তোমাদের দিকে তাকিয়ে আছে। কিছু দায়িত্বহীন মানুষের অপকর্ম, ব্যর্থতা, পিছুটান ও অবিবেচকের মতো কর্মকাণ্ড তোমাদের চলার পথকে আটকে রাখতে পারবে না। বিবৃতিতে পুরো শিক্ষা পরিবারের পক্ষ থেকে পরীক্ষার্থীদের সফলতা কামনা করেন শিক্ষামন্ত্রী। এমকে
Tuesday, March 31, 2015
পরীক্ষার্থীদেরকে শিক্ষামন্ত্রীর শুভেচ্ছা, নির্ভয়ে অংশ নেয়ার আহবান:Time News
পরীক্ষার্থীদেরকে শিক্ষামন্ত্রীর শুভেচ্ছা, নির্ভয়ে অংশ নেয়ার আহবান স্টাফ রিপোর্টার টাইম নিউজ বিডি, ৩১ মার্চ, ২০১৫ ১৬:০৫:৪৫ এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার্থীদের প্রতি শুভেচ্ছা জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। পরীক্ষার্থীদেরকে নির্ভয়ে পরীক্ষা দেওয়ার আহবান জানান তিনি। মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে মন্ত্রী এ আহবান জানান। হরতাল-অবরোধ আহ্বানকারীদের প্রতি শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আমি স্পষ্ট ভাষায়
জানিয়ে দিতে চাই, দেশের যেকোনো স্থানে আমাদের একজন পরীক্ষার্থীরও যদি কোনো ক্ষতি হয়, তার দায়-দায়িত্ব আপনাদেরকেই বহণ করতে হবে। মানুষ আপনাদের ক্ষমা করবে না। বুধবার (০১ এপ্রিল) থেকে দেশব্যাপী এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হচ্ছে জানিয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এবার পৌনে ১১ লাখ পরীক্ষার্থী এ পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে। ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ ও জাতির জন্য এ পরীক্ষাটির গুরুত্ব অপরিসীম। এ পরীক্ষার ফলাফলের ওপর নির্ভর করবে, শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যত জীবনের গতি-প্রকৃতি ও সমৃদ্ধি। তাদের ভবিষ্যত উচ্চশিক্ষা অর্জনের সুযোগ। বেশ সংকটের মধ্য দিয়ে এসএসসি পরীক্ষা শেষ হতে না হতেই এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হচ্ছে উল্লেখ করে নাহিদ বলেন, জাতির দুর্ভাগ্য যে, একটি রাজনৈতিক জোটের বিবেকবর্জিত অব্যাহত হরতাল-অবরোধের কারণে প্রায় ১৫ লাখ এসএসসি পরীক্ষার্থীর একটি পরীক্ষাও রুটিন অনুযায়ী নেওয়া সম্ভব হয়নি। সব পরীক্ষা নিতে হয়েছে শুক্র ও শনিবার। তারা ক্রিকেট খেলার বিজয় আনন্দে হরতাল বন্ধ করলেও পরীক্ষা বা লেখাপড়ার জন্য তাদের কোনো দায় নেই। কোনো ছাড় তারা দেন না। বিবৃতিতে শিক্ষামন্ত্রী পরীক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, তোমাদের ৩০ কর্মদিবসের পরীক্ষা শুধু শুক্র-শনিবার নিতে গেলে চার-পাঁচ মাস লেগে যাবে। সেটি সম্ভব নয়। পরীক্ষার্থী, অভিভাবক, শিক্ষকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের দাবি, মতামত ও পরামর্শের প্রতি সম্মান দেখিয়ে আমরা যে কোনো পরিস্থিতিতে রুটিনমাফিক পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছি। এর কোনো ব্যত্যয় হবে না। তবে ঢাকা ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের নির্বাচনের কারণে ২৬, ২৭ ও ২৮ এপ্রিলের পরীক্ষাগুলো স্থগিত করা হয়েছে। এবং নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যেই এ পরীক্ষাগুলো গ্রহণ করা হবে বলে মন্ত্রী জানান। শিক্ষামন্ত্রী এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, তোমাদের যাতায়াতে ও পরীক্ষা কেন্দ্রে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সর্বাত্মক নজরদারি থাকবে। ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গিসম্পন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী, সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের সদস্যরা, সাধারণ জনগণ তোমাদের পাশে আছে। তোমরা নিশ্চিন্ত মনে পরীক্ষা দেবে। নাহিদ বলেন, আমি হরতাল-অবরোধ ও সন্ত্রাসী কার্যক্রম পরিচালনাকারী জোটের প্রতি আহবান জানাচ্ছি, এসব পরীক্ষার্থীরা বিশেষ কোনো দলের সন্তান নয়, ওরা জাতির ভবিষ্যত। এদেরকে শান্তিপূর্ণভাবে পরীক্ষা দিতে দিন। দয়া করে কোনো হটকারী ঘটনা ঘটাবেন না। একটি অশুভ চক্র রাজনৈতিক ও আর্থিক ফায়দা লোটার লক্ষ্যে প্রশ্নপত্র ফাঁস বা প্রশ্নপত্রের নামে ফেসবুকে সাজেশন দিয়ে পরীক্ষার্থীদেরকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে বলেও উল্লেখ করেন শিক্ষামন্ত্রী। তিনি বলেন, সরকার ওইসব অপশক্তিকে প্রতিরোধ করতে সর্বাত্মক সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। তোমরা যথেষ্ট ভালোভাবে প্রস্তুত হয়েছো। নিজের প্রস্তুতি মতো সঠিকভাবে নিজের পরীক্ষা দাও। তোমরা কোনোভাবেই বিভ্রান্ত হবে না। ওগুলো মিথ্যা ও ভাঁওতাবাজি। ওর পেছনে অযথা সময়, অর্থ ও মনোযোগ নষ্ট করবে না। অভিভাবকদের সজাগ থাকার অনুরোধ জানিয়ে নাহিদ বলেন, পরীক্ষার সময় আপনাদের সন্তানদের প্রতি বেশি স্নেহশীল হবেন ও বেশি সময় দেবেন। তিনি বলেন, পরীক্ষার্থীদের প্রতি পরামর্শ, মন দিয়ে পড়াশোনা করবে। তবে এই সময়ে স্বাস্থ্যের প্রতি সবাই অধিক যত্নবান থাকবে। তোমরা সবাই খুব মেধাবী। সব বাধা পেরিয়ে তোমরা এগিয়ে চলো। জাতি তোমাদের দিকে তাকিয়ে আছে। কিছু দায়িত্বহীন মানুষের অপকর্ম, ব্যর্থতা, পিছুটান ও অবিবেচকের মতো কর্মকাণ্ড তোমাদের চলার পথকে আটকে রাখতে পারবে না। বিবৃতিতে পুরো শিক্ষা পরিবারের পক্ষ থেকে পরীক্ষার্থীদের সফলতা কামনা করেন শিক্ষামন্ত্রী। এমকে
জানিয়ে দিতে চাই, দেশের যেকোনো স্থানে আমাদের একজন পরীক্ষার্থীরও যদি কোনো ক্ষতি হয়, তার দায়-দায়িত্ব আপনাদেরকেই বহণ করতে হবে। মানুষ আপনাদের ক্ষমা করবে না। বুধবার (০১ এপ্রিল) থেকে দেশব্যাপী এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হচ্ছে জানিয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এবার পৌনে ১১ লাখ পরীক্ষার্থী এ পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে। ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ ও জাতির জন্য এ পরীক্ষাটির গুরুত্ব অপরিসীম। এ পরীক্ষার ফলাফলের ওপর নির্ভর করবে, শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যত জীবনের গতি-প্রকৃতি ও সমৃদ্ধি। তাদের ভবিষ্যত উচ্চশিক্ষা অর্জনের সুযোগ। বেশ সংকটের মধ্য দিয়ে এসএসসি পরীক্ষা শেষ হতে না হতেই এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হচ্ছে উল্লেখ করে নাহিদ বলেন, জাতির দুর্ভাগ্য যে, একটি রাজনৈতিক জোটের বিবেকবর্জিত অব্যাহত হরতাল-অবরোধের কারণে প্রায় ১৫ লাখ এসএসসি পরীক্ষার্থীর একটি পরীক্ষাও রুটিন অনুযায়ী নেওয়া সম্ভব হয়নি। সব পরীক্ষা নিতে হয়েছে শুক্র ও শনিবার। তারা ক্রিকেট খেলার বিজয় আনন্দে হরতাল বন্ধ করলেও পরীক্ষা বা লেখাপড়ার জন্য তাদের কোনো দায় নেই। কোনো ছাড় তারা দেন না। বিবৃতিতে শিক্ষামন্ত্রী পরীক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, তোমাদের ৩০ কর্মদিবসের পরীক্ষা শুধু শুক্র-শনিবার নিতে গেলে চার-পাঁচ মাস লেগে যাবে। সেটি সম্ভব নয়। পরীক্ষার্থী, অভিভাবক, শিক্ষকসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের দাবি, মতামত ও পরামর্শের প্রতি সম্মান দেখিয়ে আমরা যে কোনো পরিস্থিতিতে রুটিনমাফিক পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছি। এর কোনো ব্যত্যয় হবে না। তবে ঢাকা ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের নির্বাচনের কারণে ২৬, ২৭ ও ২৮ এপ্রিলের পরীক্ষাগুলো স্থগিত করা হয়েছে। এবং নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যেই এ পরীক্ষাগুলো গ্রহণ করা হবে বলে মন্ত্রী জানান। শিক্ষামন্ত্রী এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, তোমাদের যাতায়াতে ও পরীক্ষা কেন্দ্রে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সর্বাত্মক নজরদারি থাকবে। ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গিসম্পন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী, সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের সদস্যরা, সাধারণ জনগণ তোমাদের পাশে আছে। তোমরা নিশ্চিন্ত মনে পরীক্ষা দেবে। নাহিদ বলেন, আমি হরতাল-অবরোধ ও সন্ত্রাসী কার্যক্রম পরিচালনাকারী জোটের প্রতি আহবান জানাচ্ছি, এসব পরীক্ষার্থীরা বিশেষ কোনো দলের সন্তান নয়, ওরা জাতির ভবিষ্যত। এদেরকে শান্তিপূর্ণভাবে পরীক্ষা দিতে দিন। দয়া করে কোনো হটকারী ঘটনা ঘটাবেন না। একটি অশুভ চক্র রাজনৈতিক ও আর্থিক ফায়দা লোটার লক্ষ্যে প্রশ্নপত্র ফাঁস বা প্রশ্নপত্রের নামে ফেসবুকে সাজেশন দিয়ে পরীক্ষার্থীদেরকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে বলেও উল্লেখ করেন শিক্ষামন্ত্রী। তিনি বলেন, সরকার ওইসব অপশক্তিকে প্রতিরোধ করতে সর্বাত্মক সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। তোমরা যথেষ্ট ভালোভাবে প্রস্তুত হয়েছো। নিজের প্রস্তুতি মতো সঠিকভাবে নিজের পরীক্ষা দাও। তোমরা কোনোভাবেই বিভ্রান্ত হবে না। ওগুলো মিথ্যা ও ভাঁওতাবাজি। ওর পেছনে অযথা সময়, অর্থ ও মনোযোগ নষ্ট করবে না। অভিভাবকদের সজাগ থাকার অনুরোধ জানিয়ে নাহিদ বলেন, পরীক্ষার সময় আপনাদের সন্তানদের প্রতি বেশি স্নেহশীল হবেন ও বেশি সময় দেবেন। তিনি বলেন, পরীক্ষার্থীদের প্রতি পরামর্শ, মন দিয়ে পড়াশোনা করবে। তবে এই সময়ে স্বাস্থ্যের প্রতি সবাই অধিক যত্নবান থাকবে। তোমরা সবাই খুব মেধাবী। সব বাধা পেরিয়ে তোমরা এগিয়ে চলো। জাতি তোমাদের দিকে তাকিয়ে আছে। কিছু দায়িত্বহীন মানুষের অপকর্ম, ব্যর্থতা, পিছুটান ও অবিবেচকের মতো কর্মকাণ্ড তোমাদের চলার পথকে আটকে রাখতে পারবে না। বিবৃতিতে পুরো শিক্ষা পরিবারের পক্ষ থেকে পরীক্ষার্থীদের সফলতা কামনা করেন শিক্ষামন্ত্রী। এমকে
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment