
ে উদ্ধার করা হয়। এসময় সেখান থেকে আরো তিনটি মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। শনিবার ৭ দশমিক ৯ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানার পর থেকেই মঙ্গলবার পর্যন্ত সেখানে আটক ছিলেন ঋষি। পুরো সময়টাতেই কোনো ধরনের খাবার ও পানি ছাড়াই থাকতে হয়েছে তাকে। ভূমিকম্পের সময় সাত তলা ভবনটির তৃতীয় তলায় ছিলেন ঋষি। নেপালি ভাষায় সাহায্যের জন্য চিত্কার ও উত্তর দেয়ার পর উপরের তলাগুলো কেটে তাকে উদ্ধার করা হয়। পাঁচ ঘণ্টা সময় প্রয়োজন হয় এই অভিযানে। চিকিত্সক অখিলেশ শ্রেষ্ঠ বলেছেন, ‘শুধুমাত্র ইচ্ছাশক্তির জোরে ঋষি বেঁচে ছিলেন।’ চিকিত্সকরা ধারণা করছেন, সম্ভবত ঋষির একটি পা ভেঙে গেছে। নেপালের ঐ ভয়াবহ ভূমিকম্পে সাড়ে চার হাজারেরও বেশি মানুষ মারা গেছেন। জেআই
No comments:
Post a Comment