কারণেই সাংবাদিক জগলুল আহমেদ চৌধূরীর মতো মানুষ দুর্ঘটনায় মারা যাচ্ছেন। তিনি গত শনিবার সড়ক দুর্ঘটনায় কারওয়ানবাজারের সোনারগাঁ ক্রসিংয়ের সামনে বাস থেকে নামতে গিয়ে নিহত হন। এদিকে বাস চালকদের মতো যাত্রীরাও উদাসীন। নিজেদের নিরাপত্তা নিয়ে যেন তাদের কোনো মাথাব্যাথা নেই। আর এর ফলে এ বছরই সড়ক দুর্ঘটনায় মেট্রোপলিটন এলাকায় অন্তত ১৩৪ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ১৫৫ জন। এসব সড়ক দুর্ঘটনার মূল কারণ যথাযথ আইন প্রয়োগ করার ক্ষেত্রে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উদাসীনতা। শনিবার রাতে যে স্পটটিতে সাংবাদিক জগলুল নিহত হয়েছিলেন সেখানে দেখা যায়, যাত্রীরা আগের মতোই লাফ দিয়ে চলন্ত বাস থেকে নামছেন। এসময় পাশেই দাঁড়ানো পুলিশ সদস্যেদের কোনো পদেক্ষেপ নিতে দেখা যায়নি। তারা চালককেও কিছু বলছে না। এসব বাদ দিয়ে তাদের বেশি ব্যস্ত থাকতে দেখা গেছে আইন ভঙ্গ করে রাস্তা দিয়ে চলাচলকারীদের নিয়ে। ফার্মগেটগামী একটি চলন্ত বাস থেকেই লাফ দিয়ে নামতে দেখা যায় প্রাইভেট ব্যাংকের চাকুরজীবী মোহাম্মদ ইসমাইলকে। এবিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, “আমার সময়ের খুব তাড়া ছিল।” ইসমাইল বলেন, “আমাকে আমার অফিসে যেতে হবে। এখানে বাস থেকে না নামলে আমাকে ফার্মগেট নিয়ে যেত। সেখান থেকে আবার পুরো পথ হেঁটে আসতে হতো।” নিজের কাজের বিষয়টাতে একেবারে উদাসীন ইসমাইল বলেন, “এখানে বাস স্টপেজ নেই, এটা আমার জানা ছিল।” সাংবাদিক জগলুল এভাবেই বাস থেকে লাফ দিয়ে নিহত হয়েছেন বলে অবহিত করলে তাকে জীবন সম্পর্কে খুব একটা সিরিয়াস মনে হয়নি। এরকম বেপরোয়া পরিবেশ এখন চারদিকে। গতকাল রোববারও রাজধানীতে সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজন এবং কুষ্টিয়ায় অপর একজন প্রাণ হারিয়েছেন। রাজধানীতে ৭০টি ট্রাফিক সিগন্যাল পয়েন্ট রয়েছে। শাহবাগ, বিমানবন্দর, আসাদগেট, শিশুমেলা ও সাইন্স ল্যাবরেটরির ক্রসিংয়েই বাস ও অন্যান্য যানবাহনকে নিয়ম মেনে থামতে দেখা যায়। বাস কেন ক্রসিংয়ে থামানো হয় এ বিষয়ে মিরপুর-গুলশান রুটের এক বাস সহকারীকে জিজ্ঞাসা করা হলে সে জানায়, “অধিকাংশ যাত্রীই ক্রসিংয়ে নামতে চায়।” পুলিশ কি তাদের এ কাজের অনুমতি দেয় জিজ্ঞাসা করা হলে সে জানায়, “অনেক ক্ষেত্রে ট্রাফিক পুলিশ তাদের তাড়া দেয়। কিন্তু আমরা তাদের ম্যানেজ করে নিতে পারি।” ঢাকা মেট্রোপলিট্রনের যুগ্ম কমিশনার (ট্রাফিক) মোসলেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, “সোনারগাঁসহ অন্যান্য ক্রসিংয়ে বাস থামানো বিষয়ে আমি জানি না।” তিনি বলেন, “আমি এ বিষয়ে খোঁজ-খবর নেব। এটি বন্ধ করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া হবে।” মোসলেহ উদ্দিন আহমেদ জানান, “২০০৯ সাল থেকে এ পর্যন্ত এক হাজার ১০২টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে। আর তাতে ৯৫০ জন পথযাত্রী নিহত হয়েছে। অনেকেই জীবনের জন্য পঙ্গু হয়ে গেছে।” ডেইলি স্টারের তথ্যমতে, জানুয়ারি ২০১০ সাল থেকে জুন ২০১৪ সাল পর্যন্ত সারা দেশে সড়ক দুর্ঘটনায় অন্তত আট হাজার ২৭০ জন লোক নিহত হয়েছে। গড় হিসাব করলে দাঁড়ায়, প্রতিদিন ৮ জন করে লোক নিহত হয়েছে। একই সময়ে পাঁচ হাজার ৬৭৪টি সড়ক দুর্ঘটনায় অন্তত ২১ হাজার ৮৮৬ জন লোক আহত হয়েছে। আহত অনেককে পরবর্তী সময়ে মারা যেতে দেখা গেছে, এছাড়া অনেকে স্থায়ীভাবে অচল হয়ে পড়েছে। পুলিশের দেয়া তথ্য অনুযায়ী, সারাদেশে প্রতি বছর সড়ক দুর্ঘটনায় তিন হাজার লোক মারা যায়। বিশ্বব্যাংক ও বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যমতে প্রতি বছর ১২ হাজার লোক নিহত হচ্ছে। অপরদিকে বুয়েটের ‘দুর্ঘটনা গবেষণা প্রতিষ্ঠান’ এর ২০১১ এর প্রতিবেদনের তথ্যমতে প্রতি বছর সড়ক দুর্ঘটনায় ১৮ হাজার লোক মারা যায়।–ডেইলি স্টার। নতুন বার্তা/জিএস/জবা
Monday, December 1, 2014
জীবনঝুঁকিতে রাজধানীর যাত্রীরা :Natun Barta
ঢাকা: ঢাকা শহরের অবস্থা এখন বেহাল। রাজধানীর প্রতিটি বাসিন্দার জন্যই এর সড়কগুলো বিপদজনক হয়ে উঠেছে। অন্যদিকে যেসব পুলিশ ট্রাফিক আইন প্রয়োগের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন তারা ধন্যবাদ পাওয়ার যোগ্য। যেখানে খুশি সেখানেই বাস থামাচ্ছে চালকেরা। ভাবটা এরকম যে, পুরো শহরটাই যেন বাস স্টপেজ। অন্যদিকে বাস থামানোর সময় যাত্রীদের নামার সময়টুকুও ভালো করে দেওৎয়া হয় না। বাস সহকারী যাত্রীদের চলন্ত বাস থেকেই নামতে বলে। আর এসব
কারণেই সাংবাদিক জগলুল আহমেদ চৌধূরীর মতো মানুষ দুর্ঘটনায় মারা যাচ্ছেন। তিনি গত শনিবার সড়ক দুর্ঘটনায় কারওয়ানবাজারের সোনারগাঁ ক্রসিংয়ের সামনে বাস থেকে নামতে গিয়ে নিহত হন। এদিকে বাস চালকদের মতো যাত্রীরাও উদাসীন। নিজেদের নিরাপত্তা নিয়ে যেন তাদের কোনো মাথাব্যাথা নেই। আর এর ফলে এ বছরই সড়ক দুর্ঘটনায় মেট্রোপলিটন এলাকায় অন্তত ১৩৪ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ১৫৫ জন। এসব সড়ক দুর্ঘটনার মূল কারণ যথাযথ আইন প্রয়োগ করার ক্ষেত্রে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উদাসীনতা। শনিবার রাতে যে স্পটটিতে সাংবাদিক জগলুল নিহত হয়েছিলেন সেখানে দেখা যায়, যাত্রীরা আগের মতোই লাফ দিয়ে চলন্ত বাস থেকে নামছেন। এসময় পাশেই দাঁড়ানো পুলিশ সদস্যেদের কোনো পদেক্ষেপ নিতে দেখা যায়নি। তারা চালককেও কিছু বলছে না। এসব বাদ দিয়ে তাদের বেশি ব্যস্ত থাকতে দেখা গেছে আইন ভঙ্গ করে রাস্তা দিয়ে চলাচলকারীদের নিয়ে। ফার্মগেটগামী একটি চলন্ত বাস থেকেই লাফ দিয়ে নামতে দেখা যায় প্রাইভেট ব্যাংকের চাকুরজীবী মোহাম্মদ ইসমাইলকে। এবিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, “আমার সময়ের খুব তাড়া ছিল।” ইসমাইল বলেন, “আমাকে আমার অফিসে যেতে হবে। এখানে বাস থেকে না নামলে আমাকে ফার্মগেট নিয়ে যেত। সেখান থেকে আবার পুরো পথ হেঁটে আসতে হতো।” নিজের কাজের বিষয়টাতে একেবারে উদাসীন ইসমাইল বলেন, “এখানে বাস স্টপেজ নেই, এটা আমার জানা ছিল।” সাংবাদিক জগলুল এভাবেই বাস থেকে লাফ দিয়ে নিহত হয়েছেন বলে অবহিত করলে তাকে জীবন সম্পর্কে খুব একটা সিরিয়াস মনে হয়নি। এরকম বেপরোয়া পরিবেশ এখন চারদিকে। গতকাল রোববারও রাজধানীতে সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজন এবং কুষ্টিয়ায় অপর একজন প্রাণ হারিয়েছেন। রাজধানীতে ৭০টি ট্রাফিক সিগন্যাল পয়েন্ট রয়েছে। শাহবাগ, বিমানবন্দর, আসাদগেট, শিশুমেলা ও সাইন্স ল্যাবরেটরির ক্রসিংয়েই বাস ও অন্যান্য যানবাহনকে নিয়ম মেনে থামতে দেখা যায়। বাস কেন ক্রসিংয়ে থামানো হয় এ বিষয়ে মিরপুর-গুলশান রুটের এক বাস সহকারীকে জিজ্ঞাসা করা হলে সে জানায়, “অধিকাংশ যাত্রীই ক্রসিংয়ে নামতে চায়।” পুলিশ কি তাদের এ কাজের অনুমতি দেয় জিজ্ঞাসা করা হলে সে জানায়, “অনেক ক্ষেত্রে ট্রাফিক পুলিশ তাদের তাড়া দেয়। কিন্তু আমরা তাদের ম্যানেজ করে নিতে পারি।” ঢাকা মেট্রোপলিট্রনের যুগ্ম কমিশনার (ট্রাফিক) মোসলেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, “সোনারগাঁসহ অন্যান্য ক্রসিংয়ে বাস থামানো বিষয়ে আমি জানি না।” তিনি বলেন, “আমি এ বিষয়ে খোঁজ-খবর নেব। এটি বন্ধ করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া হবে।” মোসলেহ উদ্দিন আহমেদ জানান, “২০০৯ সাল থেকে এ পর্যন্ত এক হাজার ১০২টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে। আর তাতে ৯৫০ জন পথযাত্রী নিহত হয়েছে। অনেকেই জীবনের জন্য পঙ্গু হয়ে গেছে।” ডেইলি স্টারের তথ্যমতে, জানুয়ারি ২০১০ সাল থেকে জুন ২০১৪ সাল পর্যন্ত সারা দেশে সড়ক দুর্ঘটনায় অন্তত আট হাজার ২৭০ জন লোক নিহত হয়েছে। গড় হিসাব করলে দাঁড়ায়, প্রতিদিন ৮ জন করে লোক নিহত হয়েছে। একই সময়ে পাঁচ হাজার ৬৭৪টি সড়ক দুর্ঘটনায় অন্তত ২১ হাজার ৮৮৬ জন লোক আহত হয়েছে। আহত অনেককে পরবর্তী সময়ে মারা যেতে দেখা গেছে, এছাড়া অনেকে স্থায়ীভাবে অচল হয়ে পড়েছে। পুলিশের দেয়া তথ্য অনুযায়ী, সারাদেশে প্রতি বছর সড়ক দুর্ঘটনায় তিন হাজার লোক মারা যায়। বিশ্বব্যাংক ও বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যমতে প্রতি বছর ১২ হাজার লোক নিহত হচ্ছে। অপরদিকে বুয়েটের ‘দুর্ঘটনা গবেষণা প্রতিষ্ঠান’ এর ২০১১ এর প্রতিবেদনের তথ্যমতে প্রতি বছর সড়ক দুর্ঘটনায় ১৮ হাজার লোক মারা যায়।–ডেইলি স্টার। নতুন বার্তা/জিএস/জবা
কারণেই সাংবাদিক জগলুল আহমেদ চৌধূরীর মতো মানুষ দুর্ঘটনায় মারা যাচ্ছেন। তিনি গত শনিবার সড়ক দুর্ঘটনায় কারওয়ানবাজারের সোনারগাঁ ক্রসিংয়ের সামনে বাস থেকে নামতে গিয়ে নিহত হন। এদিকে বাস চালকদের মতো যাত্রীরাও উদাসীন। নিজেদের নিরাপত্তা নিয়ে যেন তাদের কোনো মাথাব্যাথা নেই। আর এর ফলে এ বছরই সড়ক দুর্ঘটনায় মেট্রোপলিটন এলাকায় অন্তত ১৩৪ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ১৫৫ জন। এসব সড়ক দুর্ঘটনার মূল কারণ যথাযথ আইন প্রয়োগ করার ক্ষেত্রে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উদাসীনতা। শনিবার রাতে যে স্পটটিতে সাংবাদিক জগলুল নিহত হয়েছিলেন সেখানে দেখা যায়, যাত্রীরা আগের মতোই লাফ দিয়ে চলন্ত বাস থেকে নামছেন। এসময় পাশেই দাঁড়ানো পুলিশ সদস্যেদের কোনো পদেক্ষেপ নিতে দেখা যায়নি। তারা চালককেও কিছু বলছে না। এসব বাদ দিয়ে তাদের বেশি ব্যস্ত থাকতে দেখা গেছে আইন ভঙ্গ করে রাস্তা দিয়ে চলাচলকারীদের নিয়ে। ফার্মগেটগামী একটি চলন্ত বাস থেকেই লাফ দিয়ে নামতে দেখা যায় প্রাইভেট ব্যাংকের চাকুরজীবী মোহাম্মদ ইসমাইলকে। এবিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, “আমার সময়ের খুব তাড়া ছিল।” ইসমাইল বলেন, “আমাকে আমার অফিসে যেতে হবে। এখানে বাস থেকে না নামলে আমাকে ফার্মগেট নিয়ে যেত। সেখান থেকে আবার পুরো পথ হেঁটে আসতে হতো।” নিজের কাজের বিষয়টাতে একেবারে উদাসীন ইসমাইল বলেন, “এখানে বাস স্টপেজ নেই, এটা আমার জানা ছিল।” সাংবাদিক জগলুল এভাবেই বাস থেকে লাফ দিয়ে নিহত হয়েছেন বলে অবহিত করলে তাকে জীবন সম্পর্কে খুব একটা সিরিয়াস মনে হয়নি। এরকম বেপরোয়া পরিবেশ এখন চারদিকে। গতকাল রোববারও রাজধানীতে সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজন এবং কুষ্টিয়ায় অপর একজন প্রাণ হারিয়েছেন। রাজধানীতে ৭০টি ট্রাফিক সিগন্যাল পয়েন্ট রয়েছে। শাহবাগ, বিমানবন্দর, আসাদগেট, শিশুমেলা ও সাইন্স ল্যাবরেটরির ক্রসিংয়েই বাস ও অন্যান্য যানবাহনকে নিয়ম মেনে থামতে দেখা যায়। বাস কেন ক্রসিংয়ে থামানো হয় এ বিষয়ে মিরপুর-গুলশান রুটের এক বাস সহকারীকে জিজ্ঞাসা করা হলে সে জানায়, “অধিকাংশ যাত্রীই ক্রসিংয়ে নামতে চায়।” পুলিশ কি তাদের এ কাজের অনুমতি দেয় জিজ্ঞাসা করা হলে সে জানায়, “অনেক ক্ষেত্রে ট্রাফিক পুলিশ তাদের তাড়া দেয়। কিন্তু আমরা তাদের ম্যানেজ করে নিতে পারি।” ঢাকা মেট্রোপলিট্রনের যুগ্ম কমিশনার (ট্রাফিক) মোসলেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, “সোনারগাঁসহ অন্যান্য ক্রসিংয়ে বাস থামানো বিষয়ে আমি জানি না।” তিনি বলেন, “আমি এ বিষয়ে খোঁজ-খবর নেব। এটি বন্ধ করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া হবে।” মোসলেহ উদ্দিন আহমেদ জানান, “২০০৯ সাল থেকে এ পর্যন্ত এক হাজার ১০২টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে। আর তাতে ৯৫০ জন পথযাত্রী নিহত হয়েছে। অনেকেই জীবনের জন্য পঙ্গু হয়ে গেছে।” ডেইলি স্টারের তথ্যমতে, জানুয়ারি ২০১০ সাল থেকে জুন ২০১৪ সাল পর্যন্ত সারা দেশে সড়ক দুর্ঘটনায় অন্তত আট হাজার ২৭০ জন লোক নিহত হয়েছে। গড় হিসাব করলে দাঁড়ায়, প্রতিদিন ৮ জন করে লোক নিহত হয়েছে। একই সময়ে পাঁচ হাজার ৬৭৪টি সড়ক দুর্ঘটনায় অন্তত ২১ হাজার ৮৮৬ জন লোক আহত হয়েছে। আহত অনেককে পরবর্তী সময়ে মারা যেতে দেখা গেছে, এছাড়া অনেকে স্থায়ীভাবে অচল হয়ে পড়েছে। পুলিশের দেয়া তথ্য অনুযায়ী, সারাদেশে প্রতি বছর সড়ক দুর্ঘটনায় তিন হাজার লোক মারা যায়। বিশ্বব্যাংক ও বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যমতে প্রতি বছর ১২ হাজার লোক নিহত হচ্ছে। অপরদিকে বুয়েটের ‘দুর্ঘটনা গবেষণা প্রতিষ্ঠান’ এর ২০১১ এর প্রতিবেদনের তথ্যমতে প্রতি বছর সড়ক দুর্ঘটনায় ১৮ হাজার লোক মারা যায়।–ডেইলি স্টার। নতুন বার্তা/জিএস/জবা
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment