মুক্তিযোদ্ধাদের করণীয়’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় খালেদা জিয়া এ সব কথা বলেন। এ সময় বিএনপি যুগ্ম-মহাসচিব সালাহ উদ্দিন আহমেদের সন্ধান পাওয়ায় মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কাছে শুকরিয়া জানাতে মোনাজাত করেন তিনি। বিএনপি চেয়ারপরাসন বলেন, ‘গত কয়েক বছরে বিএনপির বহু নেতা খুন ও গুমের শিকার হয়েছে। কারণ বিএনপি জুলুম ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে কথা বলে। দেশে এখন সরকার গণতন্ত্র ফিরে আসার সব পথ বন্ধ করে দিয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘দেশ এখন এক কঠিন পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। তারা চারিদিক থেকে অক্টোপাসের মতো আটকে দিয়েছে। আমাদের এই অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। আমরা সন্ত্রাসে নয়, শান্তিতে বিশ্বাস করি। যারা যুদ্ধ করে দেশকে মুক্ত করেছে তারা তো এই বাংলাদেশ দেখতে চায়নি।’ খালেদা জিয়া বলেন, ‘আজকে যেভাবে মা-বোনদের হামলা নির্যাতন করা হচ্ছে, এই বাংলাদেশ তো আমরা দেখতে চাইনি। টিএসসিতে কী ঘটনা ঘটল! এটা বাংলাদেশি, মুক্তিযোদ্ধা সবার জন্য লজ্জার। কিন্তু সরকারের কোনো লজ্জা নেই। এখনো পর্যন্ত একজনকে ধরাও হয়নি। এই ঘটনার প্রতিবাদও করা যাবে না।’ তিনি বলেন, ‘দেশ আজ পুলিশি রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। পুলিশ কীভাবে প্রতিবাদকারীদের ওপর আক্রমণ করেছে। তারা বেছে বেছে মাথায় আক্রমণ করছে। পায়ে গুলি করছে। তারা তরুণ প্রজন্মকে ধ্বংস করে দিতে চায়।’ বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, ব্রি. জেনারেল (অব.) আ স ম হান্নান শাহ, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ব্যারিস্টার শাজাহান ওমর, মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজীজ উলফাত, সাধারণ সম্পাদক এস এম শফিউজ্জামান খোকন, সিনিয়র সহ-সভাপতি সাদেক খান, মুক্তিযোদ্ধা ইসমাঈল হোসেন বেঙ্গল, মুহিউদ্দিন শাহজাহান, এম আফজাল হোসেন, মাহবুব হোসেনসহ ৭০ জন মুক্তিযোদ্ধা এই মতবিনিময়ে অংশ নেন। এ ছাড়া অনুষ্ঠানে কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বীর প্রতীক, মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম দলের সভাপতি শামা ওবায়েদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। মন্তব্য
Wednesday, May 13, 2015
জনসমর্থন না থাকায় নির্বাচনকে ভয় পায় আ.লীগ: খালেদা:আরটিএনএন
মুক্তিযোদ্ধাদের করণীয়’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় খালেদা জিয়া এ সব কথা বলেন। এ সময় বিএনপি যুগ্ম-মহাসচিব সালাহ উদ্দিন আহমেদের সন্ধান পাওয়ায় মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কাছে শুকরিয়া জানাতে মোনাজাত করেন তিনি। বিএনপি চেয়ারপরাসন বলেন, ‘গত কয়েক বছরে বিএনপির বহু নেতা খুন ও গুমের শিকার হয়েছে। কারণ বিএনপি জুলুম ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে কথা বলে। দেশে এখন সরকার গণতন্ত্র ফিরে আসার সব পথ বন্ধ করে দিয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘দেশ এখন এক কঠিন পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। তারা চারিদিক থেকে অক্টোপাসের মতো আটকে দিয়েছে। আমাদের এই অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। আমরা সন্ত্রাসে নয়, শান্তিতে বিশ্বাস করি। যারা যুদ্ধ করে দেশকে মুক্ত করেছে তারা তো এই বাংলাদেশ দেখতে চায়নি।’ খালেদা জিয়া বলেন, ‘আজকে যেভাবে মা-বোনদের হামলা নির্যাতন করা হচ্ছে, এই বাংলাদেশ তো আমরা দেখতে চাইনি। টিএসসিতে কী ঘটনা ঘটল! এটা বাংলাদেশি, মুক্তিযোদ্ধা সবার জন্য লজ্জার। কিন্তু সরকারের কোনো লজ্জা নেই। এখনো পর্যন্ত একজনকে ধরাও হয়নি। এই ঘটনার প্রতিবাদও করা যাবে না।’ তিনি বলেন, ‘দেশ আজ পুলিশি রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। পুলিশ কীভাবে প্রতিবাদকারীদের ওপর আক্রমণ করেছে। তারা বেছে বেছে মাথায় আক্রমণ করছে। পায়ে গুলি করছে। তারা তরুণ প্রজন্মকে ধ্বংস করে দিতে চায়।’ বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, ব্রি. জেনারেল (অব.) আ স ম হান্নান শাহ, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ব্যারিস্টার শাজাহান ওমর, মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজীজ উলফাত, সাধারণ সম্পাদক এস এম শফিউজ্জামান খোকন, সিনিয়র সহ-সভাপতি সাদেক খান, মুক্তিযোদ্ধা ইসমাঈল হোসেন বেঙ্গল, মুহিউদ্দিন শাহজাহান, এম আফজাল হোসেন, মাহবুব হোসেনসহ ৭০ জন মুক্তিযোদ্ধা এই মতবিনিময়ে অংশ নেন। এ ছাড়া অনুষ্ঠানে কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বীর প্রতীক, মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম দলের সভাপতি শামা ওবায়েদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। মন্তব্য
Labels:
আরটিএনএন
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment