ানক হুমকি দিয়েছেন যে, ‘এটা নিয়ে যারা আবার কথা বলবেন, তাদের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করা হবে।’ তিনি সোমবার দুপুরে ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর রাজনৈতিক কর্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এই হুমকি দেন। মূলত ২০০৪ সালের ৪ জুন শেরাটন হোটেল সংলগ্ন সড়কের ওই ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত কতিপয় ব্যক্তির সাম্প্রতিক বক্তব্যের জবাব দিতে এই সংবাদ সম্মেলন ডাকে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে নানক বলেন, ‘১১ বছর আগে আইনিভাবে ওই ঘটনার মীমাংসা হয়ে গেছে। আজকের সংবাদ সম্মেলনের পর এ নিয়ে টকশো কিংবা বিরোধী পক্ষের যারা এটিকে উদাহরণ হিসেবে উল্লেখ করবেন, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’ তিনি বলেন, ‘যারা এটি নিয়ে কথা বলছেন, তাদের সতর্ক করে বলছি, আপনারা চুপ যান। প্রয়োজনে আমরা টকশোর আলোচক এবং সঞ্চালককে আইনিভাবে মীমাংসিত ইস্যুর প্রমাণিত নথিপত্র পাঠানোর ব্যবস্থা করব।’ নানক বলেন, ‘তারপর যদি কেউ এই মীমাংসিত বিষয়কে উদাহরণ হিসেবে উল্লেখ করে কথা বলেন, তবে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে আমরা বাধ্য হব।’ বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াও কয়েকদিন আগে এ ঘটনা উল্লেখ করেছেন বলে সাংবাদিকরা দৃষ্টিআকর্ষণ করলে আওয়ামী লীগের এই যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘সবই আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। অপেক্ষা করুন, সময় হলে সবই দেখতে পাবেন।’ লিখিত বক্তব্যে বিভিন্ন তথ্য-প্রমাণাদি তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘২০০৪ সালে তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরের ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে শাহবাগে গাড়িতে আগুন দেয়া হয়েছিল। এটা তখন সাংবাদিকদের অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছিল।’ নানক বলেন, ‘২০০৪ সালের ৪ জুন রাত আটটার দিকে শেরাটন হোটেলের নিকট বিআরটিসির একটি দ্বিতলা বাসে অগ্নিসংযোগ করা হলে ১১ জন নিরীহ যাত্রী দগ্ধ হয়ে নিহত হন।’ তিনি বলেন, ‘এই বর্বরোচিত ঘটনার সঙ্গে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগ, যুবলীগকে জড়ানোর চেষ্টা চালিয়েছিল সরকার। আমরা তখন তার প্রতিবাদে সাংবাদিক সম্মেলনের মাধ্যমে জাতির কাছে বক্তব্য তুলে ধরেছিলাম।’ নানক বলেন, ‘সেদিন বলেছিলাম- নিশ্চিদ্র নিরাপত্তা বেষ্টনীর মধ্যে স্পর্শকাতর এলাকায় গান পাওডার অথবা উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন বিস্ফোরকের সাহায্যে বাসে অগ্নিসংযোগের ঘটনা বিরোধীদলীয় কোনো নেতা বা কর্মীর পক্ষে সম্ভব নয়। কারণ ওইদিন শেরাটন হোটেলে অবস্থানকারী মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর নিরাপত্তার জন্য প্রায় এক বর্গকিলোমিটার এলাকায় সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছিল।’ তিনি বলেন, ‘বাস পোড়ানোর ঘটনায় তৎকালীন যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক মির্জা আজম ও আমাকে জড়িত করার অপচেষ্টায় মরিয়া হয়ে উঠেছিল সরকার। এমনকি যুবলীগ কার্যালয়ের পিয়ন প্রতিবন্ধী দীনেশ সরকারসহ গ্রেপ্তার নগর যুবলীগের নেতাকর্মীদের ওপর সে সময়ে অমানবিক নির্যাতন চালানো হয়। পুলিশের শেখানো জবানবন্দি না দিলে মেরে ফেলার হুমকি পর্যন্ত দেওয়া হয়।’ নানক বলেন, এসবই ইতিহাসের মীমাংসিত ইস্যু। এ নিয়ে নতুন করে জল ঘোলা করার সুযোগ নেই। সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন- সাবেক যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক এবং পাট ও বস্ত্র প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম, আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ডা. বদিউজ্জামান ভুইয়া ডাবলু, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, দপ্তর সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ, কার্যনির্বাহী সদস্য এনামুল হক শামীম, সুজিত রায় নন্দী, এস এম কামাল, যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শহীদ সেরনিয়াবাত প্রমুখ। মন্তব্য
Monday, January 26, 2015
আ.লীগ ২০০৪ সালে পুড়িয়েছে বললে মামলা: নানক:RTNN
আ.লীগ ২০০৪ সালে পুড়িয়েছে বললে মামলা: নানক নিজস্ব প্রতিবেদক আরটিএনএন ঢাকা: বিএনপি জোটের ক্ষমতাসীন সময়ে ২০০৪ সালে শাহবাগ শেরাটন হোটের সামনে বিআরটিসির দ্বিতল বাসে অগ্নিসংযোগ করা হয়। এতে ১১ যাত্রী দগ্ধ হয়ে নিহত হন। সে সময়ের বিরোধী দল আওয়ামী লীগের (বর্তমানে ক্ষমতাসীন) কর্মসূচি পালনে এই আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনাকে একটি ‘মীমাংসিত’ ইস্যু জানিয়ে আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির ন
ানক হুমকি দিয়েছেন যে, ‘এটা নিয়ে যারা আবার কথা বলবেন, তাদের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করা হবে।’ তিনি সোমবার দুপুরে ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর রাজনৈতিক কর্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এই হুমকি দেন। মূলত ২০০৪ সালের ৪ জুন শেরাটন হোটেল সংলগ্ন সড়কের ওই ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত কতিপয় ব্যক্তির সাম্প্রতিক বক্তব্যের জবাব দিতে এই সংবাদ সম্মেলন ডাকে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে নানক বলেন, ‘১১ বছর আগে আইনিভাবে ওই ঘটনার মীমাংসা হয়ে গেছে। আজকের সংবাদ সম্মেলনের পর এ নিয়ে টকশো কিংবা বিরোধী পক্ষের যারা এটিকে উদাহরণ হিসেবে উল্লেখ করবেন, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’ তিনি বলেন, ‘যারা এটি নিয়ে কথা বলছেন, তাদের সতর্ক করে বলছি, আপনারা চুপ যান। প্রয়োজনে আমরা টকশোর আলোচক এবং সঞ্চালককে আইনিভাবে মীমাংসিত ইস্যুর প্রমাণিত নথিপত্র পাঠানোর ব্যবস্থা করব।’ নানক বলেন, ‘তারপর যদি কেউ এই মীমাংসিত বিষয়কে উদাহরণ হিসেবে উল্লেখ করে কথা বলেন, তবে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে আমরা বাধ্য হব।’ বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াও কয়েকদিন আগে এ ঘটনা উল্লেখ করেছেন বলে সাংবাদিকরা দৃষ্টিআকর্ষণ করলে আওয়ামী লীগের এই যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘সবই আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। অপেক্ষা করুন, সময় হলে সবই দেখতে পাবেন।’ লিখিত বক্তব্যে বিভিন্ন তথ্য-প্রমাণাদি তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘২০০৪ সালে তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরের ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে শাহবাগে গাড়িতে আগুন দেয়া হয়েছিল। এটা তখন সাংবাদিকদের অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছিল।’ নানক বলেন, ‘২০০৪ সালের ৪ জুন রাত আটটার দিকে শেরাটন হোটেলের নিকট বিআরটিসির একটি দ্বিতলা বাসে অগ্নিসংযোগ করা হলে ১১ জন নিরীহ যাত্রী দগ্ধ হয়ে নিহত হন।’ তিনি বলেন, ‘এই বর্বরোচিত ঘটনার সঙ্গে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগ, যুবলীগকে জড়ানোর চেষ্টা চালিয়েছিল সরকার। আমরা তখন তার প্রতিবাদে সাংবাদিক সম্মেলনের মাধ্যমে জাতির কাছে বক্তব্য তুলে ধরেছিলাম।’ নানক বলেন, ‘সেদিন বলেছিলাম- নিশ্চিদ্র নিরাপত্তা বেষ্টনীর মধ্যে স্পর্শকাতর এলাকায় গান পাওডার অথবা উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন বিস্ফোরকের সাহায্যে বাসে অগ্নিসংযোগের ঘটনা বিরোধীদলীয় কোনো নেতা বা কর্মীর পক্ষে সম্ভব নয়। কারণ ওইদিন শেরাটন হোটেলে অবস্থানকারী মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর নিরাপত্তার জন্য প্রায় এক বর্গকিলোমিটার এলাকায় সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছিল।’ তিনি বলেন, ‘বাস পোড়ানোর ঘটনায় তৎকালীন যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক মির্জা আজম ও আমাকে জড়িত করার অপচেষ্টায় মরিয়া হয়ে উঠেছিল সরকার। এমনকি যুবলীগ কার্যালয়ের পিয়ন প্রতিবন্ধী দীনেশ সরকারসহ গ্রেপ্তার নগর যুবলীগের নেতাকর্মীদের ওপর সে সময়ে অমানবিক নির্যাতন চালানো হয়। পুলিশের শেখানো জবানবন্দি না দিলে মেরে ফেলার হুমকি পর্যন্ত দেওয়া হয়।’ নানক বলেন, এসবই ইতিহাসের মীমাংসিত ইস্যু। এ নিয়ে নতুন করে জল ঘোলা করার সুযোগ নেই। সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন- সাবেক যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক এবং পাট ও বস্ত্র প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম, আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ডা. বদিউজ্জামান ভুইয়া ডাবলু, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, দপ্তর সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ, কার্যনির্বাহী সদস্য এনামুল হক শামীম, সুজিত রায় নন্দী, এস এম কামাল, যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শহীদ সেরনিয়াবাত প্রমুখ। মন্তব্য
ানক হুমকি দিয়েছেন যে, ‘এটা নিয়ে যারা আবার কথা বলবেন, তাদের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করা হবে।’ তিনি সোমবার দুপুরে ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর রাজনৈতিক কর্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এই হুমকি দেন। মূলত ২০০৪ সালের ৪ জুন শেরাটন হোটেল সংলগ্ন সড়কের ওই ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত কতিপয় ব্যক্তির সাম্প্রতিক বক্তব্যের জবাব দিতে এই সংবাদ সম্মেলন ডাকে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে নানক বলেন, ‘১১ বছর আগে আইনিভাবে ওই ঘটনার মীমাংসা হয়ে গেছে। আজকের সংবাদ সম্মেলনের পর এ নিয়ে টকশো কিংবা বিরোধী পক্ষের যারা এটিকে উদাহরণ হিসেবে উল্লেখ করবেন, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’ তিনি বলেন, ‘যারা এটি নিয়ে কথা বলছেন, তাদের সতর্ক করে বলছি, আপনারা চুপ যান। প্রয়োজনে আমরা টকশোর আলোচক এবং সঞ্চালককে আইনিভাবে মীমাংসিত ইস্যুর প্রমাণিত নথিপত্র পাঠানোর ব্যবস্থা করব।’ নানক বলেন, ‘তারপর যদি কেউ এই মীমাংসিত বিষয়কে উদাহরণ হিসেবে উল্লেখ করে কথা বলেন, তবে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে আমরা বাধ্য হব।’ বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াও কয়েকদিন আগে এ ঘটনা উল্লেখ করেছেন বলে সাংবাদিকরা দৃষ্টিআকর্ষণ করলে আওয়ামী লীগের এই যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘সবই আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। অপেক্ষা করুন, সময় হলে সবই দেখতে পাবেন।’ লিখিত বক্তব্যে বিভিন্ন তথ্য-প্রমাণাদি তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘২০০৪ সালে তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরের ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে শাহবাগে গাড়িতে আগুন দেয়া হয়েছিল। এটা তখন সাংবাদিকদের অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছিল।’ নানক বলেন, ‘২০০৪ সালের ৪ জুন রাত আটটার দিকে শেরাটন হোটেলের নিকট বিআরটিসির একটি দ্বিতলা বাসে অগ্নিসংযোগ করা হলে ১১ জন নিরীহ যাত্রী দগ্ধ হয়ে নিহত হন।’ তিনি বলেন, ‘এই বর্বরোচিত ঘটনার সঙ্গে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগ, যুবলীগকে জড়ানোর চেষ্টা চালিয়েছিল সরকার। আমরা তখন তার প্রতিবাদে সাংবাদিক সম্মেলনের মাধ্যমে জাতির কাছে বক্তব্য তুলে ধরেছিলাম।’ নানক বলেন, ‘সেদিন বলেছিলাম- নিশ্চিদ্র নিরাপত্তা বেষ্টনীর মধ্যে স্পর্শকাতর এলাকায় গান পাওডার অথবা উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন বিস্ফোরকের সাহায্যে বাসে অগ্নিসংযোগের ঘটনা বিরোধীদলীয় কোনো নেতা বা কর্মীর পক্ষে সম্ভব নয়। কারণ ওইদিন শেরাটন হোটেলে অবস্থানকারী মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর নিরাপত্তার জন্য প্রায় এক বর্গকিলোমিটার এলাকায় সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছিল।’ তিনি বলেন, ‘বাস পোড়ানোর ঘটনায় তৎকালীন যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক মির্জা আজম ও আমাকে জড়িত করার অপচেষ্টায় মরিয়া হয়ে উঠেছিল সরকার। এমনকি যুবলীগ কার্যালয়ের পিয়ন প্রতিবন্ধী দীনেশ সরকারসহ গ্রেপ্তার নগর যুবলীগের নেতাকর্মীদের ওপর সে সময়ে অমানবিক নির্যাতন চালানো হয়। পুলিশের শেখানো জবানবন্দি না দিলে মেরে ফেলার হুমকি পর্যন্ত দেওয়া হয়।’ নানক বলেন, এসবই ইতিহাসের মীমাংসিত ইস্যু। এ নিয়ে নতুন করে জল ঘোলা করার সুযোগ নেই। সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন- সাবেক যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক এবং পাট ও বস্ত্র প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম, আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ডা. বদিউজ্জামান ভুইয়া ডাবলু, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, দপ্তর সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ, কার্যনির্বাহী সদস্য এনামুল হক শামীম, সুজিত রায় নন্দী, এস এম কামাল, যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শহীদ সেরনিয়াবাত প্রমুখ। মন্তব্য
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment