
লীগ সভানেত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে হাছান মাহমুদ এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘খালেদা জিয়াকে আরো আগেই গ্রেপ্তার করা প্রয়োজন ছিল। কিন্তু তিনি একটি বৃহত্তম দলের প্রধান হওয়ায় তার প্রতি সম্মান দেখিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়নি। তবে জনগণ চাইলে তাকে যে কোনো সময় গ্রেপ্তার করা হতে পারে।’ হাছান মাহমুদ সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া হরর ছবির কেন্দ্রীয় চরিত্রে অবতীর্ণ হয়েছেন বলেও মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, ‘আপনারা দেখেছেন হরর ছবির নায়িকা মানুষ মারতে পারলে পুলকিত হন। সেই রকম খালেদা জিয়াও সারাদেশে সাধারণ মানুষের মৃত্যুতে গুলশানের কার্যালয়ে বসে পুলকিত হচ্ছেন। শুধু তিনি নন, অবরোধে কোনো মানুষ মরলে বা গাড়ি পুড়লেই তার ছেলে তারেক রহমানও লন্ডনে বসে পুলকিত হচ্ছেন।’ আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, একদিকে খালেদা জিয়া মানুষ হত্যার খেলায় লিপ্ত রয়েছেন। দেশের মানুষ তাদের এই আন্দোলনের সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়নি। অপরদিকে শেখ হাসিনা মানুষের পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন। এখানেই দুই নেত্রীর পার্থক্য জনগণের কাছে স্পষ্ট। সংলাপের বিষয়ে তিনি বলেন, তাদের দাবি মধ্যবর্তী নির্বাচন বা তত্ত্বাবধায়ক সরকার। এই ইস্যুতে আলোচনা বা সংলাপের প্রশ্নই আসে না। সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন- আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদ ডা. বদিউজ্জামান ভূঁইয়া ডাবলু, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণবিষয়ক সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, দপ্তর সম্পাদক ড. আব্দুস সোবহান গোলাপ প্রমুখ। মন্তব্য
No comments:
Post a Comment