
ক রিয়াজউদ্দীন আহমেদ বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, “বলার অপেক্ষা রাখে না, জনগণ চেয়েছিল নিয়মতান্ত্রিক রাজনীতিতে ফেরার। বিরোধী দলও একটা স্পেস পাবে বলে মনে করছিল। তবে মনে হয় রাজনীতি আবার অন্ধ গুহার মধ্যে ঢুকে গেল।” রিয়াজ উদ্দিন বলেন, “নির্বাচন বর্জন ও একতরফা নির্বাচনের ফলে নিয়মতান্ত্রিক পথ বা আলোচনার পথ বন্ধ হয়ে গেল।” অতীতে আওয়ামী লীগ বা বিএনপি কেউ মেয়র নির্বাচনে বুথ দখল, কারচুপি এসব করেনি; নির্বাচনে পরাজয় মেনে নিয়েছে। এবার ব্যাপক কারচুপির যে ঘটনা ঘটেছে, তার কারণ হিসেবে নিউজ টুডের সম্পাদক মনে করেন, স্থানীয় সমস্যা সমাধানের জন্য একটা রাজনৈতিক ম্যান্ডেট হল সিটি করপোরেশন নির্বাচন। তবে ৫ জানুয়ারির জাতীয় নির্বাচন হয়েছিল প্রশ্নবিদ্ধ। রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ বলেন, "এই কারণে দুই পক্ষ মনে করেছে যদি এই নির্বাচনে জেতে তাহলে বিএনপি বলবে জনগণের সমর্থন আমাদের দিকে আছে, আওয়ামী লীগ একইভাবে বলবে জনগণের সমর্থন তাদের সঙ্গে আছে। কিন্তু এখন এই নির্বাচন নিয়ে সবার মধ্যে অস্বস্তি কাজ করছে।” বিএনপির ভাষায় ‘অগ্রহণযোগ্য’ এই নির্বাচনের প্রতিবাদ তারা অবশ্যই করবে বলে মনে করেন তিনি। তবে কীভাবে করবে সেটা এখন দেখার বিষয়। বিবিসি। নতুন বার্তা/মোআ
No comments:
Post a Comment