
েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষেই ৩৬ বলে শতরান করে আফ্রিদির রেকর্ড ভেঙে দিয়েছিলেন কোরি অ্যান্ডারসন। ডি ভিলিয়ার্সের দিনে ক্যারিবীয় বোলারদের হ্যামার মেরেছেন দক্ষিণ আফ্রিকার দুই ওপেনার রাইলি রুশো ও হাশিম আমলাও। নির্ধারিত ৫০ ওভারে দক্ষিণ আফ্রিকার সংগ্রহ ২ উইকেটে ৪৩৯। জোহান্সবার্গের ওয়ান্ডারার্সে তো বটেই, ওয়ানডেতেও এটিই দক্ষিণ অাফ্রিকার সর্বোচ্চ রানের ইনিংস। ৪ রানের জন্য ভাঙা হয়নি ২০০৫ সালে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কার করা সর্বোচ্চ ৪৪৩ রানের ইনিংসের রেকর্ডটি। টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে ইনিংসের শুরুতেই ওয়েস্ট ইন্ডিজ বোলারদের ওপর চড়াও হন আমলা ও রুশো। দুজনের ওপেনিং জুটিতে এল ২৪৭ রান। ওয়ানডেতে প্রথম সেঞ্চুরি করলেন রুশো। টেলরের বলে ১২৮ করে রুশো ফেরার পরই উইকেটে আসেন এবি ডি ভিলিয়ার্স। এসেই ধুমধাড়াক্কা পিটুনি! জোহান্সবার্গে রৌদ্রকরোজ্জ্বল দিনে এ কী ছক্কার বৃষ্টি! প্রোটিয়া অধিনায়ক ফিফটি ছুঁলেন ১৬ বলে আর সেঞ্চুরি ৩১ বলে। গত বছরের ১ জানুয়ারি নিউজিল্যান্ডের কোরি অ্যান্ডারসনের করা ৩৬ বলে সেঞ্চুরির রেকর্ডটা টিকল মোটে এক বছর! এছাড়া ডি ভিলিয়ার্স ছুঁয়েছেন রোহিত শর্মার ১৬ ছক্কার রেকর্ডও। ওদিকে আমলা তুলে নিয়েছেন ক্যারিয়ারের ১৮তম ওয়ানডে সেঞ্চুরি। অপরাজিত ছিলেন ১৫৩ রানে। এটি আমলার ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ ইনিংস। গত বছরের ১ জানুয়ারি নিউজিল্যান্ডে কোরি অ্যান্ডারসনের করা ৩৬ বলে সেঞ্চুরির রেকর্ডটা টিকল মোটে এক বছর! ৩৬ বলে শতরান করে কিউই অলরাউন্ডার ভেঙে দিয়েছিলেন পাকিস্তানি অলরাউন্ডার শহিদ আফ্রিদির ১৭ বছরের অক্ষত রেকর্ড। ১৯৯৬ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নাইরোবিতে আফ্রিদি মাত্র ৩৭ বলে হাঁকিয়েছিলেন তার সেঞ্চুরিটি। এক নজরে ওয়ানডে ক্রিকেটে বিশ্বের দ্রুততম শতরানকারীরা ১. ৩১ বলে- দক্ষিণ আফ্রিকার এবি ডি ভিলিয়ার্স, বিপক্ষ ওয়েস্ট ইন্ডিজ, ২০১৫ ২. ৩৬ বলে- নিউজিল্যান্ডের কোরে অ্যান্ডারসন, বিপক্ষ ওয়েস্ট ইন্ডিজ, ২০১৪ ৩. ৩৭ বলে- পাকিস্তানের শাহিদ আফ্রিদি, বিপক্ষ শ্রীলঙ্কা, ১৯৯৬ ৪. ৪৪ বলে- দক্ষিণ আফ্রিকার মার্ক বাউচার, বিপক্ষ জিম্বাবুয়ে, ২০০৬ ৫. ৪৫ বলে- ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্রায়ান লারা, বিপক্ষ বাংলাদেশ, ১৯৯৯ ৬. ৪৫ বলে- পাকিস্তানের শহীদ আফিদি, বিপক্ষ ভারত, ২০০৫ ৭.৪৮ বলে- সনাৎ জয়সুরিয়া, বিপক্ষ পাকিস্তান, ১৯৯৬ মন্তব্য
No comments:
Post a Comment